পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SER প্রবাসী—অগ্রহায়ণ, ১৩৩২ [ २&= Giं, २ब्र ष७ চলবে নিজের সখ জয়লারে, আর আশ্রয়হীনারা চলবে তোমার হুকুম অহুসারে ; তুমি হৰে অনাখালদনের সেক্রেটারি, আর ওর হৰে অনাশ্বাসনের সেবাকারিণী। তা’র চেয়ে নিজেই লাগো সেবার কাজে, বুঝতে পারবে সেকাজ তোমার অসাধ্য। অনাখাজের অতিষ্ঠ করা সহজ, সেবা করা সহজ নয়। দাৰী নিজের উপরে করো, আস্তের উপরে কোরো না।” আমার ক্ষাজস্বভাব, মাঝে মাঝে ভুলে যাই, অক্রোধেন জয়েৎ ক্রোধমূ। ফল হ’ল এই ষে অমিয়া পিসিমারই সদস্যদের মধ্য থেকে জার-একটি মেয়েকে এনে হাজির কবুলে,—তা’র নাম প্রসন্ন। তা’কে আমার পায়ের কাছে বসিয়ে দিয়ে বললে, “দাদার পায়ে ব্যথা করে, তুমি পা টিপে দাও। সে যথোচিত অধ্যবসায়ের সঙ্গে আমার পা টিপতে লাগল। এই হতভাগ্য দাদা এখন কোন মুখে বলে, যে, তা’র পায়ে কোনোরকম বিকার হয়নি ? কেমন ক’রে জানায় যে, এমনতরো টেপাটেপি ক’রে কেবলমাত্র তা’কে অপদস্থ করা হচ্চে । মনে মনে বুঝলেম, রোগশয্যায় রোগীর জার স্থান হবে না। এর চেয়ে ভালো নববঙ্গের ভাইফোটা সমিতির সভাপতি হওয়া। পাখার হাওয়া আস্তে আস্তে থেমে গেল। হরিমজি স্পষ্ট অনুভব করলে, অস্ত্রটা তারি উদেশে। এ হচ্চে প্রসন্নকে দিয়ে হরিমতিকে উৎখাত কর। কন্টকেনৈব কণ্টকম্। একটু পরে পাখাটা মাটিতে রেখে সে উঠে দাড়াল। আমার পায়ের কাছে মাথা ঠেকিয়ে প্রণাম ক’রে আস্তে জান্তে দুই পায়ে হাত বুলিয়ে চ’লে গেল । আবার আমাকে গীতা খুলতে হ’ল। তবুও শ্লোকের কাৰে ফাকে দরজার ফাকের দিকে চেয়ে দেখি–কিন্তু সেই একটুখানি ছায়া আর কোথাও দেখা গেল না। তা’র বদলে প্রসন্ন প্রায়ই আলে, প্রসয়ের দৃষ্টান্তে আরো ছুইচারিটি মেয়ে অমিয়ার দেশবিশ্রত দেশভক্ত দাদার }সেবা করবার জন্তে জড়ো হ’ল। অমিয় এমন ব্যবস্থা ক’রে Jদিলে, যাতে পাল করে আমার নিত্যসেবা চলে। এদিকে cलांना ८*ण, रुबिधष्ठि uकश्नि कांफे८क किडू न द'tण কলকাতা ছেড়ে তা’র পাড়াগায়ের বাড়িতে চলে গেছে। মাসের বারোই তারিখে সম্পাদক-বন্ধু এসে বললেন— "এ কী ব্যাপার ? ঠাট্টা নাকি ? এই কি তোমার কঠোর অভিজ্ঞতা ?” আমি হেসে বললেম, পূজোর বাজারে চলবে नां कि ?' “একেবারেই না। এটা তো অত্যন্তই হালকা-রকমের छिबिश्” সম্পাদকের দোষ নেই। জেলবাসের পর থেকে আমার অশ্রজল অস্তঃশীলা বইচে । লোকে বাইরে থেকে আমাকে খুব হালকা-প্রকৃতির লোক মনে করে। গল্পটা আমাকে ফেরৎ দিয়ে গেল। ঠিক সেই মুহূর্তে এল আনিল। বললে, “মুখে বলতে পাব না, এই চিঠিটা পড়ুন। চিঠিতে অমিয়াকে, তা’র দেবীকে, যুগলক্ষ্মীকে বিবাহ করবার ইচ্ছে জানিয়েছে, একথাও বলেছে, অমিয়ার অসন্মতি নেই। তখন অমিয়ার জন্মবৃত্তান্ত তাকে বলতে হ’ল। সহজে বলতেম না, কিন্তু জানতেম, হানব"র্ণর পরে অনিল শ্রদ্ধাপূর্ণ কঙ্কণা প্রকাশ করে থাকে। আমি তাকে বললেম পূৰ্ব্বপুরুষের কলঙ্ক জন্মের দ্বারাই কালিত হয়ে बांब, ७ cड cडांभद्रा चभिबाब्र चौबप्नरे =णडे cनथ एउ পাচ্চ। সে পদ্ম, তাতে পঙ্কের চিহ্ন নেই।” নববঙ্গের ভাইফোটার সভা তা’র পরে আর আমূল না। ফোট রয়েছে তৈরী, কপাল মেরেছে দৌড়। আর শুনেছি, অনিল কলকাতা ছেড়ে কুমিল্লায় স্বরাজপ্রচারের शै-७)को काख निरङ्गठछ । অমিয়া কলেজে ভর্তি হবার উদ্যোগে অাছে। ইতিমধ্যে পিসিমা তীর্থ থেকে ফিরে আসার পর শুশ্ৰুষার সাতপাক বেড়ি থেকে জামার পা-দুটো খালাস পেয়েছে।