পাতা:প্রবাসী (ঊনত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৬১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سواa eه বলিতে বলিতে তাহার গলা ভার হইয়া আসিল, চোখ ছলছল করিতে লাগিল । ইন্দু বলিল, “বালাই, এ জন্মে যাবি না কেন ? छब्रलौब्र विाब८ड बनि जांभब्र कलकांडाघ्र यांहे, डांश्रज কি আর দেশে একবার ঘুরে আস্ব না? আর এখন इनि नांe षांeब्रां श्ब्र, झुकांब्र दछ्न्न भ८ब्र निकब्र यादि । তুই শুধু শুধু এত মন খারাপ করিসূ কেন ? যা এখন নাইগে যা।" মায়া উঠিয়া গেল । विकांजtवण। चाबनाब्र गाभप्न १फ़ाहेब याब ठूल বাধিতেছে, এমন সময় নীচে তাহার বাবার গাড়ী থামার শব্দ শোনা গেল। গাড়ীর শব্দ পাইলেই সে হয় জানলার কাছে, নয়, গাড়ীবারান্দায় গিয়া একবার উকি মারিয়া দেখে, কিন্তু সম্প্রতি বিন্থনী করিতে ব্যস্ত থাকায় আর জায়গা ছাড়িয়া নড়িল না । কয়েক মিনিট পরে ইন্দু ধরে ঢুকিয়া বলিল, “ওরে, তোর হল চুল বাধা । আবার কে তোর মাষ্টার এসেছে দেখগে যা। মেজদা তোকে চুল বেঁধে পরিষ্কার হয়ে যেতে বললে। খালি পায়ে যাস্নে যেন, রাগ করবে उषांयॉब्ल (* মাষ্টারের নাম শুনিয়াই মায়ার বুক চিপ, টিপ করিতে আরম্ভ করিল। কিন্তু বাবার কথা না শুনিয়াও উপায় নাই। অগত্যা যথাসম্ভব শীঘ্র সে ফিট, ফাট, হইয়া লইল । তাছার পর কম্পিতপদে নীচে নামিয়া চলিল । নীচের বড় হল ঘরে ঢুকিয়াই দেখিল, তাহার বাব সেইখানেই বসিয়া । তাহার নিকটে একটি অল্পবয়স্ক মেমসাহেব বসিয়া আছে, মায়াকে দেখিয়া সে খুব হাস্তমুখে তাহার দিকে চাহিয়৷ কি যেন একটা বলিল । মেম দেখিয়াই মায়ার প্রাণ উড়িয়। গিয়াছিল, তাহার পাঠক্ ঠক্‌ করিয়া কঁাপিতে আরম্ভ কংিল। নিরঞ্জন বলিলেন, “মায়, এদিকে আয় ।” মেমসাহেবের দিকে চাহিয়া ইংরেজীতে বলিলেন “এইটিই আপনার ছাত্রী, মিস্ এলিস।” : মায়া পিতার আহবানে একটুখানি অগ্রসর হইয়া জাগিয়াছিল। কিন্তু মিস্ এলিস উঠিয়া জালিয়। তাছার हांउ ५ब्रिञ्च ८षहें निळखब्र द्विक अांकर्ष१ कब्रिल, প্রবাল-ফাত্তন, ১৩৩৬ ।। २*= ७tं, ३ेन क्ष७ ७९क्रतां९ भाब्राग्न झांथांब्र डिङब्र जब ८षन ८कमन ऐंठणüপালট হইয়া গেল। আজন্মের সংস্কার শিক্ষা সব তাহার মনে মাথা ঝাড়া দিয়া উঠিল। স্নেচ্ছের স্পর্শ এক বটকায় তরুণীর হাত ছাড়াইয়া লে উৰ্দ্ধশ্বাসে পলায়ন করিল। কোনোমতে উপরে উঠিয়া, নিজের খাটের উপর একেবারে গিয়া গড়াইয়া পড়িল । তাহার বুকের ভিতর কে যেন তখন হাতুড়ি পিটাইতেছে, कोत्नत्र छिउच्न रुन् कन् कब्रिग्न चल इश्८उप्क्ष् । বালিশে মুখ গুজিয়া সে মড়ার মত পড়িয়া রহিল। কতক্ষণ যে কাটিয়া গেল তাহার ঠিকানা নাই । কয়েক মিনিট, না কয়েক ঘণ্টা ? মায়া সময়ের জান্দাজ হারাইয়া ফেলিয়াছিল । হঠাৎ পায়ের শব্দে সে মুখ তুলিয়া তাকাইল । তাহার বাবা দাড়াইয়া। ভয়ে তাহার বুকের রক্ত হিম হইয়া আসিল । না জানি কি ভীষণ শাস্তি তাহার জন্ত অপেক্ষা করিয়া আছে । কিন্তু ব্যাপারটা ঘটিল অন্ত রকম। নিরঞ্ছন আলিয়া তাহার থাটে বসিয়া, তাহার পিঠের উপর হাত রাখিয়া ডাকিলেন, “মায়া!” মায়া ভয়ে ভয়ে তাহার মুখের দিকে চাহিল। নিরঞ্জন বলিলেন, “তুইও আমার এমনি করে কষ্ট দিবি মায়া ? আমার তুই ছাড়া ত কেউ নেই।” মায়া বিস্ময়ে হতবুদ্ধি হইয়া গেল। এ কি ? তাহার এমন পাষাণের মত কঠোর পিতা তাহার চোখে জল ? তাহার বুকের ভিতরটা বেদনায় মোচড় দিয়া উঠিল। নিরঞ্জন বলিলেন, “আমার কথা শুনবি না মায়া ? মিস এলিসকে তাহলে চলে যেতে বলব ?” মায়া উঠিয়া বসিল । তাহার দুই চোখ দিয়া দরদর कब्रिञ्च छल ग्रंप्लांहेब्बी श्रृंक्लि८ड च्षांब्रछ कब्रिज ।। ७ध्रुकद्व? বলিল, “না বাবা, আমি তোমার কথাই শুনব । চল আমি যাচ্ছি।” निब्रश्चन डांशं८क गटन्नटश् निरथब्र बूकब्र फेनब्र টানিয়া লইলেন। পিতার বক্ষে মুখ লুকাইয়া সে ফুলিয়া ফুলিয়া কাদিতে লাগিল ।