পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰহাসিনী তল্লাস করেছিন্থ, হেথাকার বুক্ষের চারিদিকে লক্ষণ মধু-দুর্ভিক্ষের । মৌমাছি বলবান পাহাড়ের ঠাণ্ডার, সেখানেও সম্প্রতি ক্ষীণ মধুভাণ্ডার— হেন দুঃসংবাদ পাওয়া গেছে চিঠিতে । এ বছর বৃথা যাবে মধুলোভ মিটিতে । তবু কাল মধু-লাগি করেছিন্থ দরবার, অাজ ভাবি অর্থ কি আছে দাবি করবার । মৌচাক-রচনায় স্বনিপুণ যাহারা তুমি শুধু ভেদ কর তাহদের পাহারা । মৌমাছি কৃপণতা করে যদি গোড়াতেই, জাস্তি না মেলে তৰু খুশি রব থোড়াতেই । তা ও কন্তু সম্ভব না হয় যদিস্তাং তা হলে তো অবশেষে শুধু গুড় দস্তাং । অনুরোধ না মিটুক মনে নাহি ক্ষোভ নিয়ো, দুর্লভ হলে মধু গুড় হয় লোভনীয় । মধুতে যা ভিটামিন কম বটে গুড়ে তা, পূরণ করিয়া লব টমেটোয় জুড়ে তা । এই ভাবে করা ভালো সন্তোষ-অtশ্রয়— কোনো অভাবেই কন্তু তার নাহি নাশ রয়। २१ ८कङ्न्ब्रॉब्रि, s२8० ·ථ মধুমৎ পার্থিবং রজঃ শু্যামল আরণ্য মধু বহি এল ডাক-হরকরা— আজি হতে তিরোহিত পাণ্ডুবণী বৈলাতী শর্করা পূর্বাহ্লে পরাহ্লে মোর ভোজনের আয়োজন থেকে ; এ মধু করিব ভোগ রোটিকার স্তরে স্তরে মেখে। ●>