RR পরশুরাম কুণ্ড আসাম গবৰ্ণমেণ্টের নিকট পঠাইয়াছিলেন, কিন্তু কোনও ফল হয় নাই। কুণ্ড দর্শনের কিয়দিন পরেই এই ক্ষুদ্র লেখকের “পরশুরাম তীর্থযাত্রীর দিনলিপি” শীৰ্ষক একটি ইংরেজী প্ৰবদ্ধ অমৃত-বাজার-পত্রিকায় এবং শ্ৰীহট্টের ভূতপূৰ্ব্ব উইকলি ক্ৰণিকলপত্ৰে প্ৰকাশিত হইয়া পুস্তিকাকারে সাধারণ্যে বিতরিত হইয়াছিল । তাহা পাঠ করিয়া শ্ৰীহট্টের উকিল সরকার মাননীয় রায় শ্ৰীযুক্ত দুলালচন্দ্ৰ দেব বাহাদুর পরশুরাম কুণ্ডের যাত্ৰিগণের পথ-ক্লেশ যাতাতে দূরীভূত হয়—তজ্জন্য সদিয়া হইতে চূণপুড়া গারদ দিয়া চৌখাম হইয়া পরশুরাম কুণ্ড পৰ্য্যন্ত একটি রাস্তা এবং তৎসঙ্গে যাত্রীদের বাস সৌকর্য্যার্থে কয়েকটি সরাইখানা নিম্মাণের নিমিত্ত পূর্ববঙ্গ ও আসাম গবৰ্ণমেণ্ট সমীপে অনুরোধলিপি প্ৰদান করিয়াছিলেন । মহামান্য গবৰ্ণমেণ্ট এ বিষয়ে অবধানপরায়ণ হইয়। তদন্ত করাইয়া অবগত হন যে এই রাস্তা নিৰ্ম্মাণ করিলে কেবল যে তীর্থঘাত্ৰিগণের সুবিধা হইবে এমন নহে ; ইহার দ্বারা বাণিজ্যের প্রসারবুদ্ধি তথা রাজনীতিক বহু সুবিধা হইবারও বিশেষ সম্ভাবনা । তাই স্থির হইল যে সদিয়া হইতে চূণপুড়া ( বা সোনপুর-বর্তমানে সরকারি নাম ইহাই দাড়াইয়াছে।) যে রাস্তা গিয়াছে তাঙ্গাই পুর্বাভিমুখে বিস্তার লাভ করিয়া চীনাসাম্রাজ্যের প্রান্তস্থ রিমা নামক স্থান পৰ্য্যন্ত যাইতে পারে । দুই BBBBS BBDDD S S DD LDBDS DDDDS SSBBS DBODBS CHBBBB BD DDD গিয়া ব্ৰহ্মপুত্রের উত্তর দিয়া নিৰ্ম্মিত হইল । এই পথের মধ্যে স্থানে স্থানে বিশ্রামশালা সংস্থাপিত হুইল-তন্মধ্যে চূণপোড়া হইতে ৩২ মাইল ( এবং সদিয়া হইতে প্ৰায় ৫০ মাইল) দূরবত্তী টেমাইমুখ নামক ষ্টেশনটি পরশুরাম হইতে মাত্র ৩ মাইল দূরবত্তী ; তথা হইতে ব্ৰহ্মপুত্র পার হইয়া আরণ্যপথে লোকজন অনায়াসে পরশুরামকুণ্ডে গিয়া স্নানাদি সমাপন