अननी সোণামণি দেবী। এই নিয়মরক্ষা করিয়া তিন পুরুষ চলিতেছেন, ইহা স্মরণ করিয়া তিনি আনন্দিত হইতে পারেন। এ যিমল আনন্দে স্তর গুরুদাস প্রবেশিকা হইতে আরম্ভ করিয়া সকল পরীক্ষাতেই উচ্চস্থান অধিকার করিয়াছিলেন। প্রবেশিকার সময়ে জ্বরে খুব কষ্ট পাইতেছিলেন। বেচুচাটুয্যের স্ত্রীটের ডাক্তার ক্ষেত্রনাথ ঘোষ বহু যত্নে পরীক্ষার পূর্বে জারমুক্ত করেন। ইংরেজি পরীক্ষার দিনেও গুরুদাস পথ্য পান নাই। এইরূপ অবস্থায় পরীক্ষায় উচ্চস্থান অধিকার করা কিছু অসম্ভব ব্যাপার সন্দেহ নাই! কিন্তু র্যাহার দীর্ঘজীবনে বারমাসের নিত্য-আহার প্রায় একাদশীর কাছাকাছি, তঁাহার পক্ষে জ্বরের পর উপবাসে ইংরেজি সাহিত্যের পরীক্ষা দিতে যাওয়া ও পরীক্ষায় প্রথম হওয়া বেশী বিচিত্র ব্যাপার নাও ৷ হইতে পারে। ঐ পরীক্ষায় উৎকৃষ্ট ফললাভের জন্য গুরুদাস ও তদীয় মাতৃদেবী ডাক্তার ক্ষেত্রনাথ ঘোষের নিকট চিরদিনই কৃতজ্ঞ ছিলেন। ইহার পরে একবার ৬/সরস্বতী পূজার সময়ে মাতার নেবু নিলে কি ক্ষতি হইত?” আর তার পর দুই তিন দিন এই কথা বলিতে থাকেন এবং তঁহার বালক পুত্রকে জিজ্ঞাসা করেন ‘ইস্কুলে যাইবার পথে সেই মুটেকে দেখিতে পাওয়া যায় না? যদি দেখিতে পাও তাহাকে নেবু লইয়া যাইতে বলিও।” একজন সামান্য লোককে একটি কর্কণ কথা বলতে মাতার এইরূপ আন্তরিক কাতরতা হইয়াছে দেখিয়া সেই বালকের মনে অবশ্যই ধ্রুব ধারণা জন্মিয়াছিল যে কাহাকেও কটু কথা বলা উচিত নহে। সেরূপ ধারণা কখনই যাইবার নহে, এবং কেবল উপদেশ দ্বারা নীতি শিক্ষায় তাহা कृत्रिद्धांद्र ७ नहश्!” ( জ্ঞান ও কর্ম্ম ৩২৬-২৭ পৃষ্ঠা ) LL LSLLLLSSSLLLSLLLL LL LSLSLSLS LLLLLLLLSS LLLS S LLL vipimpidi