পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*፲፪፻ቐረxêቔ ቕ 8ዘጻff፵ (७) মহাভাগবত শ্ৰীগুরুপাদপদ্মে আত্মসমর্পণই মহা প্রভূর গিয়াযাত্রার নিগৃঢ় উদ্দেশ্য। সদগুরুচরণাশ্রয়ে কৃষ্ণনাম-মন্ত্রে দীক্ষালাভের পূর্ব পৰ্য্যন্ত ', “স্কাণ্ডের প্রয়োজন ও অধিকার শিক্ষা-প্রদানোদ্দেশ্যে এবং বিমুখ-মোহনাৰ্থ শ্ৰীগৌরমুন্দর শ্ৰীল পুরীপাদের নিকট মন্ত্রদীক্ষা ‘লীলার পূর্বে লৌকিক রীতি-অনুসারে সমস্ত তীৰ্থকৃত্য সম্পাদন করিলেন। পরে কৃষ্ণপ্রেমলিপ্ত জনগণকে সদগুরুপ দ্মে শরণাগতি, দীক্ষাগ্ৰহণ, আত্মসমর্পণের রীতি শিক্ষাদানকল্পে এবং সদণ্ডক্সচরণাশ্ৰিত দিব্যজ্ঞান-প্ৰাপ্ত ব্যক্তিরই গুরুসেবাফলে কৃষ্ণপ্ৰেম লভ্য হয়, ইহা শিক্ষাদানের নির্মি ও শ্ৰীগৌরসুন্দর শ্ৰীল ঈশ্বরপুরীর নিকট মন্ত্রদীক্ষা প্রার্থনা, মন্ত্রগ্রহণ, আত্মসমৰ্পণ লীলা এবং দীক্ষাগ্ৰহণাস্তে কৃষ্ণের জন্য একান্ত ব্যাকুলত৷ প্রদর্শনের লীলা প্রকাশ করিলেন । গ্ৰন্থকার কৃষ্ণপ্ৰেম শোভের নিমিত্ত সকলকে শ্ৰীশ্ৰীগৌর-নিতানন্দের চরণাশ্রয় করিবার জন্য কাতরে আহবান করিয়াছেন । মধ্যখণ্ডের কথাসার মধ্যখণ্ডে শ্ৰীমন্মহা প্রভুর ‘কীৰ্ত্তন-প্ৰকাশ’-প্ৰধান-লীলা বর্ণিত হইয়াছেন । প্ৰথম অধ্যায়ে-গায়! হইতে প্রত্যাগমনেব পর শ্ৰীগৌরসুন্দরেব কৃষ্ণ বিবঙ্গ , প্রম-বিকাল ক্ৰমশঃ প্ৰকাশ, श्रारेड लानि । शून তাহার অধ্যাপনাকাৰ্য্যে সৰ্ব্বক্ষণ কৃষ্ণস্মৃষ্টি এবং সুশ-বৃত্তি টীকাদিতে সৰ্ব্বত্র কৃষ্ণপার-ব্যাখ্যা । “সকল শাঙ্গের এবং সকল শব্দের কৃষ্ণই একমান তাৎপৰ্য্য,’ ‘ক্লষ্ণশক্তি বই পাতৃসংজ্ঞা”- এবম্বিধ কৃষ্ণময় উপদেশ ব্যতীত তিনি শিষ্যগণকে অন্য কোন উপদেশ করেন না। . একদিন ভোজনে বসিয়া তিনি স্বীয় জননীর নিকট রূষঃবিস্মৃতি জীবের গর্ভবাস-কেশ বৰ্ণনপূর্বক কৃষ্ণভক্তি উপদেশ করিলেন। একদিবস শিষ্যগণকে কৃষ্ণকীৰ্ত্তন উপদেশে ও স্বয়ং হাততালি দিয়া ‘হািরয়ে নমঃ কৃষ্ণ” ইত্যাদি পদ উচ্চারণপূর্বক কৃষ্ণকীৰ্ত্তন- শিক্ষায় শ্ৰী, গৌরসুন্দরের অধ্যাপন-লীলার পরিসমাপ্তি হইল। দ্বিতীয়ে-গৌরসুন্দরের কৃষ্ণবিরতোৎকণ্ঠ ও বিবিধ কুশ ে৫ম-বিকারেব উত্তরোত্তর বৃদ্ধি-দর্শনে শ্ৰীল অদ্বৈতাচাৰ্য্য এবং শ্ৰী” ( - ভক্তিগণের পবম আনন্দ হইল। একদা কৃষ্ণাৰ্চনরত শ্ৰীঅদ্বৈতাচাৰ্য্য তদীয় গৃহে ভাবাবেশে মুচ্ছিত শ্রীচৈতন্থে “ স্বৰূপ উপলব্ধি পূর্বক তাহার চরণযুগল পাদ্যাৰ্য্যাদি দ্বারা যথারীতি পূজা করিয়া । ‘নমো ব্ৰহ্মণ্য দেবায়’ শ্লোকে প্ৰেমভারে নমস্কার করিলেন । কিছুদিন পরে গৌরসুন্দর প্রতি সন্ধ্যায় নিজগৃহে ভক্তগণের সহিত কীৰ্ত্তন আরম্ভ করিলেন। একদা তিনি শ্ৰীবাসগৃহে গমন-পূর্বক পূজারত শ্ৰীবাসকে স্বীয় ঐশ্বৰ্য্যময় চতুভুজ রূপ প্ৰদৰ্শন, শ্ৰীবাসকে অভয়-প্ৰদান এবং • শ্ৰীবাসেব ভ্রাতৃসুতা শ্ৰীনারায়ণীকে কৃপা করিলেন । তৃতীয়ে-দিন দিন গৌরচন্দ্র কৃষ্ণভক্তিমধ্য হইলেন এবং তাহার নানা ভাবাবেশ হইতে লাগিল । একদা তিনি মুরারিগুপ্তের গহে বরাহমুষ্টি । প্ৰকট করিয়া মুরারিকে কৃপা করিলেন। শ্ৰীনিত্যানন্দ নবদ্বীপে আসিয়া নন্দনাচাৰ্য্যের গৃহে অবস্থান করিতেছিলেন। মহাপ্ৰভু নিত্যানন্দকে স্বপ্নে দর্শন করিয়া সগোষ্ঠী নন্দনাচাৰ্য্যের গৃহে গমনপূর্বক নিত্যানন্দের সহিত মিলিত হইলেন। চতুৰ্থে-তথায়ু নিত্যানন্দকে প্রকাশ করিবার উদ্দেশ্যে মহাপ্রভুর আদেশ-ক্ৰমে শ্ৰীবাসের পঠিত শ্ৰীমদ্ভাগবতের একটি LED TSBB BBB BiBu BBB BBSBDtS DT BTDuB BBB BBBD DgggJB BBSBSDEDS S0S0 tS নিত্যানন্দের স্বরূপ ও মহিমা কীৰ্ত্তন কারণে নিত্যানন্দও নবদ্বীপে অবতীর্ণ কৃষ্ণের সন্ধানে ৩থায় শাসিয়াছেন বলিয়।