এদের বিষয়-বুদ্ধি ও সাংসারিক উন্নতি। ভগবান এদের উন্নতি করচেন, ফসল বাড়াচেন, মানখাতির বাড়াচেন-এরাও ভগবানকে খুব তোয়াজ করচেন-ভবিষ্যতে আরও যাতে বাড়ে। প্ৰতি পূর্ণিমায় ঘরে সত্যনারায়ণ পূজো হয়, সংক্রান্তিতে-সংক্রান্তিতে দুটি ব্ৰাহ্মণ খাওয়ানো হয়, শুধু তাই নয়—একটি গরিব ছাত্রকে জ্যাঠাইমা বছরে একটি টাকা দিয়ে গৃঞ্জী কেনার জন্যে। শ্রাবণ মাসে। তঁদের আবাদ থেকে বছরের ধান, জালােভর M, ’’কাই ! বাজােরাভরা ইসের ডিম, তিল, আকের গুড়, আরও অনেক জিনিস নৌকা (, ) বোঝাই আসতাে। ভক্তিতে আপ্লুত হয়ে তীর প্রতিবার এই সময় পাঠাবলি দিয়ে মনী**** করতেন ও গ্রামের ব্রাহ্মণ খাওয়াতেন। - এদের সত্যনারায়ণ পূজো ঘরের স্বচ্ছলতা বৃষ্ট্ৰিী *রার জন্তে, লক্ষ্মীপূজো ধনধান্য বৃদ্ধির জন্যে, গৃহ-দেবতার পুজো, গোপীনাথ জীউর পূজো— ਲੋਂ মূলে-হে ঠাকুর, ধনেপুত্ৰে যেন লক্ষ্মীলাভ হয় অর্থাৎ তা হ’লে তোমাকেও খুশী ১াখবো । বাবার মুখে শুনোেচ, এ সমস্ত বাড়িঘর আমার ঠাকুরদাদা গোবিন্দলাল মুখুয্যের তৈরি। DB DDB DDD DDBS DBDB BBB BBB BBB BDD SS SDBB DDBD DBBDB DBDD DDD এবং তারপর চাকরি নিয়ে বিদেশে বার হয়ে যান। জ্যাঠামশাইয়ের বাবা নন্দলাল মুখুয্যে নায়েৰী কাজে বিস্তর পয়সা রোজগার করেছিলেন এবং আবাদ অঞ্চলে একশো বিঘে ধানের জমি কিনে রেখে যান। আবাদ-অঞ্চল মানে কি, আমি এতদিনেও জানতাম না, এই সেীন জ্যাঠামশাইদের আড়তের মুহুরী যাদু বিশ্বাসকে জিজ্ঞেস ক’রে জেনেছি। জ্যাঠামশাই পাটের ব্যবসা ক’রে খুব উন্নতি করেছেন। এদের বর্তমান উন্নতির মূলেই এদের পাটের ও ধানের কারবার। জ্যাঠামশাইরা তিন ভাই-সবাই এই আড়াতের কাজেই লেগে আছেন দেখতে পাই। এরা বাবার খুড়তুত ভাই, বাবাই ঠাকুরদাদার একমাত্র ছেলে। ছিলেন। বাবা কোনো কালেই। এ-গাঁয়ে বাস করেননি, জমিজমা যা ছিল তাও এখন আৰু! নেই, বাবা বেঁচে থাকতে জ্যাঠামশায়কে বলতে শুনেছিলাম যে, সব নাকি রোডসেন্স বিক্রি হয়ে গেছে। সে-সব কি ব্যাপার যত বুঝি আর না বুঝি, এটুকু আজকাল বুঝেছি এখানে আমাদের দাবি কিছু নেই এবং জ্যাঠামশাইদের দয়ায় তাদের সংসারে মাথা अांभद्ध आछि । জ্যাঠাইমাকে আমার নতুন নতুন ভারি ভাল লাগতো, কিন্তু এতদিন আমরা এ বাড়ি এসেচি, একদিনের জন্যও আমাদের সঙ্গে তিনি ভাল ব্যবহার করেননি-আমাকে ওa তো নখে ফেলে কাটেন এমনি অবস্থা। অনবরত জ্যাঠাইমার কাছ থেকে গালমন্দ" অ খেয়ে খেয়ে আমারও মন বিরূপ হয়ে উঠেচে । আজকাল আমি তো জ্যাঠাইমাকে