পাতা:পণ্ডিত শিবনাথ শাস্ত্রীর জীবনচরিত.pdf/৩৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

鞅 চতুৰ্বিংশ অধ্যায়। V9NOA) তালা ভক্তির পদ্মফুল নয়-ইহার প্রত্যেকটী অক্ষর অধ্যাত্মরাজ্যে বিহারের ফল, ইহা তার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা । তাই একথাগুলি জীবন্ত জীবের ন্যায় শ্রোতার হৃদয়ক্ষেত্রে পড়িয়া অপূৰ্ব্ব ধৰ্ম্মজীবনের জন্ম দিয়াছে। তার দেহত্যাগের পর সে কথার সাক্ষ্য অনেকে দিয়াছেন। এবার যদি আমরা মানুষ হই তার ফল ফলিবার সময় আসিতেছে। পুরুষ এবং নারী সাক্ষ্য দিবেন। তাদের হৃদয়ক্ষেত্রে সে বীজ কি সোনার ফসল ফলাইয়াছে। শিবনাথের মৃত্যুর পর লাবণ্যপ্ৰভা লিখিয়াছেন :- “তিনি আমাদের জন্য জীবনের সেই পথের সন্ধানে ব্যস্ত ছিলেন, যার আদিতে কল্যাণ মধ্যে কল্যাণ অন্তে কল্যাণ । আমরা তার পশ্চাৎ পশ্চাৎ সেই পথে আসিয়া এখন বুঝিতেছি, কি আলোকময় রাজ্যের প্রতি লক্ষ্য স্থির রাখিয়া নানা প্রতিকূলতা Dq SBB BBBD DD DDDD DBDDBBDS DD SDTBBB হইতেছিলেন। বিধাতা তার যে অনন্য সাধারণ প্ৰতিভা, যে অদ্ভুত শ্রমের শক্তি, হৃদয় মনের প্রচুর ভাব সম্পদ এবং অবাধ প্রমুক্ত আত্মার ষে স্মৃরিত মাধুৰ্য্য মুক্ত হন্তে দান করিয়াছিলেন, তার উপাসকমণ্ডলীর সর্বাঙ্গীন উন্নতি ও কল্যাণ কল্পে তিনি চিরজীবন তাহা নিঃশেষে ব্যয় করিয়াছেন । 带 栋 攀 淤 বিষ্ণুর চরণ-নিঃসৃত ভাগীরথী যে পথ দিয়া সাগরের উদ্দেশে ধাবিত হইতেছে, তার উভয় কুল যেমন উর্বরতায় শস্তশ্যামল হইয়া উঠিতেছে, সেইরূপ ভগবৎ সত্তার উৎসমুখ হইতে নিঃস্থত তায় পবিত্র জীবনের মধুর রসধারায় আমাদের আধ্যাত্মিক জীবন পুষ্টিলাভ করিয়াছে।”