পাতা:অতিথি (প্রথম বর্ষ ১৯৩০).pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্মৃতিরেখা আমি বললাম যখনই প্রথম দেখবে, তখনই নতুন... ...একটু হেসে বীথি ব’ল্লে—সত্যি কারণ কি বলব ? অ।মি বললাম—“আমি কি ঠাট। কচ্ছি ?” সেই রকম হেসে বল্পে—এলাম তোমারই জন্যে. এতদিন অসিনি কেন ? বীথির সঙ্গে আলোচনা চালান নিফল বিবেচনা ক’রে কিংব। তা’র মনে ব্যাথার ক্ষত একটু বাড়িয়ে দেওয়া হবে এই মনে ক’রে—play-তেই খুব বেশী ক’রে attention দিলাম, বিজয় দয়ালের বাড়ী আসতেই বীথিকে বল্লাম —miss ক’র না এই situation-টা—খালি মাত্র এইটুকু বুঝে রাখলাম, তখনকার মত বীথিকে বোঝান ভারি শক্ত KLT–ACAzI heartsul f) heartless (ACHINA TIK আছে কি না ? ) ( ट्रूडेंट्ट ) তারপর যখন সকলেরই মুখে হাসি ও প্রাণে প্রীতি-টুকু আমার বেশ মনে আছে। খুব পরিষ্কার এক শাস্ত ফুটিয়ে তুলে প্লে'টা ভেঙে গেল সে রাত্রির মতন, তখন সেই সন্ধ্য। অসংযম আকাশ তা'র উচ্চ স্থল রূপরাশি নিয়ে BBB BBBB BBBB BBB BBB BBB BBBB BBBB DB BSBBSBSBB BBB BSB BSBB BBBS কারে তুলে নিলেন—আমি তথন, সত্যি কথা বলতে কি, ঠিক ফ্যাসাদ নয়, একটা কি রকম অতি তরল অবিন্যস্ত অস্বস্তি অনুভব করতে লাগ লাম।--বেল্লাম শাস্তিকে দিন, আমাদের সঙ্গে তবে’ । মাদ্রাঞ্জী রমণীর কোন মোহুই শাস্তিকে স্পশ করতে পারেনি...সে লাফিয়ে উঠে বল্লে... আমি বিমুদার সঙ্গে যাব’.-মাদ্রাজী রমণীটী তথন শাস্তিকে জড়িয়ে ধরে ভাঙা বাংলায় বলতে লাপল—তা হব না শানতি.আমি তুমকে যেত্বে দিব না’ শাস্তি একটু জড়সড় হয়ে গেল মাদ্রাজী রমণীট স্বমধুর হাস্যধ্বনি করিল. আমরাও সমস্বরে হাসিয়া উঠিলাম...শাস্তি আর বায়না করিল না । মিসেস বাস্থ যাবার সময় ব’লে গেলেন—বীথি ভাল আছেতো ?...তোমরা সাবধানে চলে’ যেও...আমি বাড়ী যাচ্ছি এদের গাড়ীতে । আমি যখন বীথিকে নিয়ে গাড়ীতে উঠলাম, তখনই আমার মনে একটা আশঙ্ক জেগেছিল, বীথির অসুস্থ শরীর কোন গোলমাল আবার না বাধায় পথের মাঝখানে । আমি বীথিকে বল্লম—তোমার শরীর কী রকম ? অসুস্থত। বোধ করুছ কী? গড়িীতে উঠে বীথি ব’ল্লে-না ! তেমন কিছু নয়...তবে রগের কাছট একটু ব্যথা ব্যথা কচ্ছে....তার জন্য ব্যস্ত হবার কোন কারণ নেই... আমি বল্লাম—যখন শরীর তোমার ততো ভাল নেই, আজ আসতে গেলে কেন ?...সে বল্পে নতুন প্লে'ট-আ প্রত্যেক রেখাটীতে পর্য্যস্ত ফেটে পড়ছে এক অসীম ব্যাকুল তা ভরা মত্তত নিয়ে। টালীগঞ্জ সাইড-এ যে লেক্ট হ’য়েছে—তারই একটা পাশে তখন বিভোর হ’য়ে ব'সে আছি আমি । এমন সময় আমার এক বন্ধু এসে অকস্মাং য়্যাটেনশন (attention) আকর্ষণ কলুবার যে মামুলি পস্থাটা অবলম্বন কর্লেন, তা আমি আজ ও ভুলি নি। আমি বলি কী, অতট। জোরে না হ’লেই ছিল ভাল— আমার মত দু বিলের কাছে ও রকম একটা প্রচণ্ডত সীমার মাঝে অসীমতার আকারই ধারণ করেছিল বলতে হবে । যাক সে কথা, আমি চেয়ে দেখলাম...বন্ধু কিন্তু সেরকম আসছিলেন অন্য পাঁচ জনের সাথে, সেইরকমই চালে চলে গেলেন তাদের নিয়ে......শুধু তার হাতের একটা নিদারুণ স্মৃতিই রয়ে গেল আমার সাথে। দাড়িয়ে প’ড় লাম, পাশে দেখি শিউলি’ ; শিউলিও আমায় দেখে ব’লে উঠল—কেমন আছেন ? আমি বল্লাম—হঠাং এ কথা ? শিউলি হেপে ব’ল্লে--আপনাকে আজ ক্লাসে দেখতে পাইনি ব’লে ? তারপর দু’জনেই আমরা এলাম শিউলির বাড়ীতে— বল বাহুল্য মাত্র, সে-সন্ধ্যায় চা পানের ব্যবস্থাট। শিউলির বাড়ীতেই আয়োজন করা হয়েছিল যখন এক চুমুক দিয়ে মুখটা তুলে নিয়েছি, তখন কি ঐ-রকমই একটা ১৭