পাতা:অধিকার-তত্ত্ব.pdf/৯৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অধিকার-তত্ত্ব । ve আয়োজন উীহারদিগকে আর অন্যের দ্বারস্থ হইতে হয় নাই । সুদ্ধ যে র্তাহার। আপনারা অন্যের দ্বারস্থ হন নাই এমত নহে, অপবার সন্তান সন্তুতির জন্য, এমন সম্বল করিয়া গিয়াছেন যে, আমারদিগকে কোন কালে অন্যের দ্বারস্থ হইতে হইবে না । জগদীশ্বরের ইচ্ছায়, তাহারদের অণশীর্ব্বাদে অণমণদের স্বজাতীয়-অধিকার ধনধান্য রত্নরাজিতে পূর্ণ রহিয়াছে। আমারদের শুজহিরককে বিদেশীয় প্রবাল আর কত শোভা দান করিবে ? এবং ইউরোপীয়গণ আমাদের প্রাচীন শাস্ত্ররূপ অগাধ-জলধির কি মর্য্যাদা বুঝিবেন ?* - ও । খৃষ্টীয় প্রচারকেরা যে বাইবেল দ্বারা অসভ্য দেশসমুহে ধর্ম্মজ্ঞান বিতরণ করিয়াছেন তাহণ, সম্পূর্ণরূপে না হউক, তথাকারই যোগ্য । ভারতের জ্ঞানধর্ম্মরূপ উজ্জ্বল মার্ত্তণ্ডের সম্মুখে সে খদ্যোৎ আসিয়া কত আলো দান করিবে ? ৭ । এক শতাব্দির অধিক হইল খৃষ্টীয় ধর্ম্মকে এদেশে প্রচার করিবার বিবিধ যত্ন করা হইয়াছে । বাইবেলের অসংখ্য অসংখ্য অনুবাদ, ব্যাখ্যা, টীকা প্রচার হইয়াছে ; খৃষ্টীয় ধর্ম্ম প্রচারার্থে কতই বিদ্যালয় স্থাপিত হইয়াছে। ধর্ম্মালয়ে, জনপদে, রাজপথে, নদীতীরে, আপণে, লীলাস্থানে, লোকযাত্রায় অসংখ্য অসংখ্য বক্তৃতা ও উপদেশ বিবৃত করা হইয়াছে; কিছুতেই ভারত-সন্তানদিগের ।

  • “To fathom ancient India, all knowledge acquired in Europe avails nought.”--M. Louis JacoLLIOT.