পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/১৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভারতে উটজ শিল্প। [ শ্রীহেমেন্দ্রপ্রসাদ ঘোষ বি. এ. লিখিত । ] আরম্ভে সকল দেশেই শিল্প উটজ। শিল্পী আপনার গৃহে বা গৃহ প্রাঙ্গণে শিল্পপণ্য প্রস্তুত করে, প্রয়োজনে তাহার স্বজনগণ তাহার কার্য্যে সাহায্য করে। শিল্পীর নৈপুণ্যের তারতম্যে পণ্যের উৎকর্ষের তারতম্য হয় । তাহার পর যখন একাধিক শিল্পী একই শিল্পে আত্মনিয়োগ করে, তখন তাহাদের পরম্পরের মধ্যে যেমন প্রতিযোগিতার প্রাদুর্ভাব হয়, তেমনই আবার সমস্বার্থসঞ্জাত বন্ধনও সৃষ্ট হয়। হিন্দুর সামাজিক ব্যবস্থায় বর্ণবিভাগে ব্যবসাবিভাগে সেই বন্ধন দৃঢ় হয়; যুরোপে বর্ণবিভাগ নাই, তথায় ব্যবসায়ীরা সঙ্ঘ ( Guild ) স্থাপিত করিয়া-শিক্ষানবীশ লইয়া তাহাকে শিল্পের শিক্ষাদানের নিয়ম করিয়া আপনাদের স্বার্থরক্ষার উপায় উদ্ভাবিত করে। সুধী মোনিয়র উইলিয়ামস বলিয়াcar, taifa ( Ky-gift.< (as a social institution) “জাতিভেদ” সব দেশেই লক্ষিত হয়। য়ুরোপের মত যে সব দেশে এই জাতিভেদের সহিত ধম্মের কোনই সম্বন্ধ নাই, সে সব দেশে এক ব্যবসায়ীর অধিকারলাভে অন্যের চেষ্টা হয়, আর ব্যবসায়ীরা দলবদ্ধ হইয়া সে চেষ্টা ব্যর্থ করিতে প্রয়াস পায় । এমন কি, ভারতে ব্যবসার জন্য প্রতিষ্ঠিত ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানী ও এই নিয়মের কঠোরতা হ্রাস করেন DDDD S SDDD B DD EBOB DD D BDBBBBB BDBD হয়, তখনও এইরূপ নিয়ম—এইরূপ চেষ্টা লক্ষিত হইত, আজও হইতেছে । যুরোপাদি মহাদেশে উটজ শিল্প ক্রমে অবজ্ঞাত হইয়াছে ও বড় বড় কলকারখানার প্রতিষ্ঠা হইয়াছে। তাহাতে অল্প সময়ে অধিক পণ্য উৎপন্ন হয়- বাষ্প ও বিদ্যুৎ শক্তিরূপে ব্যবহার করিয়া দেখিতে দেখিতে প্রচুর পণ্য প্রস্তুত হইতেছে ; রেলে ও ষ্টীমারে সেই পণ্য বাহিত হইতেছে ; বাণিজ্যের স্রোত অবিরাম বহিতেছে। কর্ম্মের ব্যাকুলত LL L LDYSYSLDBB BLBLBD SmDBLYYSKBD কাহারও যেন নিশ্বাস ফেলিবার অবকাশ নাই। রেলপথে cन* छझेब्रा ब्रिांप्छ-ौभाग्रज्ञ नौद्मश्र भू-कांड्रथांनांद्र ধূমে আকাশ মলিন-কর্ম্মকোলাহলে দেশ মুখরিত ; তাহার উপর ব্যবসার জন্য ব্যাঙ্ক আছে, জেটা আছে, ডক আছে, গুদাম আছে। বিলাতের কথায় কোন পটুগীজ লেখক বলিয়াছেন, দেশটি যেন পৃথিবীর টাকা টানিবার জন্য একটা বিরাট পণ্যশালা-বিশাল কারবার। এই যে অবিশ্রান্ত কর্ম্মকোলাহল-এই যে বিরাট আয়োজন-বিষম প্রতিযোগিতা, ইহাই এখন অনেক স্থলে রাজনীতিক বিক্ষোভের -আন্তর্জাতিক বিরোধের কারণ। ইহা ভাল না মন্দ ? বিখ্যাত লেখক ও কলাসমালোচক রাসকিন যে প্রতীচা সভ্যতার উজ্জ্বল আলোকের নিয়েই ঘন অন্ধকারের কথা বলিয়াছেন, সে প্রতীচ্য শিল্পব্যবস্থার ফল। তাহাতে এক পক্ষে যেমন অগাধ অর্থ সঞ্চিত হয়, ব্যবসার মালিকের বিলাসের উপায় হয়-অপর পক্ষে তেমনই শিল্পী দরিদ্র শ্রমজীবীতে পরিণত হইয়া-কালের মত হইয়া . কলকারখানায় কায করিয়া অন্নাৰ্জন করে । বড় বড় কল বিরাট মূলধন—তাহাকে চালাইয়া। তবে লাভ করিতে হয়। সে জন্য অনেক দরিদ্র দুঃখপীড়িত হয়। শ্রমজীবীরাও যে ইহা বুঝে না, এমন নহে। কাল মার্কস এই ব্যবস্থার প্রতিবাদ করিয়াছিলেন। তিনি দেখাইয়াছেন, পণ্যের লাভের অতি সামান্য অংশ শ্রমজীবীর ভাগে পড়ে-সে অংশ তাহার বেতন বা পারিশ্রমিক । কিন্তু কেন এমন হয় ? ক’ল উৎপাদনের যন্ত্র ; সে যন্ত্র ব্যবসার মালিকের বা মহাজনের। BDDDB DD DDB BEBDLLBBD BBBDBS DD BB DBD DTS করিতে পারে বলিয়াই স্বার্থসন্ধানে লাভের অধিকাংশ আত্মসাৎ করে। শ্রমজীবীরা ইহার প্রতিবাদ করে ; এখন পদ্ধতিবদ্ধভাবে--দলবদ্ধ হইয়াই প্রতিবাদে প্রবৃত্ত হয়। তাহারই ফল-ধর্ম্মঘট । সাধারণ শ্রমজীবী বুদ্ধির দ্বারা ভাবাবেশ সংযত ও নিয়ন্ত্রিত করিতে পারে না । তাই সে যখন ধর্ম্মঘট করে, তখন সে কেবল কাব্য বন্ধ করিয়াই নিরস্ত হইতে পারে না ; পর্যন্তু দাঙ্গাহাঙ্গামা বাধায়--রাক্তা রক্তি করে। ইংলণ্ডে ১৮১০ খৃষ্টাব্দে লাঙ্কাশায়ারের শ্রমজীবীদিগের ধর্ম্মঘটই তথায় প্রথম বড় ধর্ম্মঘট । জার্ম্মাণী সামরিক পদ্ধতিতে সমগ্র সমাজকে নিয়ন্ত্রিত করিয়ালোকের স্বাতন্ত্র্য বিনষ্ট করিয়া দেশে কৃত্রিম শান্তির প্রতিষ্ঠা করিয়াছে বা করিতে প্রয়াস পাইয়াছে। কিন্তু আগ্নেয়গিরির অন্তরস্থ বহ্নি। যেমন তাহার প্রস্তররুদ্ধ মুখ মুক্ত করিয়া বাহির হয়, তেমনই জার্ম্মাণীতেও শ্রমজীবীদিগের এই অসন্তোষ-মহাজনের সহিত শ্রমজীবীর এই বিরোধ প্রবলভাবেই আত্মবিকাশ করিয়াছে । জার্ম্মণীর সামরিক শাসন তাহার বিকাশ রুদ্ধ করিতে পারে নাই। ১৯১১ খৃষ্টাব্দে জার্ম্মণীর নানা স্থানে ২ হাজার ৫ শত ৬৬টি ধর্ম্মঘট হয় ; সেই সব ধর্ম্মঘট ১০ হাজার কারবারের মজুররা করিয়াছিল -আর সেই সব ধর্ম্মঘটে যে সব শ্রমজীবী যোগ দিয়াছিল, তাহাদের সংখ্যা ৬০ হাজার। এই সংখ্যা হইতেই ধর্ম্মঘটের ও ধর্ম্মঘটের কারণ অসন্তোষের পরিমাণ অনুমিত হইতে *iて歪ト घृष्ब्रां८° दफु दङ् কলকারখানাপ্রতিষ্ঠার ফলে