পাতা:অনাথবন্ধু.pdf/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

een VS–SSR kor --سم ക്ക്. ܝܚ-ܒܚܦܚ a. অজ্ঞান তমের নাম কহি যে কৈতব । ধর্ম্ম-অর্থ-কাম-বাঞ্ছা-আদি এই সব ৷ এই কৃষ্ণ কে ?-- শ্রীমদ্ভাগবতে দ্বিতীয় স্কন্ধে দশম অধ্যায়ে প্রথম শ্লোকে পরীক্ষিতকে শুকদেব বলিতেছেন :- কৃষ্ণ এক সর্ব্বাশ্রয় কৃষ্ণ সর্ব্বধর্ম্ম । কৃষ্ণের শরীরে সর্ব বিশ্বের বিশ্রাম ॥ শ্রীকৃষ্ণাখ্যং পরং ধাম জগদ্ধাম নমামি তৎ। কৃষ্ণ এই বস্তু। পূর্বে র্যাহাকে মহাবিষ্ণু বলিয়াছি, এই কৃষ্ণও তিনি এবং নবদ্বীপে যিনি আরে মোর গোরা দ্বিজমণি । রাধা রাধা বলি কান্দে লোটায় ধারণী ॥ DD YE rEB K Y S श्व्रशूनैौ-क्षां वरश् ख्ञक्रतां नञ्चन ॥ পূর্বে ‘জয় শচীনন্দন রে’ বলিয়া যাহাকে স্তব করিয়াছি, যিনি কলির জীবকে হরিনাম প্রদান করিবার জন্য নারদেহ ধরিয়া বাঙ্গালায় আসিয়াছিলেন, সেই শচীনন্দনই দেবকীনন্দন-যশোদা-দুলাল । বিষ্ণু-উপাসনা। বিষ্ণুকে আশ্রয় করিয়াই সর্ব্বজীব রহিয়াছে এবং সর্ব্বऔदशे दिसूक्ष्मन् । डिनिशे ८बांत्रि ७ मांज्ञांश्नांद्र, अश्रङब्र অব্যক্ত কারণ ব্রহ্ম । V যঃ ষড়ৈশ্বর্য্যঃ পূর্ণ: স ইহ ব্রহ্ম নিরূপণে ভগবানেব। ভগমৈশ্বর্য্যমস্তিীতি ভগবান। ষড়ৈশ্বর্য্য পূর্ণ যিনি, তিনিই ভগবান। ভগং ঐশ্বর্য্যং অস্তি ইতি ভগবান। ঐশ্বর্য্য কি ? উৎপত্তিপ্রলয়ভুত ভূতের গতাগতিসম্বন্ধে জ্ঞানই ঐশ্বর্য্য। সৃষ্টিস্কৃিতিপ্রলয় তত্ত্বজ্ঞানসম্বন্ধে বিদিত আছেন যিনি, তিনি ভগবান। সৃষ্টিস্থিতি ও লয়ের কারণ বা উহার অতীত যিনি, তিনিই জগতের আদিকারণ। প্রথমে সৃষ্টি অব্যাক্ত ছিল, পরে ব্যক্তি হইল। আদিতে স্বষ্টিতে কিছুই ছিল না, জগৎ ঘন কুজ্বাটিকাপূর্ণ, ঈষৎ আলোকময় ছিল। হঠাৎ জগতকারণের স্ব-ইচ্ছায় সে আলোক দ্বিধা বিভক্ত হইল। এই আলোকই বিভক্ত হইয়া এক দিকে সুর্য্যের সৃষ্টি করিল। সঙ্গে সঙ্গে আকাশ ও বায়ু সৃজিত হইল। তেজ, বায়ু ও ব্যোম, পরস্পর ঐ ঘন কুজুটিকা হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া তরল জলের সৃষ্টি করিল। ঐ জলরাশি তেজদ্বারা আকৃষ্ট হইয়া কিয়দংশ ক্লেদাকার ভূমিতে পরিণত হইল এবং অপর ভাগ জলই রহিল। ঐ জলরাশিতে সৃষ্টির আদিকারণ বা বিষ্ণু শয়ন রহিলেন। র্তাহার নাভি পদ্ম হইতে সৃষ্টিশক্তি ব্রহ্মার আবির্ভাব হইল। ব্রহ্মা তখন’ চিন্তা করিতে লাগিলেন। কে আমায় সৃষ্টি করিল এবং (૭૭] বৈষ্ণবধর্ম্ম । Σ8 Σ आभाब्र क्युंबा कि? उश्न डिनि पै निझांगाऊ विकूव्र উপাসনা করেন । যে মূল কারণ সৃষ্টির কারণ, তিনিই বিষ্ণু। প্রথমেই র্তাহার উপাসনার আরম্ভ। প্রতি যুগেই তিনি এমনই করিয়া জগৎ সৃষ্টি করেন। পূর্বেও এই কথা বলিয়াছি। ব্রহ্মা নিয়ত চক্ষু মুদিত করিয়া কাহাকে ধান করেন ? আর চিরযোগী শিবই বা কাহার উপাসনা করেন ? ব্রহ্মা মানসপদ্মে শ্রীবিষ্ণুর আসন করিয়া তাহাকেই পূজা করেন SgDBBBD DDD DDS DD BDS DBBD DBBOB DDBB নিয়ত যোগে রত হন । এক দিন বৈকুণ্ঠে বিশ্বাপতি নারদকে বলিয়াছিলেন, নারদ আমাকে সঙ্গীত শুনাও । নারদ আপনার বীণা লইয়া সুমধুর হরিনাম কীর্ত্তন আরম্ভ করেন। কিন্তু তাললয়মানাদি অভাবযুক্ত সঙ্গীতশ্রবণে বিষ্ণুর কিছুমাত্র প্রীতি উৎপন্ন হইল না ; তিনি নারদকে বলিলেন, “বৎস! এখনও তোমার সঙ্গীতবিদ্যা শিক্ষা হয় নাই।” নারদ বিস্মিত হইলেন । ভগবান স্মরণ করা মাত্র মহাদেব সেই স্থানে উপস্থিত হইলেন, সঙ্গে সঙ্গে রাগরাগিণীগণ ও উপস্থিত হইলেন । শিব সঙ্গীত আরম্ভ করিলেন। সেই সঙ্গীতে বিশ্বচরাচর মুগ্ধ হইল, বসুন্ধর তালে তালে নৃত্য করিতে লাগিল । পশুপক্ষী, তরুলতা সে নৃত্যে যোগদান করিল। স্বয়ং বিশ্বপতি শিবকে আলিঙ্গন করিয়া বলিলেন, “হর, তুমি ও আমি অভিন্ন। তুমি আজ আমায় আনন্দ দিয়াছ। যিনি জগতকারণের রহস্যপূর্ণ সৃষ্টিলীলা কীর্ত্তন করেন, তিনিই আমার অতি প্রিয় । আমি ও লক্ষ্মী সততে তাহার হৃদয়ে বাস করি ।” এ কোন সঙ্গীত ? এ কি মহিম্ন-স্তব নহে? যাহাকে ठक्र व्न' श्, ङिनिशे मञ्शंविषू (q१ ज्ञानि-ख्ञस्रुशैन भश| প্রকৃতিকে আশ্রয় করিয়া এ দৃশ্যমান জগৎ রচনা করেন। g BDDBD D DDSKBDBBu LiuDBDB BtDt S BD যখন যোগনিদ্রায় মগ্ন থাকেন, তখন যোগমায়াই একমাত্র জাগ্রত থাকেন। যে যোগমায়ার মায়ায় এই বিশ্বচরাচর মোহিত, তিনিই বিষ্ণুর আস্থাপ্রকৃতি এবং সৃষ্টির আদিকারণভূত সনাতনী। এখন দেখিতে চেষ্টা করিব, এই মহাবিষ্ণু কি করিয়া জগতে আগমন করেন। আর যোগমায়াই বা তঁহার সহিত কি লীলা করেন ? আদিতে আমরা বহু বার দেখিয়াছি, যোগমায়া বহু বার যোগদেহ ধারণ করিয়া সৃষ্টির প্রতিকূল সৃষ্টিকারিণীশক্তির ক্রিয়ার বাধা অপসারিত করিয়াছিলেন । এ যোগমায়া যতক্ষণ বিষ্ণুকে আশ্রয় করিয়া থাকেন, ততক্ষণ বিষ্ণু নিদ্রাগত থাকেন। তিনি কি সত্য নিদ্রা যান ? না-বিষ্ণু মহাপ্রকৃতিতে লীন হইয়া আপনার সৃষ্টি-মাহাত্ম্য অনুভব করেন । যখন জগতের পাপভার অপনোদনের জন্য ভগবান শ্রীকৃষ্ণ জগতে অবতীর্ণ হন, তখন যোগমায়া ও জগতে ক্ষণিকের