পাতা:অভাগীর স্বর্গ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कश्लि, ‘डीएgांछेशों नle ।' ভূত্য অবাক হইয়া গেল। কিছুক্ষণ নিঃশব্দে দাড়াইয়া চলিয়া গেল ; চালাসের নিকটে গিয়া কহিল, ‘শরীর খারাপ, এখন দেখা হইবে না ।” চার্লস উৎকণ্ঠিতভাবে নানারূপ প্রশ্ন করিল। কখন শরীর খারাপ হইয়াছে, কেমন করিয়া হইল, কতক্ষণে সারিবে- ইত্যাদি অনেক কথা এক নিঃশ্বাসে কহিয়া গেল ! উত্তর পাইল না । সদ্য তিরস্কৃত হইয়া ভূত্য মহাশয় কিছু চটিয়াছিলেন ; কিন্তু তিরস্কার যে তাহাকে করা হয়। নাই, সে কথা সে বুঝিল না। বলিল, “আমি অত জানি না।” হতাশ হইয়া চালর্স একটা ফুলের তোড়া তাহার হাতে দিয়া বলিল, “আমার নাম করিয়া এইটা দিও।” ভূত্য পাশ্বের টেবিলে তাহ রাখিয়া দিয়া বলিল, তিনি নীচে एठन्निव् दि ।।' 豆可 প্রায় এক মাস অতীত হইল কেহই কাহারো সহিত সাক্ষাত করিল। না । মেরি মনে করে যে, তাহার বাল্যাসখাটি তাহার শরীরের ও মনের চতুস্পাশ্বে যে মমতার আবরণে ঢাকিয়া দিয়াছিল, তাহা অল্পে অল্পে সে কাটিয়া ফেলিয়াছে ; আর তাহাব উপর কোন স্নেহ নাই, মায়া নাই--- একবিন্দু সম্বন্ধ পর্যন্ত নাই । এই এক মাসের মধ্যে সে এই কথাগুলি নিশিদিন ধরিয়া মনে মনে তোলাপাড়া আলোচনা করিয়া দেখিয়াছে । কিন্তু যত অধিক সে এ বিষয় আলোচনা করিয়াছে, তত বেশী সেন আপনাকে প্রতারিত করিয়াছে । নিজের হসদায়ের তলায় সে একদিনও প্রবেশ করে নাই, করিলে দেখিতে পাইত যে, সেখানে শুধু লিও আর নিজে অষ্টপ্রহর মুখোমুখি করিয়া বসিয়া আছে । প্রেমালাপ করিতেছে না-কলহ করিতেছে। উঠিতে বসিতে সে সর্বদাই চিন্তা করে, কি করিলে এ কলহটো আরও পাকাইয়া তুলিতে পারা যায়, কিরূপ নিতা নব উপায় উদ্ভাবন করিতে পারিলে লিওর বিরক্তি আরও একটু সজীব S