পাতা:অভিযাত্রিক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অতিবাহিক AMOS) পেরেচি। কতবার দূরদেশের পাহাড়ের ওপর, সমুদ্রের ধারে, কিংবা বনের ছায়ায় বসে দেশের কথা ভেবে দেখচি-অপূর্ব চিন্তা জাগায় মনে । সঙ্গে সঙ্গে চারিপাশের প্রকৃতি কি অপূর্ব রূপই না ধরে চোখের সামনে।। এ হ’ল মনের রসায়ন, বোঝাতে পারিনে মুখে । অভিজ্ঞতায় দ্বারা বুঝতে হয় । শুনলে বোঝা যায় না । আমার বন্ধু হো হো করে হেসে উঠে বললেন-এ যে তুমি esoteric তথ্যের দলে নিয়ে গিয়ে ফেললে দেখাচি । তোমাদের মতো লোককে লক্ষ্য করেই রবীন্দ্রনাথ ‘বাতায়নিকের পত্রে’ লিখেছিলেন “মাথার ওপর যে আকাশ নীল তাই দেখতে ছুটে যাই এটোয়া কাটোয়া”-ওই ধরনের কিছু । অস্বীকার করতে পারো ? -এ হ’ল অনুভূতির ব্যাপার, সুতরাং স্বীকারও করিনো, অস্বীকারও করিনে । যাই হোক, তোমার ভালো লাগচে কি না বলে । -কেন ভালো লাগবে না ? তুমি এখানে থেকে যাও, দিই না। আমার স্কুলে একটা মাস্টারি জুটিয়ে । এ কথায় স্কুলের শিক্ষক দুটি খুব উৎসাহিত হয়ে উঠলেন। খুব ভালো হয় তা হ’লে, হেডমাস্টারবাবু চেষ্টা করলে এখুনি হয়ে যায় । স্কুলের কমিটি কিছু নয়, সবই হেডমাস্টারবাবুর হাত । আমাকে তারা দুজনে বিশেষ করে অনুরোধ করলে থেকে যাবার জন্যে । রাত আটটার সময় আমরা সবাই ফিরলুম বোর্ডিংএ । ডুইং মাস্টার বললে-তাই তো, আমার সকাল সকাল উঠে DBDD DBDBD STOBDS eDBD SBm DJD S BD BBDBDS S BDBBDD DDD श्cश्व शाहद । ওরা রুটি করতে বসলে রান্নাঘরে । আমরা কাছে বসে আগে এক পেয়াল করে চা খেলাম । ওরাই করে দিলে । আমার কতবার মনে হ’ল,