হৃদয়ে গাঁথা। তবুও যখন তুমি করগো খেলা কারো সাধ্য কি তোমায় ধরা? জীবের তরে যাতনা সহে আপন জীবন বিলায়ে দিয়ে শাস্তি আন বহু প্রাণে, তাই কত মানুষ ছুটে আসে ভালবেসে তোমার টানে, ধন্য তারা তোমার নামে।
আমাদের ঠাকুরের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে সমস্ত মানুষকে জানাই নববর্ষের প্রীতি ও শুভেচ্ছা। হে মুমূর্ষু-পীড়িত ব্যাধিগ্রস্থ মানুষ এই তীর্থ ও সেবাইত আপনাদের সেবায় সর্বদাই ব্যস্ত।'
তারকভোলার মন্দির
মন্দিরে ঝোলানো নাম ঠিকানা ধরে আটজন রোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করে আমাদের সমিতি। দেখে রিঙ্কা মজুমদারের শ্বেতী সারেনি। মাধবী মজুমদারের জীবনে স্টোভ বার্স্ট করে দৃষ্টি হারাবার ঘটনাই ঘটেনি। শ্যামাপদ দত্তের মানসিক ভারসাম্যের অভাব এখনও আছে। চন্দন দাস ক্যানসারের আক্রমণ থেকে মুক্ত হয়নি। সনকা পালের যে ঠিকানা দেওয়া হয়েছে তার বাস্তব কোনও অস্তিত্ব নেই। সুদীপ দাস মৃগীরোগ থেকে মুক্ত হতে এখনও বাবার স্নানজল ও চিকিৎসকের নির্দেশমতো ওষুধ দুটোই গ্রহণ করে চলেছেন। ওষুধ বন্ধ করে পরীক্ষা করার চেষ্টা করেছেন। সেক্ষেত্রে অসুস্থতা বেড়েছে। রুমা ঘোষ নাকি জলের ভুলে হাত ও পায়ের অসাড়তার শিকার হন। বাবা পঞ্চানন ঘোষ বলতে পারেননি কত বছর হল অসুখ হয়েছিল। কোন চিকিৎসক চিকিৎসা করেছিলেন। দেখাতে পারেননি চিকিৎসকের কোনও নির্দেশ-পত্র। আর একটি তথ্য এখানে খুবই তাৎপর্যপূর্ণ—সেবাইত বাসুদেব সম্পর্কে রুমার নাকি কাকা। সাবিত্রী পাল অর্শমুক্ত হয়েছেন। বাবা কিছু গাছ-গাছালি দিয়েছিলেন। অর্শ অনেক সময় নিজে থেকেই রক্তপাত বন্ধ রাখে। এ বিষয়ে আগেই আলোচনা করেছি। এছাড়া আরও একটি সম্ভাবনা