{ రి } কিন্তু তাহাতেও কি ক্ষুধা নিৰ্বত্তি হয় ? অনস্তর বুভুকার্ট হড়িক মনে মনে বিবেচনা করিল, “ মাঠের মধ্যে থে মেষ সকল চরিয়া বেড়াইতেছে, আমি সমস্ত দিন পরিশ্রম করিয়া উহাদিগের গোময় সংগ্রহ করি, গোমেযাদি পশুগণ নানাজাতীয় শস্য ভক্ষণ করে, অনেক গোময় সংগৃহীত হইলে অবশ্যই তন্মধ্যে তাহাদিগের -জীর্ণবিশিষ্ট কিঞ্চিৎ চনকাদি শস্য প্রাপ্ত হইতে পারিব তাহার কোন সন্দেহ নাই’ । এই বিবেচনা করিয়া সে মাঠে যাইয়া বিস্তর গোবিট আনয়ন পুর্ব্বক নদীর জলে তাহ। ধৌত করিয়া এক মুষ্টি শস্য প্রাপ্ত হইল, এবং বহু যত্নে: नाम्रैट्ज्र आनग्रम পুর্ব্বক অগ্নি সংযোগদ্বারা তাহ পাক । করিয়া আপন ক্ষুধার্ত্ত পত্নীকে ভোজন করিতে দিল, কিন্তু, আপনি পুর্ব্বদিনাবধি অনাহারে ছিল তথাপি ঐ অভ্যন্প । বস্তুর কিছুই আহার করিল না । • * “, তাহার স্ত্রী যুবতী নারী, পঞ্চদশ বৎসরের অধিক বয়স হয় নাই, এই অল্প কালের মধ্যেই তাহার তিনটী অপত্য জন্মে। অধিকবয়স্ক পুরুষদিগের যুবতী ভার্য্যা প্রাণ অপেক্ষাও শ্রেষ্ঠতয়া হয়, এজন্য ঐ হড়িক সরলান্তঃকরণে " আপন পত্নী এবং সন্তান সস্ততি গুলিকে অত্যন্ত ভাল, বাসিত। বিপদকাল উপস্থিত না হইলে প্রকৃত স্নেহের । পরীক্ষা হয় না । এই ছুর্ভিক্ষ রূপ দুর্ঘটনার সময় ঐ হড়িকের পরিবারগণ রুতান্তের করাল গ্রামে পতিত হুইবার উপক্রম হইলে, সে পুর্ব্বাপেক্ষ-অধিকতর প্রণয় প্রদর্শন করিয়া তাহাদিগের রক্ষণাবেক্ষণে অতিশয় যত্ন ও । নিতান্ত ব্যগ্রতা প্রকাশ করিতে লাগিল । অনন্তর, এতাদৃশ প্রণয়পাত্র পুত্রকলত্র অন্নাভাবে প্রাণ- ,
