ঐযুত ই-গ্লওদেশের বাদশাহের কৌন্সেলে আপল। ১২ আইন। ৪ ধণ ॥ উপরের ধারার সকল প্রকরণ ও বিষয় ১৭৯৩ সালের ৫ আইনের ১২ ধারায় মফঃসল আপীল আদালতের আপলের বিষয়ে তুল্যরূপে থাটে। এরণ২ ইহার পর যে জিলা ও শহরের আদালতের ডিক্রর আপীল হয় সে আপলের দর থাস্ত প্রথমতঃ সেই জিলা ও শহরের আদালতে দাখিল করা যাইৰে * সেখানে নাম জুর হইলে আপেলান্টের শক্তি আছে যে সে উপরে লিখিত প্রতিবন্ধক বহাল রাখি য়া মফসল আপীল আদালতে সে আপৗলের দ্বিতীয় দরখাস্ত করিতে পারে। ১৬ আইন। ং ধা। শ্রীযুত ই-গণ্ডদেশের বাদশাহের কৌন্সেলে যে আপীল হয় তাহার দরখাস্ত ছয় মাসের মধ্যে সদর দেওয়ানী আদালতে দাখিল হইবে এব^থরচাছাড়া মোকদম পাঁচ হাজার পৌন ষ্টলি^* বিষয়ের মোকদম হইলে আপীল গ্রাহ্য হ ইতে পারে। ৩ ধ৷ মোকদমা যদি করন্ট ৫০০০০ টাকা অথবা সিন্ধা ৪৩১০৩ টাকার বিষয়ের হয় তবে তাহ আপলের যোগ্য। সদর দেওয়ানী আদালতের এরূপ মোকঙ্গমার কর্ম চালানের নিমিত্তে যে সাধারণ বিধি আছে সেই সাধারণ বিধানুসারে বিৰাদি বস্তুর মল্যের হিসাব করা যাইবে । ৪ স্থা ॥ সদর দেওয়ানী আদালতের সাহেবেরা যে বিবাদিপক্ষে ডিগ্রী হইয়া থাকে তাহার স্থানে আপলের শেষ হুকুম যে সে মানে এনিমিত্তে এমত জামিন লইয়া আপ নার ডিজী জারী করাইতে পারেন অথবা যে বিবাদির হস্তে সে বস্তু থাকে তাহার নিকটহইতে ঐক্লপ জামিন লইয়া আপনারদের ডিক্র যৱস্থবে রাথিতে পারেন। সর্ব্বস্থলে আপেলান্ট খরচ দিবার ও আপলে যে চূড়ান্ত হুকুম হইবে সে হুকুম মা নিবার উপযুক্ত জামিন দিবে। এরূপ জামিন পাইলে সদর দেওয়ানী আদালতে আপীল গ্রাহ্য হইৰেক এব^ উভয়বিৰাদিরদিগকে নিয়মিত ধারানুসারে আপলের সওয়াল জওয়াৰপ্রভৃতির নিম্পত্তি করিতে এন্তেলা করা যাইৰে। ৫ ধ। ঐযুত ই-গণ্ডদেশের বাদশাহের কৌন্সেলে আপীল হইলে ই-রেজী ভাষায় মোকদ্দমার যাৰদীয় কাগজপত্র দুই * প্রন্থ নকল হইয়া এব• আদালতের মোহর ও রেজিষ্টরসাহেবের স্বাক্ষরে জারী হইয়া প্রযুত গবর্নন্থ জেনরল বাহ দুরের হজুরে দাখিল হইবে। উভয় বিবাদী কাগজপত্র নকল করিবার খরচপত্র দিতে স্বীকার করিলে মোকদমার যাবদীয় কাগজপত্রের নকল পাইতে পারে। [35] ףכAכי জিলা ও শহরের আ! দালতের ডিক্রীহইতে আপৗলের দরখাস্ত । ["শুধরা ॥ ১৮•৫ ॥ ২ আit ১২ ধারা দেখ ।] ছয়মাস মিয়াদ । [*>veti S ET MISS ধারা দেখ ।] করন্ট ৫০০০০ টাকা। ডিক্রী স্কৃকিত বা জা রীকরণের বিবেচনা ৷ রোয়াদেদর নকল । וו וס כון 8צ"לצ *} ১৯ ধারা দেখ u
