পাতা:আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র.djvu/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র নিজে ব্যবসায়ক্ষেত্রে প্রবেশ করে আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র ভাল করে বুঝেছেন যে, যতদিন না বাঙালী জাতি চাকরীর মোহ ছেড়ে স্বাধীন ব্যবসায়-বাণিজ্যে প্রবৃত্ত হচ্ছে, ততদিন এ-জাতির উন্নতির কোন আশা নেই, ততদিন এর ভবিষ্যৎ যে তিমিরে সেই তিমিরেই থেকে যাবে । আর সেই কারণে তিনি তঁার সাধের বৈজ্ঞানিক গবেষণার লোভ ছেড়ে ংলার ভবিষ্যতের আশা ভরসা যুবকদের আহবান করছেন ব্যবসায়ে যোগ দেবার জন্যে। সে চেষ্টা আজ তিনি নতুন একটা উত্তেজনার বশে করছেন না, অনেকদিন আগে থেকে বার বার বাঙালীর কানের কাছে সেই আহবান ধ্বনিত করছেন। সেই কথা স্পষ্ট করে বলবার জন্যে SSJSHSB BDDD DB DD DDD SDDD DBD D L DBBD অপব্যবহারে” লিখেছিলেন :-“আশা করি, কুসংস্কারাচ্ছন্ন পথভ্রান্ত বঙ্গদেশে স্বাধীন চিন্তার ও সত্যানুরাগের নির্ম্মল স্রোত আসিয়াছে, বঙ্গীয় যুবক জাগ্রত হইতেছে ; জঘন্য দাসত্বের পরিবর্ত্তে কোন কোন কর্ম্মকুশল যুবক ব্যবসা ও বাণিজ্যে ধনাগমের পথ প্রদৰ্শন করিবে ও কল-কারখানা স্থাপন করিবে ।” এই একই কথা নতুনভাবে বাঙালী যুবককে আবার শুনাতে বর্ত্তমানে তিনি “অল্পসমস্যা” দশের সামনে উপস্থিত 8S