कांझनक St. অনেক বেশী সরিষা দিয়া দেয়-বিশেষত মেয়েয়া । তাহোৱা নিতান্ত নিৰীহ ও সরল, বা তা বুঝাইয়া তাহদের নিকট হইতে ন্যায্য মূল্যের চতুগুণ ফসল अजाम कमां भूछे जश्ख। পুরুষেরাও বিশেষ বৈষয়িক নয়। তাহারা বিলাতী সিগারেট কেনে, জুতা-জামা কেনে। ফসলের টাকা ঘরে আসিলে ইহাদের ও বাড়ীর মৈয়েদের মাথা ঘুরিয়া যায়-মেয়েরা ফরমাস করে রঙীন কাপড়ের, কাচের ও এনামেলের বাসনের, হালুইকরের দোকান হইতে ঠোঙা ঠোঙা লাড কচৌদী আসে, নাচ দেখিয়া, গান শুনিয়াই কত পয়সা উড়াইয়া দেয়। ইহার উপর রামজী, হনুমান জীৱ প্রণালী ও পূজা তো আছেই। তাহার উপরেও আছে জমিদার ও মহাজনের পাইক-পেয়াদারা । দুৰ্দ্ধান্তু শীত্বে রাত জাগিয়া বন্য-শূকর ও বন্য-মহিষের উপদ্রব হইতে কত কষ্টে ফসল বঁাচাইয়া, বাঘের মুখে, সাপের মুখে নিজেদের ফেলিতে দ্বিধা না করিয়া সার-বছরের ইহাদের যাহা উপার্জন-এই পনের দিনের মধ্যে খুশির সহিত তাহা উড়াইয়া टिड ईश्iहब बाथ ना cगथिनाभ । কেবল একটা ভালর দিকে দেখা গেল, ইহারা কেহ মদ বা তাড়ি খায় না। গাঙ্গোতা বা ভুইহার ব্রাহ্মণদের মধ্যে এ-সব নেশার রেওয়াজ নাই-সিদ্ধিটা . অনেকে খায়, তাও কিনিতে হয় না, বনসিদ্ধির জঙ্গল হইয়া আছে লংবটুলিয়া ও ফুলকিয়ার প্রান্তরে, পাতা ছিাড়িয়া আনিলেই হইল-কে দেখিতেছে ? একদিন মুনেশ্বর সিং আসিয়া জানাইল একজন লোক জমিদারের খাজনা EBD D BDBuu DBBB BBDDBDDYLDBD DDDD DLDDL D DEBBD বিস্থিত হইয়া ৰলিলাম-ৰূপালাচ্ছে কি রকম ? দৌড়ে পালাচ্ছে ? --ঘোড়ার মত দৌড়াচ্ছে হজুৰ, এতক্ষণে বড় কুঞ্জী পার হয়ে অঙ্গলের ধাৰে গিয়ে পৌছল। দুবৃত্তিকে ধরিয়া আনিবায় হুকুম দিলাম।
পাতা:আরণ্যক - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৬১
অবয়ব