፵፰....ጅጁቋ ፵፰*ዲ ̇ " .. 湿 I ፶፭ቆ- ̇ • : ...ኛ , : : ፰፥ ` ̈ : .ቕm‛ኚ ' ' ` ̈: ; ፪ - : • • • ` '. ..‛ ; ኣኋo“ " . . . to r . . f' . . . a . è = و -- "= ৪র্থ বর্ধ-৬ষ্ঠ সংখ্যা । হইয়াছে। ক্রমে সুর্য্য, চন্দ্র, গ্রহ, উপগ্রহ, সমুদ্র, বৎসর, কানন, কান্তার, প্রান্তর, পৰ্বত প্রভৃতি আবিভূতি হইয়া অপরিচ্ছিন্ন কালকে পরিচ্ছিন্ন করিয়া দিয়াছে। কিন্তু এই বিবর্ত্তের বিরাম নাই। ইহা অবিশ্রান্ত চলিতেছে। ইহার শেষ কি হইবে; শেষ আছে কি না, মানুষ তাহা জানে না। ५धई दिार्थ छूछे िजख আছে ;-প্রথম জ্ঞাতা-দ্বিতীয় জ্ঞেয়। জ্ঞাত subject, জেয় object । জীব জ্ঞাতা, এই পরিদৃশ্যমান প্রপঞ্চ জ্ঞেয়। এই পরিাদৃশ্যমান প্রপঞ্চ জীবের নেত্রসমক্ষে সর্বদা সমুদ্ভাসিত। জীব। ইহার তত্ত্ব জানিবার জন্য সর্বদাই সমুৎসুক। মাতৃক্রোড়ে শিশু “এটা কি ? ওটা কি ?” বলিয়া প্রশ্নদ্বারা জীবাত্মার সেই অন্তর্নিহিত জিজ্ঞাসা জানাইয়া দেয়। এই জিজ্ঞাসা বা জানিবার ইচ্ছা সহজে নষ্ট হয় না ; উহা জীবের মরণকাল পর্য্যন্ত থাকিয়া যায় । শৈশবে পিতা-মাতা প্রভৃতির নিকট হইতে জীব বাহা জগতের বিষয় জানিয়া লইতে চেষ্ট করে, যৌবনে ইন্দ্রিয়ের সাহায্যে ও ইন্দ্রিয়ের শক্তিবৰ্দ্ধক যন্ত্রাদির * ...সহায়তায় জীব এই বাহ বস্তুর স্বরূপ জানিবার চেষ্টা করে। কিন্তু এই :আবহমানকালব্যাপিনী জিজ্ঞাসা সত্ত্বেও মানুষ ইহার স্বরূপ জানিতে পারে নাই। সেই জন্যই প্রাচীন ঋষিগণ বলিয়াছেন ;- বস্যামন্তং তস্য মতং মতং যস্য ন বেদ সাঃ । “যে মনে মনে বুঝিয়াছে, এই পরিদৃশ্যমান জগতের মূলতত্ত্ব জ্ঞেয় নহে, সেই *প্রকৃত তত্ব বুঝিয়াছে ; আর যে মনে করে যে, জগতের মূলতত্ত্ব জ্ঞেয়, সে কিছুই বুঝিতে পারে না।” ইহাই মহামায়ার মায়াচক্র। বিশ্ব-সংসারে এই মায়াচক্র অবিশ্রান্ত ঘুরিতেছে। এখন জিজ্ঞাস্ত, মানবের হৃদয় হইতে স্বতঃ উত্ততে এই জিজ্ঞাসার কি পরিতৃপ্তি হইবে না ? এই পরিদৃশ্যমান প্রপঞ্চের স্বরূপ কি, মানব কখনও কি তাহা জানিতে পরিবে না ? যদি উহা চিরকালই মানবের নিকট অজ্ঞেয় থাকিবে, তাহা হইলে উহা জানিবার জন্য মানুষের এত কৌতুহল জন্মে কেন ? সমস্ত। এই স্থানে। এই স্থানেই প্রকৃতি-পুরুষের দ্বন্দ্ব। জীবাত্মা আপনার মুক্তির জঙ্ক বিশ্বের স্বরূপ জানিতে চাহে-মায় তাহার জ্ঞানে ভ্রম ঘটায়। এই বিশ্বসংসারের প্রকৃত স্বরূপ গোপন রাখিয়া উহাকে একটা ভাক্তরূপ দিয়া আমাদের টিকট উপস্থিত করে। আমরা সেই ভাক্তরূপ দেখিয়াই ভুলিয়া যাই। ত ፵`-
- অনুবীক্ষণ, দূরবীক্ষণ প্রভৃতি বৈজ্ঞানিক যন্ত্র ।
