পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/২৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আর্য্যাবর্ত । २१ वर्ष-भ ज१था । سواصوامع নবীন-প্রসঙ্গ । কবিবর নবীনচন্দ্রের সহিত আমার প্রথম পরিচয় রাণাঘাটে ; সে আজ প্রায় বিশ বৎসর পূর্বের কথা । তখন তিনি রাজ-কার্য্যে রাণাঘাট মহকুমার ভার প্রাপ্ত হইয়া তথায় নূতন আসিয়াছেন। আমি তখন কলেজের ছাত্র । কবিতা-লিখা রোগ ছেলেবেলা হইতেই আমাকে ধরিয়াছিল। মাঝে মাঝে কোন সাময়িক পত্রে এক আধটা কবিতা লিখিতাম। আমি বরাবর নবীনচন্দ্রের ভক্ত। “পলাসীর যুদ্ধ’ আদ্যোপান্ত প্রায় আমার কণ্ঠস্থ ছিল। আমি তখনও সে মোস্থ কাটাইতে পারি নাই । সুতরাং নবীনচন্দ্র রাণাঘাটে আমাদেরই কাছে আসিয়াছেন শুনিয়া বড়ই আহলাদ হইল । সঙ্গে সঙ্গে দেখা করিবার এবং “পলাসীর যুদ্ধের” কবির সহিত পরিচিত হইবার ইচ্ছাও মনে প্রবল হইয়া উঠিল। গ্রীষ্মাবকাশে কলেজের ছুটীতে বাড়ী আসিয়াছি। কবি-সম্ভাষণে যাইবার পুর্বে একটা কবিতা লিখিয়া বাড়ীর প্রেসে সুন্দর করিয়া ৫০ খানি ছাপাইলাম। পূজ্যপাদ পিতৃদেবকে মনের অভিপ্রায় নিবেদন করিলাম। তিনি বলিলেন, SDD BD BB KBDBDBB BDDDLSD BDD DDDSS BB BDB DDLE DDDSS S S S DDuDDD DBBDBBS BDD DDBg DDBDS . নবীনচন্দ্রের মত মহাকবিকে উপহার দিবার মত কবিতা লিখিবার যোগ্যতা আমার নাই বলিয়া মনে মনে একটা দুর্ভাবনা ও না হইয়াছিল, এমন নহে । D DBDD BDDDEE DLDD SigJS ধর দীন উপহার নিৰ্গন্ধ কুসুম-হার হৃদয়ের পাশে । মেহের নয়নে, কবি, অসুন্দর ও লাগে ভাল, দিনু এ বিশ্বাসে । মনে মনে একটু ভরসা বাধিয়া লইলাম। তিনি মহৎ আমি ক্ষুদ্র। তথাপি তিনি কবি, ক্ষুদ্রের দুঃসাহস তিনি ক্ষমা করিবেন, এইরূপ একটা আশ্বাসও মনে মনে পাইলাম। যাহা হউক, পরদিন সকালের ট্রেণে পিতৃদেবের সঙ্গে রাণাঘাট ষ্টেশনে উপস্থিত হইলাম। আমাদের গাড়ী ষ্টেশনে থামিবার একটু পরেই কলিকাতাগামী