পাতা:আর্য্যাবর্ত্ত (দ্বিতীয় বর্ষ - প্রথম খণ্ড).pdf/৪২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূৰ্বোক্ত ঘটনা সম্বন্ধে আমারই সম্পূর্ণ ভুল এবং তিনিই সম্পূর্ণ ঠিক, ইহা আমি ঘটনার দুই এক বৎসর পরেই কথা উঠিলেই সকলের নিকট স্বীকার করিয়াছিলাম এবং এখনও করি। আমি কায়মনোবাক্যে বুঝি যে, তিনি আমার ভালই করিয়াছিলেন। সুতরাং সে আক্রোশের লেশমাত্র এক্ষণে আমার মনে নাই এবং তৎপ্রবর্ত্তিত হইয়া কিছুমাত্র মালিন্য মনে ধারণ করি না এবং কোনও বিরুদ্ধ কথাও আমার মুখে আইসে না।” কথাটা অন্য দিকে ফিরাইবার জন্য আমি বলিলাম, “দেখুন, বৈশাখ মাসের “ভারতী’তে শ্রীযুক্ত সত্যেন্দ্র নাথ ঠাকুর পয়ার ছন্দে একটি কবিতা লিখিয়াছেন। ; বহুকাল পরে মাসিক পত্রিকায় সাবেক ধরণের পয়ার পাইয়া আমার বড়ই ভাল লাগিল। আমার মনে হয় আবার কিছুদিন থাটি নিভাজ পয়ার যদি আমাদের কবিরা চালাইতে পারেন, তাহা হইলে অন্ততঃ আর কিছু না হউক, भूर्थ दव्गांना श् ।।” পণ্ডিত মহাশয় বলিলেন,-“তোমার কথায় বিদ্যাসাগরকে মনে পড়িল । BBBDLKBYLLLYY DBDD D DBDBYz OBuDYS S BDDBS BDDBD বোধ হয়, যখন রসময় দত্তের সহিত আকৌশল হওয়াতে তিনি সংস্কৃত কলেজের অ্যাসিষ্টাণ্ট সেক্রেটরির পদ পরিত্যাগপূর্বক মদনমোহন তর্কালঙ্কারের সহিত BDBDBDE DDD DBB DBBD DBBDSDBDB DDBLLuYSDTKLKOS গ্রন্থই তাহার ছাপাখানার সর্বপ্রথম মুদ্রিত গ্রন্থ। আমি তঁহাকে কোনও কোনও সময়ে ভারতচন্দ্রের ‘অন্নদামঙ্গলের’কবিতা গদগদ ভাবে আবৃত্তি করিতে শুনিয়াছি । আমার বেশ মনে হইতেছে একদিন তিনি “হেথায় ত্রিলোকনাথ বলদে চড়িয়া” ইত্যাদি কবিতাটি বিশেষ আনন্দের সহিত পড়িতে লাগিলেন এবং বলিতে লাগিলেন,-“দেখদেখি কেমন পরিষ্কার ঝরঝরে ভাষা ।” ‘আমার বিশ্বাস মদনমোহনের ‘বাসবদত্তা’ তাহার পঠদ্দশায় বিরচিত ও মুদ্রিত হইয়াছিল। এতদ্ব্যতীত তিনি ‘রসিতরঙ্গিণী” নামক প্রসিদ্ধ সংস্কৃত গ্রন্থখানি বাঙ্গাল পদ্যে অনুবাদ করিয়াছিলেন । পদ্য ও গদ্য লিখিবার ক্ষমতা র্তাহার অতি অদ্ভুত ছিল। আমি তোমাকে প্রসঙ্গক্রমে পূর্বেই বলিয়াছি, এবং এখনও বলিতেছি যে, আমার মনে হয়, তিনি যদি ডিপুটিগিরি চাকয় । করিতে না গিয়া বাঙ্গালা সাহিত্যসেবায় রত থাকিতেন তাহা হইলে এক্ষণে । আমরা যে প্রশংসাপুষ্পাঞ্জলি কেবল বিদ্যাসাগরের চরণে অৰ্পণ করিতেছি। তাহা অর্ধেক ভাগ করিয়া দুই জনকে দিতে হইত। Genius অর্থাৎ প্রতিভা ;