পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/১৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নেই। অন্য অনেক কিছু চাওয়ার মত এ চাওয়াটাকেও তাকে খানিকটা নিয়ন্ত্রণ कब्रहट श् । मईएल ट*ांग्र कि ? প্রকাশ্যভাবে শুভর কাছে চাকরি করতে না হলে, অন্যভাবে তার প্রাণান্তকর অভাব ঘুচাবার ব্যবস্থা হলে নিজেকে সে গুটিয়ে নিত না, সভায় দাড়িয়ে জোর গলায় ঘোষণা করত। সাধারণ মানুষকে ভালবাসে বলেই কেন সে তার মত ও পথ পালটে দিয়েছে বুড়ে বয়সে। নন্দ সায় দেয়। তা বৈ কি । শুভও সায় দেয়। কিন্তু মুখ গোমড়া করে বলে, দু-চারমাস দেখব, তারপর খেদিয়ে দেব। স্ফটিকের মালা ঝুলিয়ে কৈলাসের বাবার শিষ্য হবার জন্য আমি যেন ওকে দুশো টাকা মাইনে দিয়ে রেখেছি। ও কাজের জন্য ষাট-সত্তর টাকার লোক পেতাম । কৈলাস আর নন্দ মুখ চাওয়া চাওয়ি করে। নতুন আলোটা আরও স্বচ্ছ হয়। কৈলাসের কাছে। বাস্তবের যে হিসাব কষেছে জীবন সেটা তার মনগড়া নয়। শুভ তার অতীত জীবনকে খাতির করে। তাকে চাকরি দেয়নি, তার অনুষ্ঠিত কংগ্রেস-বিরোধী সভায় সে তার স্বভাবসিদ্ধ ওজস্বিনী ভাষায় বক্তৃতা করবে-তার মতকে সমর্থন করে বক্তৃতা করবে-শুভিও এই প্রতিদান আশা করছে জীবনের কাছে ! শ-তিনেক উদ্বাস্তু সেদিন ট্রেন থেকে বার তলা স্টেশনে নেমে স্টেশন আর শুভর কারখানার আনাচে কানাচে মাথা গু জেছে খবর পেয়ে কৈলাস কোথায় ছুটে যাবে স্টেশনে, তার বদলে সে গজেনের বাড়ি গিয়ে রান্নাঘরের চালায় সরু দাওয়ায় পিড়ে টেনে নিয়ে জমিয়ে বসে আবদার জানায়, এক কাপ চা খাওয়াবে लौ ? গাদা বলে, লক্ষ্মীদি তরকারি কুটিছে। আমি চ করে খাওয়াই ? ই হঁ। তোর চা তো চিনি ছাড়াই মিষ্টি হয় ! GQR