পাতা:ইতিকথার পরের কথা.pdf/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঝোক আছে মায়ার। কথা বললেই যারা কৃতার্থ হয়ে যায়, তাদের সঙ্গে কথা বলে লে একটা বিশেষ ধরনের সুখ পায়। বলেছিল, আত্মীয়স্বজনের শাখা-প্রশাখা এত বেড়েছে, সবার সঙ্গে চেনা থাকাই দায়। আমি ওই ওনার মেয়ে। ك সে ভূদেবের মেয়ে এটুকু বলাই যথেষ্ট। আর কিছু বলার দরকার আছে কি ? নন্দ বলে, আমি আপনাকে চিনি। শুভার সঙ্গে অনেকবার আপনাকে বারতলায় যেতে আসতে দেখেছি। গায়ের রাস্তায় হেঁটে বেড়াতেও দেখেছি। শুভর কাছে অনেক শুনেছি আপনার কথা। মায়া ভড়কে গিয়ে বলে, সে কি ? তবু আপনাকে চিনতে পারছি না ? নন্দ নিজের পরিচয় দেয়। আত্মীয় নয়, সে শুভময়ের স্কুলের ক্লাসফ্রেণ্ড । মায়া সংশয়ভরে বলে, শুভর। ফ্রেণ্ডদের মধ্যে আপনাকে তো— নন্দ বলে, সেরকম ফ্রেণ্ড নই। স্কুলে ক-বছর একসঙ্গে পড়েছিলাম। তারপর মাঝেমধ্যে দেখা হয়েছে এইমাত্র। গত এক বছরে তিন-চারখানা চিঠি লিখেছে ? আমায়। পরশু হঠাৎ টেলিগ্রাম পেলাম, জানিয়েছে আজ। এই প্লেনে এসে পৌছবে। ভাবলাম আমি হাজির থাকি এটা বোধহয় চায়, নইলে মিছিমিছি আমায় টেলিগ্রাম করবে। কেন ? না কি বলেন ? বুঝেছি। ভালো কোন কাজের প্ল্যান ভঁজছে। আপনাকে দরকার হবে। শুভ চিরকাল এইরকম। নইলে আপনার সঙ্গে আমার পরিচয় করিয়ে দেয় না ? আপনার নাম আমায় বলে না ? অথচ যে প্ল্যান ভেঁজে আসছে তাতে আপনাকে দরকার হবে। কিসের প্ল্যান ? তা কি করে জানিব ? দেশের গরীবদের বড়লোক করার কোন একটা প্ল্যান হবে ! মায়ার বয়স অনুমান করা অসাধ্য। বয়স গোপন করার চেষ্টা সে করেনি আর দশজন যেমন করে তার চেয়ে বেশী রকম, তার চেহারাটাই ওই ধরনের। DD BBDBB DB DLDDBD DYDB BB GESLBL L0LDB DBDB BDBDDB D V8