ভূমিকা | !. বিদ্যুতের প্রতি সেকেঞ্চে ৫৭,৬০,০০০ মাইল গতি হইয়া থাকে এই কথায অনেক পাঠকের সRশয় জন্মাইলৈও জন্ম:ইতে পারে কিন্তু বিদ্যুতের দ্বারা সতীরে যেরূপ সংবাদ অাসিতেছে তাহ দিলেচনা করিলে বুদ্ধিমানের সংশষ থাকিবে না এবঞ্চ র্যাহাদিগের মনোরূপ ক্ষেত্র পুরাণ ইতিহাসরূপ হল ষন্ত্রের দ্বারা কর্ষিত আছে তাহাদিগের কোন কথার প্রতি সংশয় জন্মাইতে পারে না তবে জিগীষীর বশে যিনি যাহ। বিবেচনা করুন । বিশেষতঃ বিদ্যুতের দ্রুতগতির বিষয় পণ্ডিতের সাবধানপূর্বক পরীক্ষা করিয়া ইহা স্থির করিয়াছেন। র্যাহাদিগের অন্মদাদির কথায় সংশয় জন্মাইবে তাহারা মূল ইংরাজি পুস্তক দুষ্ট করুন । এই পুস্তক মুদ্রাঙ্কন সমাপন হইলে পর অন্মদাদির শ্রুতি পথে এই কথা প্রবিষ্ট হইল যে “ তত্ত্ববোধিনী ও বিবিধার্থ সংগ্রহ” নামক মাসিক পত্রিকাদ্বয়ে বিদ্যুতের বিষয় অনেকানেক কথা তৎ১ সম্পাদকগণ ইRরজি ভাষা হইতে সঙ্কলন করত প্রকাশ করিয়াছেন । অনুসন্ধানের দ্বারা “ বিবিধার্থ সংগ্রহ” স২গ্ৰহ করিয়া দেখিলাম যে তৎ পত্রিকায় কেবল বিদ্যুতীয় টেলিগ্রাফের চলিত কার্য্যের বিষয় অত্যপ কথা প্রকাশ আছে। তদ্বারা অন্মদাদির কোন উপকার না দশাউক তথাপি ভদ্বারা অনেকের বিদ্যুৎ বিষয়ের স্বাদ লাভ হইয়াছে বলিতে হইবে । স্ত্রীরামপুর কলেজের অধ্যাপক পূজ্যপদ:পাদ্রিােজন ম্যাক সাহেব (THE LATE REv. J. MACK) “কিমিয়া বিদ্যার সার” অভিধানে যে পুস্তক বহুকাল হইল প্রকাশ করিয়াছেন তfহাতেবিদ্যুৎ সাধনের বিষয় স্কুল২ অনেক কথা প্রকাশ আছে বটে কিন্তু পূজা পদ যেরূপ ভাষায় তাহ ভাষিত করিয়াছেন ভহি ইংরাজি ভাষায় বিলক্ষণরূপ জ্ঞান না থাকিলে তদনুবাদ অবাধে বোধ হওয়া সম্ভব নহে। ৩ সুতরাং উপস্থিত পুস্তকে কোন
