পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী.djvu/১১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বোলের সহিত দেখে মানের এ মান। পটল পটল ভুলে করিল প্রস্থান । , মানের মানের কথা কি কহিব আর ? আনজের রাজা ইনি শ্রেষ্ঠ সবাকার ॥ শোথহর পিত্তহর পাৰুে স্বাদু লঘু। এ মানে যে নিন্দ করে তারে বলি রঘু ॥ মানের কেমন মান দেখ দেখ ভাই। ছাই দিলে মান বাড়ে মানে দেও ছাই ॥ দেখিয়া মানের মূল মান রাথ মুলে । মানের মূলের মত উঠনাকো ফুলে । এই মান মানে করে আপন ব্যাঘাত । যখন ফুলিয়া উঠে তখনি নিপাত ॥ মৃত্তিকায় জন্ম লয় গাছ যেন লতা। একমুখে কত কব মহিমার কথা ? পুৰ্ব্বে তার বাস ছিল ইংরাজের দেশে । ‘গোল-আলু নাম হলো ৰাঙ্গালায় এসে । সাহেবের পটার্টস নামে নাম ধরি। থানায় আনায় তারে সমাদর করি ॥ মটনের অগ্রভাগে ধরে তার ডিস্ । মুখে দিয়ে ৰুকে কাটা মুখে করে পিস্ ॥ কাঙালের ত্ৰাণকৰ্ত্তা অধমতারণ। অনেকের হয় তাহে জীবন-ধারণ ॥ কিছু ৰদি নাহি পাই মরিনেকে দুখে। গোটা চুই ভাতে দিয়া ভাত মারি সুখে ॥ ভাঁতে দিই যাতে দিই তাতে হয় রস । গুণভরা দোষ নয় আলু পিটার্টস্ ॥ ইউরোপে কোটি কোটি শ্বেণ্ডাকার নর। কেবল নির্ভর করে জালুর উপর। পার্স রুট নাহি পায় দীন হীন জন । আলু খেয়ে করে শুধু জীবন-ধারণ ॥ গুণে লঘু মুধাক্সাছ বলে করে দান। অবিকল গুণ ধরে জল্পের সমান। শিমের হইল জন্ম হিমের কৃপায়। ॐांमज अख्लकांखि ८ञांछिछ लडाँग्न ॥ শরীরে সংলগ্ন শির অসির আকার, শুক্তরসে যুক্ত হলে সমাদর ঠার ॥ শীতল অথচ রুক্ষ পাকে গুরু হয় । অধিক খাইলে পরে বল করে ক্ষয় ॥ ৯ ভূই ফুড়ে ‘পু"ই গাছ হুইয়াছে খাড় অধমতারণ নাম ধরে তার খাজু | ক্ষুদে ক্ষুদে চিঙড়ীর সহ হলে যোগ । সুধার আশ্বাদ হয় মুখের সুভোগ ॥ ভেদকর শুক্রকর কফ বদ্ধ কবে । , পাৰুেতে মধুর হয় স্নিগ্ধগুণ ধরে। পণাঙুর শ্রেণী যেন যুদ্ধের লস্কর। মুকুটের পর উড়ে মাথার উ” র ॥ ফুলে যুক্ত মুলে যুক্ত মনোহর কলি । তিন যুগ জয় করি ধ্বজ তুলে কলি। যবনে ভবনে জানে যত্ন করি নানা । র্তাহার সংযোগ বিল, জাকেনাকে খান ॥ লুকাচুরি খেলা তার হিন্দুর নিকটে। গোপনে করেন ৰাস বাবুদের পেটে । পাকে আর রসে প্যাঙ্গ উষ্ণ নাহি হয়। বল-বীৰ্য্য করে আর বায়ু করে ক্ষয় । মাংসভোজী জনের বিশেষ উপকার , একবার যে খেয়েছে সেই জানে তার ॥ প্যাজখোর যারা তারা জাহারে সন্তোষ । লোম ফুড়ে গন্ধ ছুটে এই বড় দোষ ॥ শ্বেতকান্তি শাক-জালু অতি সুশীতল। পৃথিবীতে ভোগ করে নিজ কৰ্ম্মফল। শঙ্খ-চক্র-গদা-পদ্মধারী ভগবান্‌। মনোহর বৈকুণ্ঠ ভবন র্যার স্থান। ৰিফুর করেতে থাকি, না বুঝিয়া হিত। কলহ করিল শঙ্খ চক্রের সস্থিত। চক্র করি চক্র তার কেটে দিলে নাক। . অভিমানে ভূতলে পড়িল তাই শাক । স্বৰ্গ ছাড়া হয়ে তার দুঃখিত অস্তর। লজ্জার লুকায় মুখ মাটর ভিস্তর