পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী.djvu/১৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vन्नैवंध्रब Cरdञ अक्सर्जौ । , ' ser সমুদয় বিষয়েতে জাছি পরিপ্তোষে। কেবল কাদিতে হয় গোটাকত দোষ্ণে । नईश्वणि c:ण श्वब ब्रांमज्ञांक श्छ। মুক্তমুখে সবে করে ইংরাজের জয় ৷ প্রজাদের ব্যবহারে করিয়া ব্যাখান্ত । - জাতি আর ধৰ্ম্মনাশে কেন দেন হাত ? যথা ধৰ্ম্ম সকলেই করিবে মাচার। সে বিষয়ে কেন হয় আইন প্রচার ? পূৰ্ব্বকার অঙ্গীকার করিয়া বিনাশ। ৰম সম “লেক্সলোসী” নিয়ম প্রকাশ । যদ্যপি করেন রাজা অন্তায় অ{চার । কিরূপে প্রজার তবে রক্ষা থাকে আর ? মনেরে বুঝাব আর কাহারে বলিয়া ? রক্ষক ভক্ষক হলো “তক্ষক” হইয়া ৷ রাজায় বিরত হলে প্রতিজ্ঞা-পালনে। তাহার উপায় আর হইবে কেমনে ? কে জাঁর শুনিবে সব মনেয় বচন ? কার কাছে ডাক ছেড়ে করিব রোদন ? ধৰ্ম্মধন মহাধন সকলের সার। যার চেয়ে মহামূল্য বস্তু নাই আর ॥ যার যাহা ধৰ্ম্ম তার তাহাই প্রধান। ধন প্রাণ বড় নহে ধৰ্ম্মের সমান ৷ কোটি কোটি প্রজাগণ কেহ নহে মুখী । মরমে পরম ব্যথা চিরদিন দুঃখী ॥ த_ண்டம் প্রভাত । প্রতিদিন প্রাতে উঠি ৰিভূ-নাম স্মরি। তরুণ অরুণ আভা বিলোকন করি। স্বভাবের শোভা কত প্রকাশিব কিবা ? নিদ্রা ত্যজি উঠে যেন কুলবধু দিবা । স্বামী জয়রাগে জাগে ভাঙ্গে ঘুমঘোর। জাগাইছে অরবিন্ধে প্রেমানন্দে ক্তোর। • হাস্তমুখী কমলিনী ৰোমষ্ট খুলিয়। নাতিছে বঙ্গের লিঙ্ক । ছুটিয়াছে গন্ধ তাঙ্ক ফুটিয়াছে কলি। মধুলোভে গুণ গুণ গুণ গায় অলি। দ্বিজরাজ অস্ত দেখি দ্বিজকুল যত। নানা স্বরে রাগতরে গান করে কত ॥ ধরাতল সুশীতল সুবিমল হয়। পূৰ্ব্বভাগে পূৰ্ব্বরাগে অপুৰ্ব্ব উদয় ॥ অপূৰ্ব্ব নহেক সেটা অপূৰ্ব্ব প্রভাস । নব পরিচ্ছদ যেন ধরেছে আকাশ । ছটাযুক্ত সুবর্ণের সুন্দর অঙ্গুরী। অঙ্গুলীতে ধরে যেন প্রকৃতি সুন্দরী। হেরিয়া প্রভাত-প্রভ পুর্ণাননাময়। পুরাতন নয় ষেন পুরাতন নয় ॥ হয়েছে নূতন স্মৃষ্টি এই দৃষ্টি হয়। " যেন পুরাতন নয় ॥ श५ाङ्क । আর এক নবভাব মধ্যাহসময় । দিবার যৌবন যাহে প্রকটিত হয় ॥ শুম্ভের সর্বাঙ্গে যেন হুতাশন ভরা। তপনের তপ্ত তন্তু দীপ্ত করে ধরা ॥ সমীরণ সখী-অঙ্গে আলিঙ্গন দিয়া । জানায় পৃথিবীময় প্রকৃতির ক্রিয় ॥ নবভাবে নভ পূৰ্ব্বভাব পরিহরি। পুনৰ্ব্বার গুদ্ধ হয় ধোঁতবস্ত্র পরি। পশু পক্ষী চোরে খায় তাপ লাগে শিরে। থেকে থেকে রায় রাখে ছায়ার কুটীরে। ধা তৃষ্ণা উভয়ের একত্র মিলন। লন্ত আলীর লগ্ন দেহ-নিকেতন ॥ শ্রমের হইল ভ্ৰম গতি ধীরে ধীরে । বিরতি বসতি করে,মনের মন্দিরে ॥ অকস্মাৎ এই ভাব কিসের কারণ ? নয়ন লজ্জিত অতি দেথিতে তপন ॥ হেরিয়া ভবের ভাব হয় নিরূপণ। স্বভাব উঠিল জেগে দেখিয়া স্বপন ॥