পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী.djvu/৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

vঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের গ্রন্থাবলী । ‘ دنیا • হইতে তোমার তুমি দ্বেষ যেতে ভুলে। " ভাবের ভাবুক ভূমি বুধিয়াছি তাৰে। বে তাৰে এ তাৰ তৰ সে তাব ফুে পাৰে ? o কি ভাৰ উঠেছে মনে কিলে এত সুখ ? ৰত্ন ৰে হয়েছে আজ হাসি হালি মুখ ? ছিলাম চোখের বালি জামি হে তোমাস্ক জামায় দেখিতে হন্তে মুখ তার ভাঙ্গ । একৰার সুনয়নে দেখনি জামায়। ফুলিয়া উঠিতে রাগে আমার কথায় । কহিতাম ৰত্ত কথা হইয়া সঙ্গল । ওমুরে ওমুরে ভূমি কঁাপিতে কেবল । বিৰ বিষ বোধ হতে হাত দিতে কাণে । ফুটে কিছু বলিতে মা জলিঙে হে প্ৰাণে । হঠাৎ যে সে ভাবুে কেন হলো ভাৰাস্তৱ ? গদগদ ভাব যেন মনের ভিভয় ॥ কিসে মন খুলিয়াছে ফুলিয়াছে বুক । বড় ৰে হয়েছুে জাজ হাসি হালি মুখ ? . লাধিতাম, কঁদিস্তাম পড়িয়া ধূলায়। ৰণ্ডৰূপ করিতাম ধরিতাম পায় ॥ প্রেমের প্রমোঙ্গে তুমি তাৰিতে প্রমাদ। রিষ, কোরে ৰিৰ খেতে মনে হতো সাধ । ছোও না জামায় জুমি কাছে ৰাই বনি । প্তাবিয়াছ আমি যেন ৰুশ্বনাশ নদী। চোখোচোৰি হলে পরে মুখে দিয়ে বাড়। চোখ বুলে থাকিতে হে নোয়াইয়ে ৰাতৃ । ৰাছ থেকে সোরে গেলে ফেলিতে নিশ্বাস ॥ লাগিত তোমার ৰেন হাড়েতে বাতাস ॥৮ এখন দেণ্ডিনে কেন সে সব অস্থখ ? ৰত্ন যে হয়েছে জাঙ্গ হালি হাসি মুখ ? বিরলে একেল ধৰি দেখিতে জামায়। चांकां* छांत्रिब्रांcयक श्रृंक्लिख बाषांद्र ॥ দিশেহারা হয়ে যেতে চলিপ্ত না রণ। খুঁজে জার নাছি পেতে পালাৰায় পৰ। • মনোখে কিছুদিন ঘুরে গেলে পর। •রাম বোলে ঘাম দিয়ে ছেড়ে ৰেঙো জয়। J উঠিত মুখের সিন্ধু আপনি উথুলে । পাপ তেৰে, শাপ দিতে সকল সময়। অামি পাছে, আসি কাছে হতে এই ভয় ॥ ভয়েতে করিত সদা প্রাণ যুক্ত ধুক্‌। বড় যে হয়েছে আজ হাসি হাসি মুখ ? আজ আমি কোন ঘাটে ধুয়েছি হে মুখ ? দূরে গেল এতদিনে চিরকেলে দুখ ॥ প্রভাতে পশ্চিমে হলে রবির প্রকাশ । শীতকালে আচম্বিতে দক্ষিণে বাতাস ৷ জঘট ঘটনা, এ যে যা হবার নয়। আমার নিশিতে হলো শণীর উদয় ॥ এথনো মনের ভাব করনি প্রকাশ । ঈ ভাবে দেখাতেছ মুখের আভাস ॥ হাসি হসি দেখিলাম বদন তোমার। লাপের মুখেতে যেন সুধার ভাণ্ডার ॥ হইল আমার তায় পাঁচ হাত বুক । বড় ষে হয়েছে আজ হাসি হাসি মুথ ? তোমার মনের নদী ছিল একটান। জাজ কেন ভার ঢেউ ৰহিছে উজান ? খাটি হয়ে, ভাটি স্রোত খেলিত স্বতাবে।" সে টান কি ফিরে গেল বায়ুর প্রভাবে ? বল ৰল, কার কাছে শিখে এলে রস । বিরল বদ্বল কেন হইল সরস ? কি টানে হইল প্রাণ এ টান তোমার ? কি রসে হইল এই রসের সঞ্চার ? টানাটানি ঘোচে যদি ভৰে বুৰি টান । স্বরসের আসে,জানি রসিক-প্রধান ॥ ৰিলা মেঘে পড়ে জল এ ৰডু কৌতুক। বড় ৰে হয়েছে জাঙ্গ হাসি হাসি মুখ ? কে বলে রসিক নe ? রসের সাগর। জানিলাম তুমি প্রাণ রসিক সাগর। জামি তার পরিচম পাইলাম সৰে। রসবোধ না থাকিলে এত কেন হৰে ?