বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত ও কবিত্ব.djvu/৪৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের জীবনচরিত। ৩৭ বিলবাসিনী, এবং মাচার নীচে অলাবুলমপহারিণী সভা সকল সভ্য সংগ্রহের জন্য আকুল হইয় বেড়াইতেছে । " লে কাল আর এ কালের সন্ধিস্থানে ঈশ্বর গুপ্তের প্রান্থর্তাব । এ কালের মত তিনি নানা সভার সভ্য, নানা স্কুল কমিটির মেম্বর ইত্যাদি ছিলেন-আরার ও দিগে কবির দলে, হাফ আখড়াইয়ের দলে গান বাধিতেন। নগর এবং উপনগরের সখের করি এবং হাফ আখড়াই দল সমূহের ংগীতসংগ্রামের সময় তিনি কোন না কোন পক্ষে নিযুক্ত হইয়া সংগীত রচনা করিয়া দিতেন। অনেক স্থলেই উহার রচিত গীত ঠিক উত্তর হওয়ায় তাহারই জয় হইত। সখেরদল সমূহ সৰ্ব্বাগ্রে তাহাকেই হস্তগত করিতে চেষ্টা করিত, র্তাহাকে পাইলে আর অন্ত কবির আশ্রয় লইত না । সন ১২৫৭ সাল হইতে ঈশ্বরচন্দ্র একটা নুতন অনুষ্ঠান করেন। নববর্ষে অর্থাৎ প্রতিবর্ষের ১লা ৰৈশাথে তিনি স্বীয় যন্ত্রালয়ে একটা মহতী সভা সমাহুত করিষ্ঠে আরম্ভ করেন। সেই সভায় নগর, উপনগর, এবং মফস্বলের প্রায় সমস্ত সম্রাক্ত লোক এবং সে সময়ের সমস্ত বিদ্বান ও ব্রাহ্মণ পণ্ডিতগণ আমন্ত্রিত হইয়া উপস্থিত হইতেন। কলিকাতার ঠাকুরবংশ, মল্লিকবংশ, দত্তবংশ,• শোভাবাজারের দেববংশ প্রভৃতি সমস্ত সন্ত্রাস্ত বংশের লোকের সেই সভায় উপস্থিত হইতেন। বাবু দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুর প্রভৃতির ন্যায় মান্তগণ্য ব্যক্তিগণ সভাপতির আসন এই বানে। ঈশ্বরচন্ন cगई गङांग्न भएनांङ्गन अंतृक ५तृ१ ($ )