আচাৰ্য্য, পিপ্পলাদের উপদেশ Cos বা ইচ্ছা করিলেন। এই ‘আগন্তুক সংকল্পকে “তপঃ' বা ‘ঈক্ষণ’ শব্দ দ্বারাও নির্দেশ করা হইয়া থাকে। ফলতঃ এই সকল শব্দ ব্ৰহ্মের সৃষ্টি-বিষয়ক আলোচনাকে লক্ষ্য করিয়াই , ব্যবহৃত হয়। ব্ৰহ্ম-চৈতন্য-পূৰ্ণজ্ঞান স্বরূপ, পূর্ণশক্তি স্বরূপ। ব্ৰহ্মসংস্কল্পবশতঃ, সৃষ্টির প্রাক্কালে, সেই শক্তিরও জগদাকারে অভিব্যক্তি হইবার একটা উন্মুখত উপস্থিত হইল। এখনও শক্তি জগদাকারে অভিব্যক্ত হয় নাই ; কেবলমাত্র অভিব্যক্তি হইবার উপক্ৰম করিল,-পরিণামোন্মুখ হইল। সৃষ্টি-স্থিতিংহার কাৰ্য্যে যে জ্ঞান ও শক্তি নিযুক্ত করিতে হইবে, সৃষ্টির প্রাক্কালে, ব্ৰহ্ম যেন সেই জ্ঞান ও শক্তিযোগে কিঞ্চিৎ পুষ্ট’ DBBD S DDBuDBD SSS SBBB SDBDBBDBDDSi Si DBBDD D S S BDDD ব্ৰহ্মকে ‘পুষ্ট’ বলা যায় ; নতুবা, পূর্ণজ্ঞান, পূর্ণশক্তি স্বরূপ ব্ৰহ্মের আবার “পুষ্টি" কি ? এই আগন্তুক, পরিণামোন্মুখ শক্তিকে “অব্যক্তিশক্তি’ বা “প্ৰাণশক্তি’ বলিয়া নির্দেশ করা r LSLLMuDu SLLLSLS GLGSLLSSTLLTTL GGLL LSLCLLLL LLLSAMLASLLL LGBLLLLSLLLTLLLSLLSLLATSTLTLSLLLSLLLSGM MG LMLSGSLGSLGCMLL LGGLSLSL kl.
- ইহা সৃষ্টির পূৰ্ব্বে ছিল না ; এই আলোচনা সৃষ্টির প্রাক্কালে DDD DBBuD DBDDS S DuDBDBDD DBDB SBuBBDBD DBDSS SBBBBBS ইহা নির্বিশেষ ব্ৰহ্ম-সত্তারই একটা আগন্তুক বিশেষ-অবস্থামাত্র। শঙ্কর ইহাকে ‘ব্যাচিকীর্ষিতাবস্থা’, ‘জায়মান-অবস্থা’ বলিয়াছেন। বেদান্ত-ভাষ্যে ইহাকে “ভূত-সুন্ম” বলা হইয়াছে। বাস্তবিক-পক্ষে, ইহা নির্বিশেষ ব্ৰহ্মসত্তা হইতে ‘স্বতন্ত্র কোন বস্তু নহে। অবস্থার ভেদে বস্তু, স্বতন্ত্র কিছু হইয়া উঠে না। উহা পূৰ্ব্বেও যাহা, পরেও
তাহাই থাকে। ইহাই তত্ত্বদর্শীর অনুভব।