আচাৰ্য্য পিপ্ল্যলাদের উপদেশ । YYYX عقسم عاتسـ মৃত্যুকালে জীব যে কামনা-কৰ্ম্মাদি লইয়া ইহলোক হইতে প্ৰস্থান করে, সেই কামনা-কৰ্ম্মাদির সংস্কারের বলে সে, লোকান্তরে পুনরায় জন্মগ্রহণ করে। চিত্তের এই কামনাকৰ্ম্মাদির বলেই, গৰ্ভস্থ ভ্ৰাণে প্ৰাণশক্তির প্রথমাভিব্যক্তি হয়। ঋ । প্ৰাণশক্তি, উপযুক্ত দেহ গঠন করিয়া না দিলে, জীব সেই সকল কামনা-কৰ্ম্মাদির আচরণ করিতে পারে না । এইরূপেই প্ৰাণশক্তি, জীব-দেহে অভিব্যক্তি হইয়া, দেহের ধারণ, পোষণ, গঠন্যাদি করিয়া থাকে, জানিবেন । এই প্রকারে মুখ্য প্ৰাণশক্তি, দেহে অভিব্যক্তি হইয়া, কাৰ্যা-ভেদে পাঁচ-ভাগে বিভক্ত হইয়া অবস্থান করে । যেমন সমাটু, তাহার প্রধান প্ৰধান কৰ্ম্মচারিবর্গকে নানা বিভাগের আধিপত্যে স্বতন্ত্র ভাবে নিযুক্ত করিয়া থাকেন, প্ৰাণও তদ্রুপ নিজেরই অংশস্বরূপ চক্ষুঃ-কর্ণাদি ইন্দ্ৰিয়াশক্তিকে “†” তাহদের আপনি আপনি স্থানে-চক্ষুদ্রাদি mmessag SLSL SLLSL LMMMLSLLLLL LSLLLLLLSLLLLLLLL LLLLL SMLSLG LGS LSLMLSLSLSLGSLGLLLLSLLLLLLLL LLLLLS তিনি ইহাকে অলীক বলেন নাই। দ্বিতীয় খণ্ডের অবতরণিকায় keBBBD BBDBD DBDDDSS S DDDD BBD SDDDS SSBBBB SS
- মৃত্যুকালে প্ৰাণশক্তিতেই সকল ইন্দ্ৰিয়, মনের সকল বৃত্তি, সংস্কারাকারে লীন হয়। এই সকল সংস্কারবিশিষ্ট প্রাণশক্তিই, জীবকে BDBBDBBS DDB DDDDBB BB S SKKD DDS BBDS BDB LLeLSD DDD জীবের গতি বৰ্ণিত হইয়াছে। সেই অংশটা দেখুন।
+ প্ৰাণশক্তি দেহের সর্বপ্রকার ক্রিয়ার মূল। চক্ষুরাদি ইন্দ্ৰিয়গুলি এই প্ৰাণশক্তিরই বৃত্ত্বি-ভেদ-মাত্র (Functions ) । স্থান-ভেদে gf
