do R উপনিষদের উপদেশ । --- LSLSLLLLLLGGGSLLLLLLSLLL ML LSLSLS LLL SAA AMAL ZS LGSLCSSS সৃষ্টির প্রাকালে, নির্বিশেষ ব্ৰহ্ম-সত্তা এই জগৎ সৃষ্টির আলোচনা করিলে, সর্বপ্রথমে সূক্ষমরূপে প্ৰাণের * অভিব্যক্তি DD S S B aBKS SDDDBDD SD uDBBDBBB DB
- সৃষ্টির প্রাক্কালে পূর্ণশক্তিস্বরূপ ব্ৰহ্মসত্তার, জগৎরপে অভিব্যক্তি হইবার উন্মুখাবস্থা হইয়াছিল। ইহা সেই নির্বিশেষ সত্তারই একটা বিশেষ-আকার মাত্র । কিন্তু তত্ত্বদর্শীর চক্ষে, এই বিশেষাকার ধারণ করাতে, সেই নির্বিশেষ ব্ৰহ্মসত্তা কোন স্বতন্ত্র বস্তু হইয়া উঠিলেন না। নির্বিশেষ সত্তার এই বিশেষ-অবস্থাটিকে “অব্যক্ত’, ‘প্ৰাণ,’ ‘মায়াশক্তি’ প্রভৃতি নামে ব্যবহার করা হইয়া থাকে ; ইহাই জগতের পূর্বাবস্তা, ইহাই জগতের উপাদান। এই উপাদানই সৰ্ব্বপ্রথমে সুক্ষ্ম প্রাণরূপেস্পন্দনরূপে অভিব্যক্তি হয় । এই সূক্ষ্ম স্পন্দন-করণকারে ( Motion ) ও কাৰ্য্যাকারে ( Matter ) বিকাশিত হইয়া স্কুল
१४ | প্ৰাণ বা সম্পন্দনকে সাংখ্যোরা ‘মহত্তত্ত্ব’ এবং বেদান্ত ইহাকে “হিরণ্যগৰ্ভ” নামে বলিয়া থাকেন। গর্ভস্থ ভ্রাণে, প্ৰাণশক্তি সৰ্ব্বপ্রথমে উদ্ভূত হয় এবং ইন্দ্ৰিয়াদির গোলক নিৰ্ম্মিত হইবার সঙ্গে সঙ্গে, দৰ্শনশ্ৰবণাদি ইন্দ্ৰিয়াশক্তিরূপে বিকাশিত হইয়া থাকে। এই জন্য ইহাকে জ্ঞানশক্তিও বলা যায়। কেননা, ইহার দ্বারাই জ্ঞানের অভিব্যক্তি হইয়া থাকে। শ্রুতি এই জ্ঞানশক্তিকে “শ্রদ্ধা’ শব্দে নির্দেশ করিয়াছেন । “মহত্তত্ত্বং হেকমেব প্ৰকৃতেরুৎপাদ্যমানং জ্ঞান-ক্রিয়াশক্তিভ্যাং বুদ্ধি-প্ৰাণ শব্দাভ্যাং অভিলপ্যতে”-বেদান্তভায্যে বিজ্ঞানভিক্ষু ২৪৷৷১১
