পাতা:ঊনবিংশতি সংহিতা.pdf/১২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* 28 বুৰোহি ভগবান ধৰ্ম্মশ্চতুষ্পাদ: প্রকীৰ্ত্তিতঃ। বৃণোমি তমহং ভক্ত্য সমে রক্ষন্তু সৰ্ব্বত ॥১৫ ”ি এনং যুবানং পতিং ৰো দাম্য নেন ক্রীড়ন্তীশ্চন্নথ প্রিয়েণ । মা হাস্থহি প্রজয়ী মা তনূতি

  • ीं क्थांय দ্বিষতে সোম রাজন ১৬ বৃষং বৎসতরীযুক্তমৈশাস্তাং কারয়েদিশি । হোভূম্ৰিযুগং দস্তাং সুবৰ্ণং কাংস্কমেব চ ॥১৭ অৱস্কায়স্ত দাতব্যং বেতনং মনসেঞ্চিত মৃ । ভোজনং বস্থসপিঙ্কং ব্রাহ্মণাংশ্চাত্র ভে জয়েৎ ॥ ১৮ উৎস্থষ্ট্রে বৃষভে যস্মিন পিবত্যথ জলাশয়ে। জলাশয়ং তং সকলং পিতৃংস্তস্তে পতিষ্ঠতে। ১৯ বৃক্ষেণোল্লিখতে ভূমিং ষত্র কচন দfপতঃ। পিতৃপাময়প্লানং তৎ প্রভূতষুপতিঃ তে। ২• ‘ ইতি বৈষ্ণবে ধৰ্ম্মশাস্ত্রে ষড়শীতিতমোহধ্যায়: ॥৮৬

স্বত্ত ও কুষ্মাগুমন্ত্র জপ করিবে । বৃষের দক্ষিণ কর্ণে “পিতা বৎস” ইত্যাদি মন্ত্র পাঠ করিবে এবং "বুষে ছি ভগবান ধৰ্ম্মশ্চতুস্পাদ: প্রকীৰ্ত্তিতঃ । বৃণোমি তমহং ভক্ত্য স মে রক্ষতৃ সৰ্ব্বতঃ” অর্থাৎ বৃষ সাক্ষাৎ ভগবান চতুষ্পদ ধৰ্ম্ম বলিয়া কীৰ্ত্তিত, তাহাকে ভক্তিপূর্বক বরণ করি; তিনি আমাকে সকল বিষয়ে রক্ষণ করুন। আর “এনং যুবানং পতিং বো দদাম্যনেন ক্রীড়ন্তীশ্চরথ প্রিয়েণ। মা হাম্মহি প্রজয়া মা তনুভিধা রধাম দ্বিষতে সোম রাজন” ইহাও পাঠ করিবে। ঈশানকোণে বৃষকে বৎসতরীযুক্ত করিবে, হোতাকে একষোড় বস্ত্র, সুবর্ণ, কাংস্ত প্রদান করিবে; লৌহকারকে মনোমত বেতন ও বহুস্তৃত ও ভোজন প্রদান করিবে; আর এ কাৰ্য্যে কতকগুলি ব্রাহ্মণ ভোজন করাইবে। উৎকৃষ্ট বৃষভ যে জলাশয়ে জল পান করে, সেই জলাশয়, সমস্ত পিতৃগণের তৃপ্তিজনক হয়। দর্গিত হইয়া শৃঙ্গ দ্বারা যে কোন স্বানের ভূমি খড়লে তাহ প্রচুর অন্ন-পানরূপে পিতৃগণের তৃপ্তি সাধন করে। ১—২• । ষত্বশীতিতম অধ্যায় সমাপ্ত ॥ ৮৬ ৷

歌 উনবিংশতি-সংহিতা সপ্তাশীতিতমোeধ্যায়: | অথ বৈশাখ্যাং পৌর্ণমাস্তাং কৃষ্ণমৃগাজিনং সুবর্ণশৃঙ্গং রৌপ্যখুরং মৌক্তিকলাকুলভূষিতং কৃত্ব আবিকে বস্ত্ৰে চ প্রসারয়েৎ। ১ । ততস্তিলৈঃ প্রচ্ছাদয়েৎ ৷ ২ ৷ সুবর্ণনাভিঞ্চ কুৰ্য্যাৎ । ৩ ॥ অহতেন বাসোযুগেন প্রচ্ছাদয়েৎ ৪ ॥ সৰ্ব্বগন্ধরত্নেশ্চালঙ্কৃতং কুৰ্য্যাৎ । ৫ । চতস্বষু স্কুি চত্বারি তৈজসপত্রাণি ক্ষীরদধিমধুস্থতপূর্ণানি নিধায়াহিতাশ্নয়ে ব্রাহ্মণায়ালস্কৃতায় বাসেযুগেন প্রচ্ছাদিতায় দদ্যাৎ । ৬ । অত্র চ গাথা ভবস্তি ॥ ৭ ॥ যম্ভ কৃষ্ণজিনং দদ্যাৎ সখরং শৃঙ্গসংযুতম্। তিলৈঃ প্রচ্ছদ্য বাসোভিঃ সৰ্ব্বরতুৈরলষ্কৃত: ॥৮ সসমুদ্রগুহা তেন সশৈলবনকাননা। চতুরন্ত ভবেদত্ত পৃথিবী মাত্র সংশয় ॥ ৯ কৃষ্ণাজিনে তিলনি কৃত্ব হিরণ্যং মধুসপিম্বী। দদাতি যজ্ঞ বিপ্রায় সৰ্ব্বং তরতি দুষ্কৃতম্ ॥ ১০ ইতি বৈষ্ণবে ধৰ্ম্মশাস্ত্রে সপ্তাশীতিতমোছধ্যায়: ॥৮৭ «♥→ স শীতিতম অধ্যায় । বৈশাখী পূর্ণিমাতে কৃষ্ণসার-মুগচৰ্ম্ম-স্বর্ণপৃঙ্গ, রৌপ্যখুর ও মুক্তালাঙ্গুল-ভূষিত করিয়া, মেষলোমসম্ভূত বস্ত্রে প্রসারিত করিবে; তৎপরে তাহ তিল স্বারা আচ্ছাদন করিবে । তাহার মাভিতে সুবর্ণ দিবে। আহত বস্ত্রযুগল স্বারা আচ্ছাদন করিবে । সকল প্রকার গন্ধ ও রত্ন দ্বারা অলস্কৃত করিবে । যথাক্রমে ক্ষীর, দধি, স্কৃত ও মধুপূর্ণ চারিটি তৈজসপাত্র চারিদিকে রাখিয়া,বস্ত্রযুগলধারী আহিতাগ্নি অলস্কৃত ব্রাহ্মণকে ঐ কৃষ্ণাজিন প্রদান করিবে। এ বিষয়ে কতকগুলি গাথা আছে। “যে ব্যক্তি সপুর শৃঙ্গযুক্ত কৃষ্ণাজিন তিল ও বস্ত্র দ্বারা আচ্ছাদিত এবং সৰ্ব্বরত্নালস্তৃত করিয়া দান করে,—সসমুদ্রগুহাপৰ্ব্বতবনকানন চতুসমূদ্র-বলয়িত পৃথিবীদানে যে ফল, তাহার সেই ফল হয়, ইহাতে সংশয় নাই । কৃষ্ণজিনে তিল, সুবর্ণ, মধু এবং স্বত করিয়া বে ব্যক্তি ব্রাহ্মণকে দেয়, সে সকল পাপ হইতে উত্তীর্ণ इंग्न p :ه دس | , , ベ3 - সপ্তাশক্তিতম অধ্যায় সমাপ্ত ॥৮৭ ॥