* 4७१ গোপ্যাধিভোগে নে বৃদ্ধিঃ সোপকারেহ হাপিতে । নষ্ট্রে দেয়ে বিনষ্টশ্চ দৈবরাজকৃতাদূতে ॥ ৬• আথেঃ স্বীকরণাৎ সিন্ধী রক্ষ্যমাণোহপ্যসারতাম । যাতশ্চেদন্ত আঁধেয়ে ধনভাবা ধনী, ভবেৎ ॥ ৬১ চরিত্রবন্ধকরুতং সবুদ্ধ্য দাপয়েন্ধনম্। " সত্যঙ্কারকৃতং দ্রব্যং দ্বিগুণং প্রতিদীপয়েৎ ॥ ৬২ উপস্থিতস্য মোক্তব্য আধিস্তেনেহষ্ঠথা ভবেৎ । প্রয়োজকেহুসতি ধনংকুলেহস্তস্তাধিমাপুয়াং। ৬৩ ৷ মোচন-সময় নিৰ্দ্ধারিত করা থাকে, তাহ, নিৰ্দ্ধারিতসময় অতীত হইলেই নষ্ট হইবে। আর যে সব বন্ধক বস্তুর ফল-ভোগ হয় (অর্থাৎ ক্ষেত্রাদি ), তাহা কথনষ্ট নষ্ট হুইবে না । অপ্রকাগু অধি ভোগ করিলে এবং প্রয়োজনীয় আধি, ব্যবহারাক্ষম করিয়া দিলে, সুদ পাইবে না। অথবা ব্যবহার্যক্ষম হইলে, পূৰ্ব্ববৎ করিয়া দিবে। আর যদি বিনষ্ট হয়, তাহ হইলে উক্ত বস্তুর মূল্যাদি দিতে হইবে। কিন্তু দৈবক্লত বা রাজকৃত উপদ্রবে বিনষ্ট হইলে, দিতে হইবে না। উপভোগেই অধিগ্রহণ সপ্রমাণ হয় । অধি যত্বপূৰ্ব্বক রক্ষিত হইলেও যদি আসার হইয় পড়ে (অর্থাৎ সুদসমেত মূল্যের তুলনায় অল্প বলিয়া বোধ হয়), তাহা হইলে অম্ভ আধি রাখিবে অথবা ধনীকে কিছু অর্থ দিবে। অধমৰ্ণ উত্তমর্ণকে নিৰ্ম্মলচরিত্র জানিয়া যদি বহুমূল্য দ্রব্য বন্ধক রাগিয়া অল্প ধন লইয়া আইসে, তাহা হইলে দ্বিগুণ সুদসমেত মূল ধন দিয়া বন্ধক দ্রব্য মোচন করিয়া লইতে পরিবে (নষ্ট হইবে না)। আর যদি এরূপ সত্য করা থাকে যে, “দ্বিগুণ সুদ হইলেও আমি তাহ দিয়া লুইব, কিন্তু যেন আধিনাশ না হয় তাহা হইলেও সত্যমত দ্বিগুণ দিয়া আধি মোচন করিয়া লইবে । অধমৰ্শ মুদসমেত মূলধন লইয়া উপস্থিত হইলে, উত্তমর্শ তাহার বন্ধক বস্তু ছাড়িয়া দিবে ; অন্যথা চৌরবৎ দগুনীয় হুইবে । উত্তমর্ণ উপস্থিত না থাকিলে, উত্তমর্ণের বিশ্বস্ত লোকের নিকট ঐ ধন দিয়া আধি লইয়া আসিবে । ( উত্তমণপক্ষ অধমণপ্রদত্ত ধন গ্রহণ করিবার উপযুক্ত লোক উপস্থিত না থাকিলে, কিংবা অধমূর্ণ আধি বিক্রয় দ্বারা ঋণপরিশোধ করিতে ইচ্ছা করিয়াছে, কিন্তু উত্তমর্শ উপস্থিত নাই, তখন কি করা উচিত, তাহ কথিত হইতেছে,-) তৎকালে ঐ আধির যেরূপ মূল্য হইতে পারে, তাহ নিৰ্ধারিত করিয়া, যাবৎ উত্তমণ উনবিংশতি-সংহিষ্ঠ । তৎকালকৃতমূলে বা তত্র তৃিষ্ঠেদবৃদ্ধিকঃ f বিনা ধারণকাদ্বাপি বিক্রণীত সসাক্ষিকৰ্ম্ম ॥ ৬৪ যদা তু দ্বিগুণীভূতমুণমাধেী তদা থলু। মোচ্য আধিস্তত্বৎপন্নে প্রবিষ্ট্রে দ্বিগুণে ধনে ॥ ৬৫ ইতি ঋণদান প্রকরণম্। বাসনস্থমনাথ্যায় হস্তেহস্তস্য যদৰ্পিতম । দ্রব্যং তদোপনিধিকং প্রতিদেয়ং তথৈব তৎ ॥ ৬৬ ন দাপোহপহৃতং তত্ত্ব, রাজদৈবিকতস্করৈঃ। ভ্রেযচেন্মার্গিতেহুদত্তে দাপো দ গুঞ্চ তৎসমমৰ্ম্ম ॥৬৭ উপস্থিত হইয়া ধন গ্রহণপূর্বক আধি মোচন না করে বা অধিমূল্য দ্বার নিজদত্ত ঋণের কিয়দংশ পরিশোধিত না করে, তাবৎ উত্তমর্ণের নিকট, যেমন আছে, তেমনি রাথি বে। পরন্তু আর বুদ্ধি হইবে না। যদি ঋণ-গ্রহণকালে এরূপ সত্য থাকে যে, মূলধন সুদে বৃদ্ধি পাইয়৷ দ্বিগুণ হইলে, দ্বিগুণ ধনই গ্রাহ, আধিনাশ না হয় এবং মূলধন বৃদ্ধি পাইয়া দ্বিগুণ হইয় উঠে, তাহ হইলে তৎকালে অধমৰ্ণ সন্নিহিত ন হইলে, উত্তমর্ণ সাক্ষী রাখিয়া অাধি বিক্রয় করিতে পরিবে । যখন বিন বন্ধক ঋণ বৃদ্ধি পাইয়া দ্বিগুণ হইয়া দাড়াইবে, তখন ক্ষেত্রাদি বন্ধক রাখিলে তদ্যুৎপন্ন দ্রব্য দ্বারা ঘদি উত্তমর্ণের উক্ত ঋণ পরিশোধিত হয়, তাহা হইলে উত্তমণ ঐ অধি ছাড়িয়া দিবেন । “এই অধি হইতে অধিক উৎপন্ন হয়, তোমার লাভ ; অল্প উৎপন্ন হয়, তোমার ক্ষতি,” উত্তমর্ণের অঙ্গীকারমতে অধমর্ণের এরূপ কিছু বলা না থাকে এবং দ্বিগুণ ফল উৎপন্ন হয় ত আধি ছাড়িয়া দিবেন। *{窃3| エび愛| a s-Sa | ইতি ঋণদান প্রকরণ । বিশেষ বিবরণ না বলিয়া যে সকল বস্ত করওপেটিকাদির মধ্যে রাখিয়া অপরের হস্তে দ্যস্ত হয়, তাহার নাম “ঔপনিধিক।” ইহা যাহার নিকট, স্তস্ত কল্পিবে, সে ব্যক্তি স্তাসকারীকেও তক্রপ প্রত্যপণ করিবে । রাজ, দৈব বা তস্করের উপদ্রবে বিনষ্ট হইলে, প্রত্যপণ করিতে হইবে না। কিন্তু যদি দ্যাসকারী উক্ত দ্রব্য প্রার্থনা করিলে ন দেয় ও তাহার পরে রাজাদি উপদ্রবে কিষ্ট হয়, তা হইলে, তাহার মূল্য দিতে হইবে এবং রাজা তমূল্যপরিমিত অর্থ দণ্ড করিবেন। যে ব্যক্তি নিজের ইচ্ছাক্রমে ঐ দুৰ্য উপভোগ করে বা বাণিজ্য দ্বারা বৃদ্ধি করে”
