নিশায়াং ভোজনঞ্চৈব উজজ্ঞেয়ং মক্কমেব তু। যৎ ফলং সমবাঞ্জোতি তথা কছুৈস্তপোধন। ১৩২ বেদাভ্যালয়তঃ অগস্তে ধৰ্ম্মশাস্ত্রাপ্যবেক্ষয়েৎ। শৌচাচারসমাযুক্তে গৃহস্কোহপি হি যুচ্যতে। ১৩৩ खेऊट्यङादिछांउँौमां२ मझ्टर्ष अंग्रडाभिङि । অন্তঃ পরং প্রবক্ষ্যামি স্ত্রীশূদ্রপতনানি চ ॥১৩৪ 'জপস্তপস্তীর্থযাত্রা প্রত্ৰজ্য মুদ্রসাধনম্। দেবতারাধনঞ্চৈব স্ত্রীশূদ্রপতনানি ষষ্ট ॥১৩৫ জীবন্তর্ভুরি যা নারী উপোষা ব্ৰতমুরিণী । আয়ুষ্যং হরতে ভঞ্জু সা নারী নরক ব্ৰজেং || ১৩৬ তীর্থস্নানাধিনী নারী পতিপাদোদকং পিবেৎ । শঙ্করস্তাপিলি কোৰ্ব্ব প্রয়াতি পরমং পদম। ১৩% জীবন্তর্জরি বামাঙ্গী মৃতে বাপি সদক্ষিণঃ। শ্রাদ্ধে যজ্ঞে বিবাহে চ পত্নী দক্ষিণতঃ সদা। ১৩৮, সোম: শৌচং দদৌ তাসাং গন্ধৰ্ব্বাশ্চ তথাঙ্গিরাঃ । পাবক: সৰ্ব্বমেধ্যঞ্চ মেধাং বৈ যোষিতঃ সদা ১৩৯ শুদ্ধ করে । ( দিবসে অনাহারে থাকিয় ) রাত্রিতে ভোজনের নাম মক্তব্ৰত। যে পাপের প্রায়শ্চিত্তবিধান হয় নাই, তাহার প্রায়শ্চিত্ত “চাম্ৰায়ণ” ইহ কথিত হইয়াছে। তপোনিষ্ঠ ব্যক্তি দ্বিগুণ দক্ষিণ দিয়া অগ্নিষ্ট্রোমাদি যাগ করিলে যেরূপ ফল প্রাপ্ত হন, পূৰ্ব্বোক্ত কুছু করিলে তাদৃশ ফলই প্রাপ্ত হইয় থাকেন । বেদাভ্যাসতৎপর ক্ষমাশীল লোক ধৰ্ম্মশাস্ত্র আলোচনা করিলে এবং তদুপদিষ্ট শৌচ ও আচার পালন করিলে গৃহস্থ হইলেও মুক্তি লাভ করে। দ্বিজাতি সকলের ধৰ্ম্ম এই উক্ত হইল। স্ত্রীশূদ্রদিগের পাতিত্যজনক কাৰ্য্যের বিবরণ বলিতেছি । হে মহর্ষিগণ ! শ্রবণ কর । জপ, তপস্ত, তীর্থযাত্র, সন্ন্যাস, মন্ত্রসাধন, দেবতারাধন এই ছয়টি কাৰ্য্য স্ত্রীশূদ্রদিগের পাতিত্যজনক। যে নারী স্বামী জীবিত থাকিতে উপবাস করিয়া ব্রত করে, সে নারী স্বামীর আয়ু-হরণ করে ও নরকে গমন করে। নারী তীর্থস্নান-অভিলাষিণী হইলে স্বামী, শিব বা বিষ্ণুর পাদোদক পান করিবে ; ইহাতে পরম স্বান লাক্ত কৱিবে। স্বামীর জীবিত্বাবস্থায় বা মৃত অবস্থায় স্ত্রী বামা ; আর পুরুষ দক্ষিণদিকৃভাগী। क्रुि খাদ্ধ, যজ্ঞ ও বিবাহসময়ে স্ত্রী দক্ষিণদিকে থাকিবে। ১২৭—১৩৪। চক্র, গন্ধৰ্ব্বগণ ও জঙ্গির ইহা স্ত্রী দিগকে গুটিত দান করিয়াছেন এবং অগ্নি সৰ্ব্ব জন্মন ব্রাহ্মণে জ্ঞেয় সংস্কারৈজি উচ্যতে। . বিস্তয় যাতি বিপ্রথং শ্রেক্রিস্থিত্তিয়েব চ। ১৪• বেদশাস্ত্রণাধীতে যঃ শাস্ত্রার্থঞ্চ নিষেৰক্তে । * , তদাসে বেদবিং প্রোক্তে বচনং তপ্ত পাবন ॥১৪১ একোহপি বেদবিন্ধৰ্ম্মং যং ব্যবস্তে দ্বিজোত্তৰঃ , স জ্ঞেয়ঃ পরমে ধৰ্ম্মে নাজ্ঞানমযুতাযুতে ॥ ১৪২ . . পাবক ইব দীপ্যস্তে জপহোমৈদ্বিজোত্তমাঃ । প্রতিগ্রন্থেণ নগুক্তি বারিণী ইব পাবকা ৷ ১৪৩ তান প্রতিগ্রহজনি দোষান প্রাণায়ামৈদ্বিজোত্তমঃ। উৎসাদয়ন্তি বিদ্বাংসে বায়ুর্মেঘানিবাস্বরে ৷ ১৪৪ ভুকুাচম্য ষদ বিপ্ৰ আৰ্দ্ৰপাণিপ্ত তিষ্ঠতি । লক্ষ্মৗর্বলং যশস্তেজ আয়ুশ্চৈব প্রহীয়তে ॥ ১৪ ཟིགས་། ভোজনশালায়ামাসনস্থ উপন্পুশেৎ । তস্তান্নং নৈব ভোক্তব্যং ভুক্ত চান্দ্রায়ণং চরেং । ১৪৬ পাত্রোপরিস্থিতং পাত্ৰং য: সংস্থাপ্য উপস্পৃশেৎ । তস্তান্নং নৈব ভোক্তব্যং ভুক্ত চাম্ৰায়ণং চরেৎ ॥১৪৭ হস্তং প্রক্ষাল্য যস্তৃপঃ পিবেঙ্গভুক্ত দ্বিজোত্তমঃ। শুচিত দান করিয়াছেন । অতএব স্ত্রী সৰ্ব্বদাই পবিত্র । ব্রাহ্মণবংশে জন্ম হইলে ব্রাহ্মণ হয় ; সংস্কার (উপনয়ন ) হইলে উহাকে দ্বিজ বলা গিয়া থাকে ; বিদ্যা দ্বারা বিপ্রত্ব লাভ এবং উক্ত জন্ম, সংস্কার ও বিদ্যা এইতিম দ্বারা “শ্রোত্ৰিয়’ পদবাচ্য হয়। যে ব্রাহ্মণ বেদশাস্ত্র অধ্যয়ন ও তাছার উপদেশমতে কাৰ্য্য করেন, তঁহাকে “বেদবিৎ" বলা যায় । তাহার বাক্য পবিত্ৰতাজনক । বেণীবৎ একজনও ব্রাহ্মণ যে ধৰ্ম্ম আচরণ করেন, তাহাই উৎকৃষ্ট ধৰ্ম্ম ; শতসহস্ৰ অজ্ঞ ব্যক্তি যাহা করে, তাছ ধৰ্ম্ম নহে। ব্রাহ্মণশ্রেষ্টগণ জপহোমাদ দ্বারা; স্থায় দেদীপ্যমান হন, আর জলসেকে স্বেরূপ তোজোনাশ হয়, প্রতিগ্রহ দ্বারা তাহারাও সেইরূপ হীনতেজ হন। যেমন প্রবল বায়ু, আকাশ-সঞ্চারী মেঘসকলকে বিদূরিত করে, সেইরূপ রিখা। ব্রাহ্মণ-শ্রেষ্টগণ সেই প্রতিগ্রহজনিত দোষয়াশিকে প্রাণায়াম দ্বারা বিদূরিত করেন। যদি ব্ৰাহ্মণ, ভোজনাস্তে আচমন করিয়া আর্মহস্তে থাকেন, তাহা হইলে তাহার লক্ষ্মী, বল, যশ, তেজঃ এবং মায়ু হ্রাস হয়। যে ব্যক্তি ভোজনগৃহে বা আসনে অবস্থিত হইয় উপম্পৰ্শ (কুলকুমা) কক্ষে, তাহার অন্ন অভোজ্য; ভোজন করিলে ছাত্রায়ন করিতে হয়। যে ব্যক্তি আপনার অধিষ্টিত অসনে
