পাতা:ঊনবিংশতি সংহিতা.pdf/৩৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পরাশরসংহিতা । ক্ষণবিধ্বংসিকেহুমুখিন কী চিন্তু মরণে রণে ॥৩৯ যন্ত ভগ্নেযু সৈন্তেষু বিদ্রবৎসু সমস্ততঃ। পরিত্রাত যদা গচ্ছেৎ স চ ক্রতুফলং লভেৎ । ৪• যস্ত চ্ছেদক্ষতং গাত্র শরশকৃ্যষ্টিমুগরৈঃ। দেবকস্তাপ্ত ভং বীরং গায়ন্তি রময়স্তি চ || ৪১ বরাঙ্গনাসহস্রাণি শুরমাযোধনে হুতম্। নাগকস্তাশ্চ ধাবস্তি মম ভর্তা ভবেদিতি ॥ ৪২ ললাটদেশত্রুধিরং হি যস্য তপ্তস্ত জন্তোঃ প্রবিশেচ বত্ত্বে । তং সোমপানেন হি তস্য তুল্যং সংগ্রামযজ্ঞে বিধিবচ্চ দৃষ্টম । ৪৩ যং যজ্ঞসজৈবস্তপসা চ বিষ্ঠায়৷ ” স্বর্গৈষিণে বাত্র যথৈব বিপ্রাঃ । তথৈব যান্ত্যেব হিউত্রে বীরা: প্রাণান সুযুদ্ধেন পরিত্যজস্ত: ॥ ৪৪ অনাথং ব্রাহ্মণং প্রেভং যে বহস্তি দ্বিজগতয়ঃ । পদে পদে যজ্ঞফলমামুপূৰ্ব্বল্পভস্তি তে ॥ ৪৫ অসগোত্রমবন্ধুঞ্চ প্ৰেতীভূতঞ্চ ব্রাহ্মণম্। নীত্ব চ দাহয়িত্ব চ প্রাণীয়ামেন শুধ্যতি ॥ ৪৬ তবে তাহার অক্ষয় পুণ্যলোক লাভ হয়। যুদ্ধে জয়লাভ করিলে যোদ্ধার লক্ষ্মীলাভ এবং হত হইলে সুরলোকে সুরাঙ্গন লাভ, হয়। এই দেহ ক্ষণবিধ্বংসী, অতএব ইহার জন্ত আর রণে মরণে চিস্ত কি ? সংগ্রামস্থলে সেনাদল ছিন্নভিন্ন হইয়৷ পলায়নপর হইলে, যিনি তৎকালে তঁহাদের রক্ষা করেন তিনি যজ্ঞফল প্রাপ্ত হইয়া থাকেন। সংগ্রামে শক্তি ঋষ্টি মুগের দ্বারা যাহার গাত্র ক্ষতবিক্ষত হয়, দেবকস্তারা তাহার যশোগান করেন এবং তঁহাতে রত হন । রণক্ষেত্রে বীরপুরুষ হত হইলে, বরকামিনী এবং নাগকস্তার, “ইনি আমার স্বামী হউন” এই বলিয়৷ ধাবমান হইতে থাকেন। শত্রুশায়কপরিতপ্ত বীরপুরুষের ললাটনিঃস্তত রুধির-ধারা মুখবিবরে প্রবিষ্ট হইলে, তাহ সংগ্রামযজ্ঞে তাহার সোমরসপানের তুল্য, ইহা যথাবিধি দৃষ্ট হইয়াছে। যজ্ঞ, তপ ও বিদ্যাম্বারা স্বৰ্গপ্রার্থী ব্ৰাহ্মণের যে লোকে গমন করেন, ধৰ্ম্মযুদ্ধে প্রাণত্যাগ করিয়া বীরপুরুষেরও সেই লোকপ্রাপ্তি হইয়া থাকে। অনাথ ব্রাহ্মণের মৃতদেহ যে ব্রাহ্মণের বহন করেন, তাহারা পদে পদে অস্থিপুৰ্ব্বিক যজ্ঞফল লাভ করেন। ৰিনি অসগোত্র এবং যিনি বন্ধুও নহেন, এমন ব্রাহ্মণের শবদেহু \ot a ন তেষামশুভং কিঞ্চিদ্বিজান৷ং শুভকৰ্ম্মণি। জলাবগাহনাং তেষাং শুদ্ধি: স্মৃতিরিতীরিত । ৪৭ অনুগম্যেচ্ছয়া প্রেতং জ্ঞাতিমজ্ঞাতিমেব বা f স্নাত চৈব তু পৃষ্ট্রাগ্নিং স্কৃতং প্রাগু বিশুধতি ॥ ৪৮ ক্ষত্ৰিয়ং মুতমজ্ঞানাদবাহ্মণে যোহনুগচ্ছতি। ' একাহমণ্ডচিভূত্ব পঞ্চগব্যেন শুধ্যতি ॥ ৪৯ : শবঞ্চ বৈপ্তমজ্ঞানাদব্রাহ্মণো যোহমুগচ্ছতি। কৃত্বাশৌচং দ্বিরাত্রঞ্চ প্রাণায়মান ষড়াচরেং। ৫. প্ৰেতীভূতন্তু য: শূদ্রং ব্রাহ্মণে জ্ঞানদুৰ্বল । নয়ুস্তমমুগচ্ছেত ত্রিরাত্রমণ্ডচিভবেৎ । ৫১ ত্রিরাত্রে তু তত: পূর্ণে নদীং গত্বা সমুদ্রগাম্। প্রাণায়ামশতঃ কুত্ব স্বতঃ প্রাগু বিশুধ্যতি ॥ ৫৩ বিনিব্বৰ্ত্তা যদা শূদ্র উদকাস্তমুপস্থিতাঃ। দ্বিজৈস্তদানুগন্তব্য ইতি ধৰ্ম্মবিদে বিছ । ৫৩ তস্মাদ্ভূিজো মৃতং শূদ্ৰং ন পৃশেল্প চ দাহুয়েৎ । দৃষ্টৈ স্বৰ্য্যাবলোকেন শুদ্ধিরেষ। পুরাতনী ॥ ৫৪ ইতি পারাশরে ধৰ্ম্মশাস্ত্রে তৃতীয়োহুধ্যায়: ॥ ৩ ॥ বহন ও সৎকার করিলে প্রাণায়াম দ্বারা দেহ শুদ্ধ হয়। এই সকল ব্রাহ্মণের শুভকৰ্ম্মে কোন প্রকার অকল্যাণ হয় না। কথিত আছে যে, জলাবগাহন করিলেই ভঁহিয়া শুদ্ধ হন । জ্ঞাতি বা সজাতীয় অজ্ঞাতির মৃতদেহের ইচ্ছাপূৰ্ব্বক অনুগমন করিলে, স্নান অগ্নিস্পর্শ ও ঘৃতভোজনাস্তে শুদ্ধি লাভ হয়। ব্রাহ্মণ অজ্ঞানবশতঃ ক্ষত্রিয়ের মৃতদেহের অনুগমন করিলে, তাহার একদিন অশৌচ হয় এবং পঞ্চগব্য ভক্ষণে শুদ্ধি লাভ করেন। বৈশ্বের মৃতদেহের অমুগমন করিলে ত্রিরাত্র অশুচি হন ; এবং ছয়বার প্রাণায়াম করিয়া শুদ্ধি লাভ করেন। আর যে অল্পজ্ঞানী ব্রাহ্মণ শূন্দ্রের মৃত, দেহের অমুগামী হন, তাহার ত্রিরাত্র অশৌচ হয়। ত্রিরাত্র অতীত হইলে সমুদ্রবাহিনী, নদীতে গিয়া শতবার প্রাণায়াম ও স্বতভোজন করিলে ঈদৃশ ব্রাহ্মণ শুদ্ধিলাভ করিতে পরিবেন । ধৰ্ম্মবিদের বলিয়াছেন, শূদ্রগণ মৃতদেহের সৎকার করিয়া কোন জলাশয়ের অস্ত পর্য্যস্ত যখন প্রতিগমন করিবে, তখন ব্রাহ্মণের। তাহদের অনুগমন করিতে পাঞ্জিবেন ; অতএব ব্ৰাহ্মণ, শূদ্রের মৃত্ত্বদেহ স্পর্শ কৰুি ८दन मा, मांझ कब्रिस्बम न । खेश sएक cभूविट्ज