পাতা:ঊনবিংশতি সংহিতা.pdf/৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

به স ষ্ঠে বক্ষ্যভ্যশেষেণ ভাবিনী তে রথ স্থিতি ॥ ৩০ ক্ষীরোঙ্গে বসতিস্তস্ত ময় জ্ঞ"শুভাননে । ধ্যানযোগেন Fর্বঙ্গি তজজ্ঞানং তৎপ্রসাদতঃ ॥৩১ ইতোষযুক্ত সম্পূজ্য কগুপং বসুধা ততঃ। প্ৰযযৌ কেশবং ভ্রষ্টং ক্ষীরোদমথ সাগরম্ ॥ ৩২ সী দার্শাস্তনিধিং চন্দ্ররশ্মিমনোরম। পবনক্ষোভসঞ্জাতৰীটশতসমাকুলম্ ॥৩৩ বিষবস্তুতসঙ্কাশং ভূষওলমিৰাপরম। বীক্টছস্তৈ"autoরয়ানষিব ক্ষিতিৰ্ম্ম ॥ ৩৪ তৈয়েব গুঞ্জতাং চক্রে বিদধানমিষানিশম্। অন্তরম্বেন হরিণ বিগত শেষকন্মষম্। যস্মাং তস্মাৎ তু বিভ্রস্তং সুশুভ্রং ততুমূর্জিতাম্।। ৩৫ পাণ্ডৱং ধগমাগম্যমৰোভুবনবৰ্ত্তিনম্। ইশ্রনীলকড়ারাচ্যং পি... froলম্ ॥ ৩৬ ফণাবলীসমূদ্ভূতবনসঙ্ঘসমাচিতমূ। নিৰ্ম্মোকমিব শেষাহেৰ্ব্বিস্তীর্ণং তমতীৰ হি ॥৩৭ তং দৃষ্ট তত্র মধ্যস্থং দদৃশে কেশবালয়ম্। স্বেরূপে তোমার অবস্থিতির উপায় হইবে, তাহ তিনি তোমাকে বিশেষরূপে বলিয়া দিবেন। হে চাকম্বুধি ! এক্ষণে তিনি ক্ষীরোদসমূদ্রে আছেন, ইহা আমি ধ্যাম-প্রভাবে বিদিত আছি । আমার ধ্যান করিয়া জানিবার ক্ষমতাও ভাহার প্রসাদেই হইয়াছে। অনন্তর পৃথিবী “আচ্ছা" বলিয়া এবং কগুপের বন্দনা করিয়া বিষ্ণুদৰ্শনমানসে ক্ষীরোদ-সাগরতিমুখে গমন করিতে লাগিলেন। ক্রমে অমলচন্ত্রিকা-বিধৌত,বায়ুবেগ-সমুথিত উত্তালতরঙ্গ-নিকর-সঙ্কুল, শত-হিমালয়-পরিমিত অপর ভূমণ্ডলবৎ প্রতীয়মান, সুধাসমূদ্র দেখিতে পাইলের। ঐ সমুদ্র যেন চঞ্চল তরঙ্গরূপ হস্ত প্রসায়ণে র্তাহাকেই আহ্বান করিতেছে এবং ঐ সকল হস্তম্পর্শে নিরস্তর স্বীয় তনয় চত্রের ধবলতা-বিধানে তৎপর। র্তাহাকে দেখিলেই বোধ হয়, সৰ্ব্বভূতভাবন ভগবান বাসুদেব র্তাহার অভ্যস্তরে অবস্থিত থাকিয় কলুষরাশি বিনষ্ট করিয়াছেন বলিয়াই তিনি অতি শুভ্র তাদৃশ বিশাল দেহভার বহন করিতেছেন। ঐ সমুজ পাণ্ডুরবর্ণ আকাশচারদিগেরও অগম্য এবং পাতালমধ্যে অবস্থিত। তন্মধানিহিত ইশ্ৰনীলমণি ও কপিশমণিপ্রজ, গগনমণ্ডল তাহার নিয়ভাগে অবস্থিত বলিয়া ভ্রাপ্তি জন্মাইয়া দেয়। পৃথিবী, কণাসহস্ৰ স্বারা বনাজি সমাবৃত হওয়ায় জননীগের বিশাল নির্শ্বোক্ষসদৃশ প্রতীয়মান সেই প্ৰসিদ্ধ কীরোদ সমুদ্র দর্শন করিয়া ভষ্মধ্যস্থ অপরি উনবিংশতি সংইিঙ্গ অনিৰ্দ্ধেগুপরমাণমনির্দেগুষ্টিসংযুক্ত ॥৩৮ শেষাহিষ্ণণরত্নাংগুহুর্কিভাষ্যমুখাম্বুজম্ ।। ৩৯ ৷ শশাঙ্কশতসঙ্কাশং স্বৰ্য্যাযুতসমপ্রভমৃ । পীতবাসসমক্ষোভং | 9a মুকুটেনাৰ্কবর্ণেন কুণ্ডলাভ্যাং বিয়াজিতম্। সংবাহমানজি যুগং লক্ষ্য করতলৈ শুভৈঃ। শরীরধারিভিঃ শন্ধৈঃ সেব্যমান সমস্ততঃ । ৪১ তং দৃষ্ট পুণ্ডরীকাঙ্কং ববঙ্গে মধুসূদনম্। জামুভ্যামবনীং গত্ব বিজ্ঞাপয়তি চাপ্যৰ্থ ॥ ৪২ উদ্ধৃতাহং স্বয় দেব রসাতলতলং গতা 1’ স্বে স্থানে স্থাপিত বিষ্ণে লোকানাং ছিভকাম্যয় ॥ ৪৩ তত্ৰাধুনা মে দেবেশ কী ধৃতিৰ্ব্বৈ ভবিষ্যক্তি। এবমুক্তস্তদা দেব্য দেবো বচনমব্ৰবীৎ | ৪৪ বর্ণাশ্রমাচাররতাঃ শাস্ত্রৈকতৎপরায়ণঃ। ত্বং ধরে ধারয়িষ্যন্তি তেষাং ত্বস্তার অাহিতঃ ॥ ৪৫ এবমুক্ত বসুমতী দেবদেবমভাষত । মেয়, পরিচ্ছদ-শোভিত বিষ্ণু-গৃহ দেখিতে পাইলেন এবং তাহাতে শেষপর্যাঙ্কশায়ী মধুস্থদনকে দেখিলেন । অনন্তনাগের ফণামগুস্থিত রত্বরাজি উজ্জ্বলতর জ্যোতিঃ বিকীর্ণ করিয়া যাহার মুখপদ্মদর্শনকে ক্লেশসাধ্য করিতেছিল ; র্যাহার প্রভ শতশশাঙ্কবৎ স্নিগ্ধ এবং অযুত স্বর্ষ্যের স্তায় উজ্জ্বল ; র্যাহার পরিধানে পীত বস্ত্র ; যনি কোনরূপ বিকারের বশ .বত্তী নহেন ; যিনি সৰ্ব্বরত্নালঙ্কারে অলস্কৃত ; স্বৰ্য্য প্রভ অর্থাৎ সুবর্ণময় মুকুট ও কুণ্ডল যাহার অধিকতর শোভা করিতেছিল ; স্বয়ং লক্ষ্মী, মঙ্গলময় নিজ করতলচতুষ্টয়ে স্বাহীর চরণসংবহন করিতেছিলেন ; চক্র প্রভৃতি যাবতীয় অস্ত্র মূৰ্ত্তিমস্ত হইয়া চতুর্দিকে যাহার সেবায় ব্যাপৃত ছিল, সেই পদ্মপলাশলোচন মধুস্বদনকে অবলোকন করিয়া বন্দনা করিলেন এবং জামু দ্বারা মৃত্তিক স্পর্শ করত নিবেদন করিলেন, “হে দেব ! হে বিষ্ণু! আমি রসাতলে প্রবিষ্ট হইয়াছিলাম, কিন্তু সকললোকের হিতকামনায় তুমিই আমাকে উদ্ভূক্ত করিয়া স্বস্থানে স্থাপিত কক্লিয়াছ । ছে দেবেশ! এক্ষণে আমার অবস্থিতির উপাৰ কি হইবে ?” তৎকালে দেবী বসুমতী ভঁহাকে ঐ সকল কথা বলিলে মধুস্থান বলিতে লাগিঙ্গেল, “বর্ণ এবং আশ্রম সকলের স্বাচায়পালনে তৎপর শাস্ত্রনিষ্ঠ বাক্তিগণ তোমায় অবস্থিতির উপায় করিবেন ; তাহাদিগের উপর তোমাঞ্জ তার শুণ্ড