শস্থসংহিতা এতে ধৰ্ম্ম্যান্ড চত্বারঃ পূৰ্ব্বং বিপ্রে প্রকীর্কিতা: | গান্ধৰ্ব্বে রাক্ষসশ্চৈব ক্ষলিয়ন্থ প্রশস্থতে ॥ ৩ অপ্রার্থিতঃ প্রযত্বেন ব্রাহ্মস্ত পরিকীৰ্ত্তিতঃ । যজ্ঞেষু ঋত্নিজে দৈবমাদায়ার্ষন্তু গেদ্বয়ম্ ॥ ৪ প্রার্থিতাপপ্রদানেন প্রজাপত্যঃ প্রকীর্তিত: | আমুরো দ্রবিণাদানাদগান্ধৰ্ব্ব; সময়ন্মিথঃ ॥ ৫ রাক্ষসে যুদ্ধহরণাৎ পৈশাচ; কম্ভকাচ্ছলাং । তিস্রম্ভ ভার্ষ্য বিপ্রস্য দ্বে ভার্য্যে ক্ষত্রিয়স্য তু ॥ ৬ একৈব ভাৰ্য্য। বৈষ্ঠস্য তথা শূদ্ৰস্ত কীর্তিতাঃ । ব্রাহ্মণী ক্ষত্ৰিয় বৈষ্ঠ ব্রাহ্মণস্য প্রকীৰ্ত্তিতঃ ॥ ৭ ক্ষত্ৰিয় চৈব বৈষ্ঠা চ ক্ষত্রিয়স্য বিধীয়তে. বৈশুৈব ভাৰ্য্যা বৈশ্বস্ব শূদ্র শূদ্ৰস্ত কীৰ্ত্তিত ॥৮ আপদ্যপি ন কৰ্ত্তব্য শূদ্ৰ ভাৰ্য্য। দ্বিজন্মন। অস্থ্যাং তস্য প্রস্থতস্য নিষ্কৃতির্ম বিধীয়তে । ৯ তপস্বী যজ্ঞশীলশ্চ সৰ্ব্বধৰ্ম্মভূতাং বরং । এবং শূদ্ৰস্বমপ্নোতি শূদ্ৰশ্ৰাদ্ধে ত্রয়োদশে ॥১০ নীয়তে তু সপিণ্ডত্বং যেষাং শ্রাদ্ধ কুলোগতম । সৰ্ব্বে শূদ্রত্নময়াস্তি যদি স্বৰ্গজিতস্তু তে || ১১ সাপগুীকরণ কাৰ্য্যং কুলজন্ত তথা ধ্রুবম্ । শ্রাদ্ধং দ্বাদশক কুত্ব শ্রীদ্ধে প্রাঞ্চে ত্রয়োদশে ॥ ১২ এবং অধম পৈশাচ এই অষ্ট্র প্রকার বিবাহ । ব্রহ্মণ গণের প্রথম চারি প্রকার বিবাহবিধি প্রশস্ত, . ক্ষত্রিয়গণের গান্ধৰ্ব্ব এবং রাক্ষস প্রশস্ত। অপ্রার্থিত হইয়৷ যত্বপূৰ্ব্বক যে কষ্ঠ দান, তাহাকে ব্রাহ্মবিবাহ কহিয়াছেন। যজ্ঞকার্য্যে দক্ষিণস্বরূপ পুরোহিতকে কস্তাদানের নাম দৈববিবাহ । গোস্বয় গ্রহণ করিয়া যে কন্যাদান, তাহর নাম অর্ষবিবাহ । প্রার্থিত হইয়া যে কস্তাদান, তাহার নাম প্রাজাপত্যবিবাহ ; ধন গ্রহণ করিয়ী যে কণ্ঠদান, তাহর নাম অসুরবিবাহ ; বর কন্যা উভয়ে প্রতিজ্ঞ করিয়া যে বিবাহ তাহকে গান্ধৰ্ব্ববিবাহ কহে ; যুদ্ধক্ষেত্রে হৃতকস্তার পাণিগ্রহণ রাক্ষসবিবাহ ; কোন ছল করিয়া কস্তার পাণি গ্রহণ পৈশাচ বিবাহ, বিবাহুমধ্যে ইহাকে নিকৃষ্ট জানিবে। ব্রাহ্মণের তিন জাতিকস্ত। ভাৰ্য্য, ক্ষত্রিয়ের সুইজাতিকস্তা, ও বৈশ্বের এক জাতীয়া কষ্ঠ ভাৰ্য্য হইবে। শূদ্রের একজাতীয়া । ব্রাহ্মণগণের ব্রাহ্মণকম্ভ । ক্ষত্রয়কস্ত। এবং বৈশুকষ্ঠ ; ক্ষত্রিয়ের ক্ষত্রিয়কস্ত । কন্ত ভাৰ্য্য হইবে । এবং বৈশুকষ্ট। এই জুই জাতীয়া বৈশুগণের বৈষ্ঠকস্তামাত্র এবং শূদ্ৰগণের শূদ্রকষ্ঠ মাত্র। বিপদ|পন্ন হইলেও দ্বিজগণ শূদ্রকষ্ঠা বিবাহ করবে না। 8●急 সপিণ্ডীকরণং নার্হং ন চ শুদ্ৰস্তথাহঁতি । তস্মাং সৰ্ব্বপ্রযত্নেন শূদ্রভার্যাং বিবর্জয়েৎ ॥১৩ পাণিগ্রাহঃ সবর্ণমু গৃহীয়াং ক্ষত্রিয়া শয়ম্। বৈষ্ঠা প্রতোদমাদদাদ্বৈদলে তু দ্বিজন্মনঃ।। ১৪ সী ভাৰ্য্য। যা বহেদগ্নিং স ভাৰ্য্যা যা পতিব্ৰতা । স। ভাৰ্য্য য। পতি প্রাণ সা ভাৰ্য্য। যা প্রজাবতী ॥ ১৫ লালনায় সদা ভাৰ্য্য তাড়নীয়া তথৈব চ। ললিত তাড়িত চৈব স্ত্রী শ্রীর্তবতি নাস্তথা ॥ ১৬ ইতি শঙ্খীয়ে ধৰ্ম্মশাস্ত্রে চতুৰ্থোইধ্যায় ॥ ৪ । পঞ্চমেtহুধ্যায়: | পঞ্চস্থনা গৃহস্থস্য চুল্পী পেষ্যণুপস্করঃ। কগুনী চোদকুম্ভ-চ তস্ত পাপহু শাস্তয়ে ॥ ১ পঞ্চর্যজ্ঞবিধানঞ্চ গুহী নিত্যং ন হাপয়েৎ । পঞ্চযজ্ঞবিধানেন তৎপাপং তস্য নগুতি ॥ ২ দেবযজ্ঞে ভূতযজ্ঞঃ পিতৃ যজ্ঞস্তথৈব চ। ব্রহ্মযজ্ঞে নুযজ্ঞশ্চ পঞ্চ যজ্ঞ: প্রকীৰ্ত্তিতাঃ ॥ ৩ সেই শূদ্রকন্যা-প্রস্থত যে সস্তান, তাহার নিস্কৃতি নাই । তপঃ-পরায়ণ যজ্ঞশীল সকল ধাৰ্ম্মিকের শ্রেষ্ঠ হইলে ও ব্রাহ্মণগণ সবর্ণাস্ত্রী বিবাহকালে পাণিগ্রহণ করিবে, ক্ষত্রিয়কস্তা, বিবাহকালে শরগ্রহণ করবে, বৈষ্ঠকস্ত বিবাহকালে প্রতোদ গ্রহণ করিবে ( প্রতোদ পাচনবাড়ী—গোতাড়ন দণ্ড )। যে স্ত্রী অগ্নি বহন করে সে-ই ভাৰ্য্য, যে স্ত্রী পতিপ্রাণ সে-ই ভাৰ্য্য। এবং যে পুত্রবতী সে-ই ভাৰ্য্য। এই সকল গুণসম্পন্ন। ভাৰ্য্যা প্রকৃষ্ট যত্বপূৰ্ব্বক প্রতিপালনীয়। এবং সৰ্ব্বদা তাড়নীয় অর্থাৎ কোন অসৎপথগামিনী না হয়। যে ভাৰ্য্য! লালিত ও পালিত সে-ই লক্ষ্মীস্বরূপ: ; ইহার অস্তথা নাই । ১-১৫ । চতুর্থ অধ্যায় সমাপ্ত ॥ ৪ ॥ soomsomoso, পঞ্চম অধ্যায় { ' গৃহস্থের পাঁচটা স্বনা (জীবহিংসা-স্থান) চুল্পী, পেষণী, উপস্কর (সম্মার্জনী এবং পৃহোপকরণ কুণ্ড ), কগুনী (উদখুল মুষল আদি ), উদকুম্ভ ( জলাধার কুম্ভ), এই সকল গৃহোপকরণ বণ্ডতে গৃষ্ট্রন্থের জীবহিংসা অনিবাৰ্য্য, ঐ জীবহিঃস:সমৃত পাপশান্ধির নিমিত্ত, গৃহস্থ কোন দিবসেই পঞ্চবল্প কাৰ্য্য ত্যাগ
