পাতা:ঊনবিংশতি সংহিতা.pdf/৫০৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8常● ধৰ্ম্মেণানুশাসন ষষ্ঠং ষষ্ঠং ধনস্থ হরেদষ্ঠত্র ব্রাহ্মণাৎ । ইষ্টাপূৰ্ত্তস্য তু ষষ্ঠমংশং ভজতি । ইতি হ ব্রাহ্মণে৷ বেদমাদ্যং করোতি ব্রাহ্মণ আপদ উদ্ধরতি তন্মাদব্রাহ্মণোহনাদ্য: সোমোহস্য রাজ ভবতীতীহ প্রেত্য চতু্যদয়িকমিতি হু বিজ্ঞায়তে ॥ ইতি বাসিষ্ঠে ধৰ্ম্মশাস্ত্রে প্রথমোহধ্যায়ঃ ৷ ১ ৷ দ্বিতীয়েtহ ধ্যায়ুঃ । চত্বারে বর্ণ ব্রাহ্মণক্ষত্ৰিয়বৈশুশূদ্রীঃ । ত্রয়ো বর্ণ দ্বিজাতয়ে ব্রাহ্মণক্ষত্রিয়বৈষ্ঠাঃ । তেষাং মাতু রগ্রেহধিজননং দ্বিতীয়ং মৌঞ্জিবন্ধনে। তন্ত্রাস্য মাতা সাবিত্ৰী পিতা ত্বাচার্য্য উচ্যতে। বেদ প্ৰদানাৎ পিতেত্যাচাৰ্য্যমাচক্ষতে। অথণপূ্যদাহরন্তি ।

  • দ্বয়মিহ বৈ পুরুষস্য রেতে ব্রাহ্মণস্তোৰ্দ্ধং নাভে- |

রব্বাচনং মস্তেত। তদযদূৰ্দ্ধং নাভেস্তেনাস্তানৌরসী প্রচলিত করিবেন । রাজ ধৰ্ম্মতঃ রাজ্যশাসন করিলে, ব্রাহ্মণ ব্যতীত অন্ত প্রজা সকলের নিকট ধনের ষষ্ঠ-ষষ্ঠ অংশ কর গ্রহণ করিবেন । রাজা ব্রাহ্মণের ইষ্টপুর্ত ধৰ্ম্মকাৰ্য্যের ষষ্ঠাংশের একাংশফল লাভ করিবে। প্রসিদ্ধি আছে, ব্রাহ্মণই বেদের আদি প্রকাশক, ব্রাহ্মণই সকলের আপং হইতে উদ্ধার করেন, অতএব ব্রাহ্মণ অনাদি ও কর গ্রহণের অযোগ্য ; চন্দ্র, ব্রাহ্মণের রাজা । ইহাই ইহ-পরলোকের মাঙ্গলিক বলিয়া বিদিত । প্রথম অধ্যায় সমাপ্ত i ১ { দ্বিতীয় অধ্যtয় । ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয়, বৈষ্ঠ ও শূদ্র এই চারিবর্ণ। তন্মধ্যে ব্রাহ্মণ, ক্ষত্রিয় ও বৈশু এই তিন বর্ণ দ্বিজাতি। ইহঁদিগের প্রথম জন্ম মাতৃগর্ভে, দ্বিতীয় জন্ম উপনয়নে । এই দ্বিতীয় জন্মে সাবিত্রী মাত৷ এবং আচাৰ্য্য পিতা বলিয়া অভিহিত । বেদশিক্ষা প্রদান করেন বলিয়া আচার্যাকেই পিতা বলা যায়। ইহাতেও হরীত প্রভৃতি পণ্ডিতেরা বলেন ;–“ইহলোকে ব্রাহ্মণ পুরুষের নাভির উৰ্দ্ধস্থিত ও নাভির অধঃস্থিত,-এই দুই প্রকার বীর্য্য। তন্মধ্যে উদ্ধাস্থত বঁধ্য দ্বারা অনেীরস ক্রস্তান উৎপন্ন হয় ; এই উনবিংশতি-সংহিঙ ! প্ৰজা জায়তে যত্পনতি ধংসা করেীতি। অৰ্থ যদব্বাচীনং নাভেস্তেনাস্তৌরসী প্রজা জায়তে জনস্তাং জনয়তি তন্মছোত্রিয়মনূড়ানমপূজ্যোহসীতি ন বদন্তীতি হরীতঃ । অথাপু্যদাহরস্তি । ন ত্বস্য বিদ্যতে কৰ্ম্ম কিঞ্চিদ মৌঞ্জিবন্ধন্যৎ । বৃত্ত্য শূদ্ৰসমে জ্ঞেয়ে যাবদ্বেদে ন জায়তে । ইতি অন্তত্ৰোদককৰ্ম্মস্বধাপিতৃসংযুক্তেভ্য: । বিদ্যা হ বৈ ব্রাহ্মণমাজগাম গোপায় মাং শেবধিস্তেইহমস্মি । অস্বয়কায়ানুজবেহুব্রতায় ন মাংক্রয়া বীৰ্য্যবর্তী তথা স্যাম্ ॥ য আবৃণোত্যবিতথেন কৰ্ম্মণ। বহুহুঃখং কুৰ্ব্বংস্তৃমৃতং ৱা সম্প্রযচ্ছন। তন্মন্তেত পিতরং মাতরঞ্চ তস্মৈ ন দ্রুহেৎ কতমাচ্চ নাহুম্ ॥ অধ্যাপিত যে গুরুং মাদ্রিয়স্তে বিপ্র বাচা মনসা কৰ্ম্মণা বা । যথৈব তে ন গুরোর্ভোজনীয়াস্তথৈব তান ন যুলক্তি শ্ৰুতং তৎ ॥ সস্তানোৎপত্তিকে উপনীত করা বা সাধু করা বলে । আর যাহা নাভির অধস্তন বীৰ্য্য, তদুর ঔরস সন্তান উৎপন্ন হয় ; সস্তানের জননী ইহার উৎপাদন ক্ষেত্র । অতএব বেদাধ্যাপক শ্রেক্রিয়কে “তুমি অপূজ্য এই কথা বলিবে না।” অনস্তর কথিত আছে, যতদিন উপনয়ন না হয়, ততদিন দ্বিজ কুমারেরও কোন দ্বিজেচিত কাৰ্য্য নাই।-- যতদিন দ্বিতীয় বেদজন্ম না হয়, যতদিন ইহার শূদ্রবৎ ব্যবহার জানিবে। কেবল পিতৃকার্য্যে বেদোচ্চারণ করিতে পরিবে।” বিদ্যা ব্রাহ্মণের নিকট আসিয়া বলিল, “আমাকে রক্ষা কর, আমি তোমার গুপ্তধন । অস্থয়-সম্পন্ন কুটিলে এবং ব্ৰতইৗন ব্যক্তির নিকট আমাকে ব্যক্ত করিও না, তাহা হইলেই আমি বীৰ্য্যবর্তী থাকিব । যে ব্যক্তি বহুপরিশ্রমে সকল কাৰ্য্য দ্বারা আবরণ করে ও নিরতিশয় সুখসম্পাদন করে, তাহাকে—সেই গুরুকে পিতা ও মাতা বলিয়া মানিবে। “আমিত কাহারও নিকট উপকৃত নাই বলিয় তাহার জোছ ফরিবে না। (এই শ্লোক বিষ্ণু-সংহিতাতে অল্প প্রকারে পঠিত হইয়াছে) যে সকল ব্রাহ্মণ অধ্যাপিত হইয়া বাক, মন বা কৰ্ম্ম স্বামী গুরুর প্রতি আস