ভূঞ্জিভাজন সঙ্কলম্বে মূল্যং দাং। পূর্ণকালে ১৫ং। রাঙ্গে চশশশতঃ দপ্তাংi১৫৩। তদোষেণ यधिमाश्च९ ङ९ प्रभिन्न । श्रछक्क नtवाणघाडॉ९ ॥ ১৫৪ স্বামী চোতৃতকমপূর্ণে কালে জস্থাৎ তন্ত সৰ্ব্বং মূল্যং দদ্যাৎ । ১৫৫ ৷ পণশতঞ্চ রাজনি। অস্তন্ত্র তৃতকদোষাৎ ॥ ১৫৬ ৷ যঃ কস্তাং পূৰ্ব্বদত্তমস্তস্মৈ দ্যাৎ স চৌরবচ্ছাস্যঃ । বরদোষং বিনা ৷ ১৫৭ ৷ নির্দোষং পরিত্যজন• পত্নীঞ্চ । ১৫৮ ৷ অজানানঃ প্রকাশং যঃ পর্যদ্রব্যং ক্রীণীয়াৎ তত্র তস্তাদোষ । ১৫৯ ৷ স্বামী দ্রব্যমাপ্ল য়াং। ১৬ । যষ্ঠপ্রকাশং হীনমূল্যঞ্চ ক্রীণীয়াৎ তদা ক্রেতা ক্ষেত্রে ( শস্য ভোজন করিলে ) অপরাধ হইবে না। অল্পকাল ভোজন করিলেও অপরাধ হইবে না। । উৎকৃষ্ট বৃষ, কিংবা স্থতিক (যাজ্ঞবল্কা ২য় অধ্যায় | ১৬৬ শ্লোক দেখ) শস্য বিনষ্ট করিলেও দোষ হইবে । না। যে উত্তমবর্ণকে দাস্যকার্য্যে নিযুক্ত করে, ! তাহার উত্তমসাহস দণ্ড। যে প্ৰব্ৰজ (সন্ন্যাস) ত্যাগ করে, সে রাজার দালু করবে। ভাড়াটিয়৷ ভৃত্য, নিৰ্দ্ধারিত কাল পূর্ণ হবার পূৰ্ব্বে দাস্য পরিত্যাগ করলে, সম্পূর্ণ মূল্য স্বামীকে দিবে এবং রাজার নিকট শতপণ অর্থ দণ্ড দিবে। তাঙ্কার দোষে দৈবোপদ্রব ব্যতীত যে সকল বস্তু বিনষ্ট ! হইবে, তাহাও স্বামীকে (গুণকার ) দিবে। আর ভূত্যের বিনাদোষে স্বামী যদি নিৰ্দ্ধারিত সময় পূর্ণ না হইতে (ঐরুপ ভূত্যকে ) ত্যাগ করে, তাহ হইলে, সেই স্বামী ভূত্যকে সমস্ত বেতন (অর্থাৎ সম্পূর্ণকালের নিদ্ধারিত মূল্য) এবং রাজাকে শতপণ দিতে বাধ্য। যে ব্যক্তি পাত্রের দোষ ব্যতীত, একের উদ্দেশে বাগদত্ত কন্যা অপরকে প্রদান করে, সে চৌরবং দণ্ডনীয়। নির্দোষপত্নী পরিত্যাগ করিলেও (ঐ দণ্ড )। যে ব্যক্তি প্রকাগুভাবে পরদ্রব্য ক্রয় করে, (ঐ দ্রব্য চোরাই মালই হউক আর যাহাই হউক,) তাহাতে সেই ব্যক্তির অর্থাৎ ক্রেতার দোষ নাই। তবে ঐ দ্রব্য-স্বামী তাহ | প্লাইবে (অর্থাৎ একজন একজনের বদ্ধ অপহরণ করিয়া প্রমুখভাবে তৃতীয় ব্যক্তিকে বিক্ৰম করিল, ভারার পর চোর ধরা পড়লে, ক্রেতা তৃতীয় ব্যক্তির কিছু হইবে না। যাহার জিনিষ ; সে बिंtअन्छ stर्भङ्गवक्रांटच्णे ॥ ४*{#*:#####रकों | বিশ্বঃ ১৫ । তৎসংবিং****** নিক্ষেপাপহার্ধ্যর্থবৃদ্ধিসহিতং ধনং নিষ্ঠ গুণঃ। ১৬৪ । রাজ্ঞা চৌরবচ্ছাস্ত । ১৬৫ ৷ মশারিক্ষিপ্তঃ নিক্ষিপ্তমিতি ক্ৰয়াৎ ॥ ১৬৬ ৷ সীমার্ডেঞ্জঙ্গমুণ্ডমসাহসং দগুয়িত্ব পুনঃ সীমাং লিঙ্গাৰিতাং কারয়েৎ ১৬৭ ৷ জাতিভ্রংশকরস্তাভক্ষ্যস্ত ভক্ষয়িত বিষাক্ষঃ। ১৬৮। অভক্ষ্যস্তাবিক্রেয়স্ত চ বিক্রয়ী ॥ ১৬১ ৷ দেবপ্রতিমাভোকক্ষোত্তমসাহস দণ্ডনীয় । ১৭• । ভিযঞ্জমিথ্যাচরন ক্ৰমে পুরুষেষু। ১৭১। মধ্যমেৰু मश्ामम् ॥ s१२ ॥ ङिश्]चूं वर्थमम् ॥ ११७ । चद्धिশ্ৰুতস্যাপ্রদায়ী তদাপয়িত্ব প্রথমসাহসং দণ্ড্য: ॥১৭৪ কুটসাক্ষিণাং সৰ্ব্বস্বাপহার কার্য্য । ১৭৫ ৷ উৎকোচোপজীবিনাং সভ্যানাঞ্চ ॥ ১৭৬। গোচৰ্ম্মমাত্র পাইবে ; ক্রেতা বিক্রেতা চোরের নিকট টাকা ফেরত পাইবে)। যদি অপ্রকাগুভাবে, হীনমূলে ক্রয় করে, তাহ হইলে ক্রেতা ও বিক্রেতা উভয়ের চৌরবৎ দণ্ড হইবে গণ দ্রব্য অর্থাৎ গ্রাম্যাদি জনসমূহের সাধারণ দ্রব্য অপহরণ করিলে নিৰ্ব্বাসন দণ্ড হইবে। যে তৎকৃত নিয়ম লঙ্ঘন করে, (তাহারও ঐ দণ্ড )। যে ব্যক্তি গচ্ছিত বম্ব অপহরণ করে, রাজা তাহার তাহার দ্বারা গচ্ছিত ধনের অধিকারীকে অর্থবৃদ্ধিসমেত ঐ ধন দেওয়াইবেন এবং তাহাকে চৌরবৎ শাসন করিবেন। যে ব্যক্তি। অনিক্ষিপ্তকেও নিক্ষিপ্ত বলিবে, ( অর্থাৎ প্রকৃতপক্ষে গচ্ছিত না রাখিয়া গচ্ছিত রাখিয়াছি বলিবে,) তাহারও ঐ দণ্ড । যে ব্যক্তি সীমা ভেদ করে, অর্থাৎ সীমাচিহ্ন বিলুপ্ত করে, রাজা তাহাকে উত্তমসাহস দণ্ডে দণ্ডিত করিয়া পুনৰ্ব্বার তারা সীমাকে চিহ্নযুক্ত করিয়া লইবেন ॥১৩৪—১৬৭ (অমিশ্রভাবে) জাতি ভ্রংশকর অভক্ষ্য (অর্থাৎ পলাণ্ডু লণ্ডন প্রভৃতি) ভোজন করিলে নিৰ্ব্বাসন দও হুইবে ; অভক্ষ্য এবং অবিক্রেয় বস্তু বিক্রয় করিলেও (ঐ দণ্ড) দেবপ্রতিমা ভগ্ন করিলে উত্তম সাহস দণ্ড । বৈদ্য, উত্তম পুরুষের অর্থাৎ রাজ-পুরুষের ( আয়ুৰ্ব্বেদ না জানিয়া) মিথ্যা চিকিৎসা করিলে উত্তম সাহস দণ্ড । সাধারণ পুরুষের (ঐরুপ করিলে ) মধ্যমসাহস দ্বগু এবং পশু পক্ষী তিৰ্য্যগুযোনির (ঐরুপ, করিলে) প্রথম সংসদণ্ড । দিবার জন্ত অঙ্গীকুঞ্জ বস্তু না দিলে, রাজ, তাছা দেওয়াইয়া প্রথম লাহল , দও করবেন। রাজ কূটলাহ্মীদিগের সর্বম্ব হরণ
