পাতা:ঊনবিংশতি সংহিতা.pdf/৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

தித কি খুবমঙ্গস্তাধিকতা জন্মানিৰ্বোচ্যভস্থ যা প্ৰস্থচ্ছেৎ স বধা ॥১৭৭ ৷ উনাঞ্জেৎ ষোড়শ - এঞ্চোংশ্লীষ্মদৰ্য্যুৎপন্নং নর সংবৎসরং ফলম্। গোচর্ণমাত্রাস ক্ষেীশ্লোক বা যদি বা বৰু ॥১৭৯ ময়োর্নিক্ষিপ্ত আধিকে বিবদেতা বানরে। । মগু কুক্তি ফ্রাং তস্ত বলাৎকার বিনা কত ॥১৮ সাগমেন চ ভোগেন ভুক্ত সমস্যা ভবেৎ। আর্জে লততে তত্ৰ নাপহাৰ্য্যন্ত তং রুচিৎ। ১৮১ পিক্স ভুক্তস্তু যাদ্রব্যং ভুক্ত্যাচারেণ ধৰ্ম্মতঃ। শুনি প্রেতে ন বাচোইলে ভুক্ত্যপ্রাপ্তং হি তস্ততৎ ত্রিভিয়েব চ যা ভুক্ত পুরুষেভূৰ্যথাবিধি। লেখ্যাভাবেইপি তাং তত্র চতুর্থ সমবাপু য়াং ॥১৮৩ নথিনাং দধ ইপাঞ্চৈব শুঙ্গিণামাততায়িনাম। " হস্থ্যখানাং তথাস্তেষাং বধে হস্তা ন দেশষভাকু ॥১৮৪ করিয়া লইবেন । উৎকোচোপজীবী সভ্যদিগেরও (ঐ দণ্ড । অস্কাধিকৃত গো-চৰ্ম্মমাত্রাধিক ভূমি, जशद्र (चैवीर आदिकाद्रौब्र) निकै इहाङ কাড়িয়া লইয়া অস্তকে যে প্রদান করে, সে মধ্য । আর তাছা হইতে নূ্যন হইলে ষোড়শ সুবর্ণ অর্থ দণ্ড হইবে। (সৰ্ব্বত্রই ভূমি পূৰ্ব্বাধিকারীকে প্রত্যপূর্ণ করিতে হইবে।) যে ভূমির উৎপন্ন ফল একজন মঙ্গুষ্যের সংবৎসর-ভোগ্য ; অল্পই হউক, আর অধিকই,হউক, সেই ভূমিই গোচৰ্ম্মমাত্রা। দুইজনের নিকট যে আধি নিক্ষেপ করা হইয়াছে, (অর্থাৎ একবভই অগ্রপশ্চাৎসময়ে বন্ধক দেওয়া ছইয়াছে ) সেই দুই ব্যক্তি যাদ বিবাদ করে, এই বন্ধকী দ্রব্য আমার, উভয়পক্ষেই এইরূপ বলিয়া স্বস্বস্থাপনে প্রবৃত্ত হয় ; তাহা হইলে বিনা বলাৎকারে যাহার ভোগ থাকে, তাহারই প্রকৃত। যদি লাগম-ভোগ সহকারে সম্যকৃরূপে দখল থাকে, তাছা হইলে যে ব্যক্তি ভোগ করিতেছে ; সে-ই প্রাপ্ত হইৰে, তাহা কদাচ অপহাৰ্য্য নহে। ( আগম শব্দের অর্থ ক্রয়-প্রতিগ্রহাদি)। যে দ্রব্য, পিতা যথাবিধ ভোগের নিয়ম অনুসারে ভোগ করিয়াছে তাছার মৃত্যুর পর ইহাকে (অর্থাং তৎপুত্রকে ) কিছু বলিতে পারিবে না; যেহেতু সেই দ্রব্য তাহার ভোগতঃপ্রাপ্ত। ষে ভূমি যথাবিধি তিন পুরুষ ভোগ দখল করিয়া আদিতেছে, লেখ্য (অর্থাৎ দলিল) না থাকিলেও চতুর্থপুরুষ, সেই ভূমি প্রাপ্ত हऐहद । मेथैौ,नई, *त्रौ, श्राङडाशैौ s এজঙ্কিল্প হস্তী গুরুং বা বালবৃন্ধে বা জাহ্মণং বা বংশতম্। অসম সায়ন্তিং মমরট্রটেয়েন। ১৮৫ মাততাবিধে দোষে হন্তর্ভবতি কশ্চন। । প্রকাশং বাপ্রকাশং বা মন্থস্তন্মস্থ্যস্বচ্ছতি ॥ ১৮৬ উষ্ঠত সিবিষাঞ্চি শাপোক্তকরং তথা । আখৰ্ব্বপেন হস্তারং পিণ্ডনঞ্চৈব রাজস্ব ॥১৮৭ ভাৰ্য্যতিক্ৰমণঞ্চৈব বিদ্যাৎ সপ্তাততানি । , যশোবিত্তহরানস্তানাহুধর্ধার্থহারকান। ১৮৮ উদেশতস্তে কথিতে ধরে দণ্ডবিধির্ময় । সৰ্ব্বেষামপরাধানাং বিস্তরদিতিবিস্তর: ॥ ১৮৯ ৷ অপরাধেযু চান্তেষু জ্ঞাত্বা জাতিং ধনং বয়ঃ । দণ্ডং প্রকল্পয়েদ্রাজ সম্মন্ত্র্য ব্রাহ্মণৈঃ সহ ॥ ১৯ • দণ্ড্যং প্রমোচয়ন দণ্ড্যাদদ্বিগুণং দণ্ডমাবহে ৎ । অশ্ব বধ করিলে হস্তা দোষভাগী হইবে না ইহাদিগকে হিংসার্থে উদ্যত দেখিলে অথচ উপায়ান্তর না থাকিলে বধ করা যাইতে পারে। গুরু, বালক, বৃদ্ধ কিংবা বহুশাস্ত্রবেত্তা ব্রাহ্মণ (যেই কেন হউক না) আতভায়ী হইয়া আসিলে তাহাকে বিচার না করিয়াই হত্যা করিবে । গোপনভাবে হউক আর প্রকাগুভাবেই হউক, আততায়ি-বধে হস্তায় কোন দোষ, হয় না। কেননা, আততায়ীর কুঙ্কাৰ্য্যই হত্যাকারীর ক্ৰোধোদ্দীপক । (১) ভূগাঘাত করিতে উদ্যত, (২) বিষপ্রয়োগে উদ্যত, (৩) অগ্নিদানে (অর্থাৎ গৃহাদিদাহে ) উদ্যত, (৪) শাপদানার্থ উদ্যভহস্ত, (৫) আথৰ্ব্বণিককাৰ্য্য (অর্থাৎ অভিচার ) দ্বারা মারিতে উদ্যত (৬) রাজ-সকাশে কুৎসাকারী—(অর্থাৎ যে অপরাধে বধদণ্ড হয়, মিছামিছি রাজার নিকট সেই অপরাধঘটিত নিন্দাকারী ) এবং (৭) ভাৰ্য্যাপহারী,–এই সাতজনকে আততায়ী বলিয়া জানিবে ; এতদ্ভিন্ন কীৰ্ত্তিহারক (অর্থাৎ যে ব্যক্তি বিশিষ্ট অপবাদ দিয়া কীৰ্ত্তি নষ্ট করে, ) ধনাপহারী এবং ধৰ্ম্ম-কাৰ্য্যবিনাশী ব্যক্তিদিগকেও পণ্ডিতেরা (আততায়ী) বলিয়াছেন। হে ধরণি! আমি তোমার নিকট সকল অপরাধেরই অংশবিশেষ অবলম্বন করিয়া অতীব বিস্তীর্ণ দগুবিধি বলিলাম। অস্ত আপরাধে (অর্থাৎ যাহার দণ্ড উক্ত হয় নাই) জাতি, ধন ও বয়ঃক্রম দেখিয়া ব্লাজ ব্রাহ্মণদিগের সক্তি মন্ত্রণপূর্বক ও কল্পনা করিয়া লইবেন।১৬৮—১১। ষে রাজনিযুক্ত দণ্ডনীয় ব্যক্তিকে বিনাদণ্ডে মুক্তি প্রদান করে, তাছাকে এবং যে নরাধম জাগুনী ব্যক্তিকে ए९ क्रब्र, कोशाक म७मैत्र (७ गषिक) दाकि