শোণিপুরে হরিহর ছত্রের মেলা ! NOS) হয়। গঙ্গার দক্ষিণতীরস্থ বাকি পুর হইতে ভয়ানক লোকের ভিড় হইয়া থাকে। এই সময় শোণিপুর ও ঘাঘাটের মধে। ঘন ঘন স্পেশাল টেণ চলিতে থাকে। পূর্ণিমার দিন চারিদিক হইতে স্পেশাল টেণ আসতে থাকে। এই দিন শোণিপুর ষ্টেশন হইতে মেলা পৰ্য্যন্ত কেবল নরমুণ্ডে আচ্ছাদিত দেখিতে পাওয়া যায়। যাত্ৰীদিগের সুবিধার জন্য মেলাস্থলে চারি পাঁচটী বুকিং আফিস খোলা হয়।” নানাস্থান হইতে অনেক বড় বড় রাজা, জমাদার, নবাব প্রভৃতি গণ্যমান্য বাক্তি সৌধীন দ্রব্য ক্ৰয়ের জন্য এই মেলাতে আসিয়া থাকেন। র্তাহাদিগের মধ্যে ঘোড়া ও তাতী ক্রয়কারীর সংখ্যাই অধিক । পূর্ণিমার দুই তিন দিন পূৰ্ব্ব হইতেই ছাপরা হইতে একজন ডেপুটী ম্যাজিষ্ট্রেট আসিয়া মেলার চার্জ গ্ৰহণ করেন। এইখানেই তাছার আদালত ও বসিতে থাকে। কাৰ্য্যাধিক্যের জন্য এই সময় মেলাতে অস্থায়ী ভাবে একটী অতিরিক্ত পোষ্ট ও টেলিগ্ৰাফ অফিস খোলা হয়। এই ঘটনা হইতেই প্ৰতীত হইবে যে, এই মেলা কি রূপ অসাধারণ । বাস্তবিক ধিনিই দেখিবেন, তঁহাকেই বিস্মিত হইতে হইবে । চতুঃপার্শ্ববৰ্ত্তী স্থান সমূহ হইতে লোক যেন মেলাতে আসিয়া ঢালিয়া পড়ে। শোণিপুর সামান্য একটা গণ্ডগ্ৰাম মাত্র। কিন্তু কিছুদিনের জন্য ইহার এমনি পরিবর্তন হইয়া যায় যে, দেখিলে বোধ হয় যেন আকাশ পাতাল @忆丐而1 কিন্তু পরাধীন দেশের লোকের যে দুর্দশা, তাহা এই মেলাতেও সম্পূর্ণরূপে বিদ্যমান। প্ৰজার সুখ সাচ্ছন্দ্যের প্রতি আমাদিগের কর্তৃপক্ষ কখনও কোনস্থানেই দৃষ্টিপাত করেন না। এই খানেই বা তাহার ব্যতিক্রম হইবে কেন ? জেলা বোর্ডের ও মিউনিসিপ্যালিটির আফিস KDD sgDLD gK DDD LBDSDDBBD KLCYS gLG BBBK0 দৃষ্টি নিপতিত হয় না। অনবরত জনস্রোত ও গাড়ীঘোড়ার চলাচলে
