পাতা:ঐতিহাসিক চিত্র (চতুর্থ বর্ষ) - নিখিলনাথ রায়.pdf/৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গৌড়ের গুণাচীন ধ্বংসাবশেষ। SS পিঠাওয়ালী মসজেদ। কোতোয়ালী ফটকের সন্নিকটবত্তী ও উহার উত্তর-পশ্চিমদিকে পিঠাওয়ালী মসজেদ। ইহা একটী ক্ষুদ্র মস জেদ ; লোকে পিঠাওয়ালী মসজেদ নামে কেন অভিহিত করে তাহা বুঝিতে পারা যায় না। পুর্বে এখান হইতে কেহ পিঠা বিতরণ করিত না কি ? ১২৭৮ হিঃ (১৮৬১ খৃঃ) উহা খানিত হইয়া বৰ্ত্তমান কালে দর্শনের সমস্ত নিদর্শনই মুছিয়া ফেলিয়াছে । বেগ মহম্মদ মসজেদ । গুন্মাৎ মসজেদের প্রায় ত্রিশ রশি উত্তরে পূর্বোক্ত নামের এক ক্ষুদ্র মসজেদ ও তাহার সম্মুখভাগে চিত্ৰিত ইষ্টকে গঠিত এক বারাণ্ড দৃষ্টিDBD DDDS0 DBBSBDDBEDB DBDD BOBBDuDBDB gDB BBDD BBLDSDBDB অপরদিকে বেগ মহম্মদ প্ৰভৃতির সমাধি বিদ্যমান আছে । দারাস। মসজেদ। মহদিপুর ও ফিরোজপুরের মধ্যবৰ্ত্তী স্থানে একখণ্ড ভূমিকে লোকেরা পদারাস বাড়ী’ ( বক্ততা-গৃহ ) নামে অভিহিত করিয়া থাকে। তথায় ইষ্টক-নিৰ্ম্মিত ও প্ৰস্তরের স্তম্ভযুক্ত একটি বৃহৎ মস জেদ ছিল ; তাহার দৈর্ঘ্য উত্তর-দক্ষিণে ৬৫ হস্ত এবং প্ৰস্থ ৩৮ হস্ত। উত্তর-দক্ষিণে সাত সারি এবং পূর্ব-পশ্চিমে চারি সারিতে মোট আঠাইশটী গম্বুজ ছিল। এতন্মধ্যে উত্তরদিকের কতিপয় গম্বুজ ভাঙ্গিয়া গিয়াছে। ১২৯৩ হিঃ ( ১৮৭৬ খৃ: ) মসজেদের পাশ্বস্থিত বনজঙ্গল পরিষ্কার করাইবার কালে, ইলাহিবক্সের সাক্ষাতে মৃত্তিকাস্তুপের মধ্য হইতে একখানি বৃহৎ প্রস্তরী-লিপি আবিস্কৃত হইয়াছিল। তাহার ভাবানুবাদ,—