পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/২৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

( 8by ) “না। আর পারা যায় না । এখন মাথার যে অবস্থা, হয়ত পাগল হ’য়ে যাৰ । পাগল হ’য়ে গিয়ে কি ছাই মাথা মুণ্ড বলে ফেলব, ठाठ स्कॉन লজ্জায় মরে যাবে, আমিত আর সইতে পারিন। সে আরও সুন্দর ङ्'८म्रgछ !” “ঘুমোতে ঘুমোতে তারে স্বপ্নে দেখে অনেক সময় ধড় ফড়ি করে উঠি, জেগেও দেখি সে পাশে বসে আছে, তাকে দেখে প্ৰাণটা বেদনায় অস্থির হয়ে যায়। এত কষ্ট আর সইতে পারি না ।” কিশোর রায় এই ভাবছেন এবং এত দুর্বল হয়ে পড়েছেন যে বিছানায় ব’সে থাকতেও কষ্ট হয়। দিদিমাকে তিনি কোন কথাই বলেন নাই, তথাপি বঁড়শের মেয়েটির কথা তিনি প্রায়ই উত্থাপন করেন ; পূৰ্ব্বে করতেন, কৌতুক ও হাসি ঠাট্টার সঙ্গে, এখন করেন গম্ভীর ভাবে সত্যিকার বিয়ের প্রস্তাবের মতন করে। কিন্তু কিশোর রায়ও সত্যিকার সংকল্পিত দৃঢ় ভাবে বল্পেন “সে হ’তেই পারে না । যদি মরে যাই, তা ও ভাল, দিদিমা ওকথা डाल द'व्य नीं ।” একদিন রাজাবাবু রান্নাঘরের পাশে যেখানে চাকরাণীদের খাবার জায়গা, সেই খানটা দিয়ে অতিকষ্টে নিজের শোবার ঘরের দিকে আসছেন। তিনি যে হাঁটুতে কষ্ট পান তা কেউ জানে না। যদিও দিনরাত শুয়েই থাকেন, তবুও লোক মনে ক’রে তিনি জমিদারী হ'তে অনেক কষ্ট ও শ্রম ক’রে এসেছেন, কয়েকটা দিন বিশ্রাম কচ্ছেন। সেইদিন অপরাহ্নে রান্নাঘরের পাশটা দিয়ে যেৱে দেখলেন, পাৰ্ব্বস্ত্রী ঝি খুব টক্‌ টকে লাল একটা কঁচা লঙ্কার রস দিয়ে ডা’লের সঙ্গে ভাত SRAC