পাতা:ওপারের আলো - দীনেশচন্দ্র সেন.pdf/৩৩৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।
ওপারের আলো

স্বাধীনতা পাবেন এই আশায় আপনার অভাবট! দতিনি বেশী অনুভব কর্বেন না। আপনাকে অন্তত্র বিশেষ দরকার হ'রেছে। গোপাল ডাক্তার বগ্ছেন “মহিলাটির শুশ্রধা, পথ্য ও ওষফের রীতিমত ব্যবস্থার জন্য কাশোরানন্দকে চাই । তিনি ছাড়া আঁর কারু উপর সে ভার রাখাই যেত পারে লা। মভিলাদিগের জন্ত পরিচারিকা বন্দো- বস্তত আছেই | কিন্তু একজন দারিত্ব পূর্ণ লোকের দিনরাত পরি- চর্ধ্যার দরকার, কারণ রোগীর অবস্থা সঙ্কটাপন্ন। লোক বলে আপনি আশ্রমে এসে লক্ষণের মত ঘুমকে বিদায় ক'রে দিয়েছেন। আপনার স্বাস্থ্যের পক্ষে এটা যতই খারাপ হউক না কেন, রোগীদের চৌকি দেয়ার পক্ষে শুশ্রধাকারীর জাগরণটা মন্দ নম। আপনার হাতেই এই মহিলার ভার আমি দিতে যাচ্ছি।”

“আপনি যা বল্বেন তাই করব।

গোপাল ডাক্তার সেইদিন পাচটাব সময় স্ীলোকটিকে আর একবার পরীক্ষা ক'রে, বলে গেলেন-জ্ঞান হযেছে সময, কিন্তু যে কোন সময়ে প্রাণ যেতে পারে 1 তবে কিশোরানন্দ এসে এর ভার গ্রহণ কচ্ছেন, আমাদের যতটা সাধ্য চেষ্টার ক্রি হ'বেনা ।” |

কাশোরানন্দ এসে দেখ লেন -রগ্ মহিলাটি আপদ্মস্তক একখানি কাশ্ীরি শালে মুড়ি দিয়ে শুয়ে আছেন । ডাক্তারের উপদেশ মত তিনি ষধ খাওয়াতে গেলে তিনি শালের অবগ্ঠন দিয়ে মুখখানি আরও বেণী মুড়ে জুড়ে থাকলেন । কিশোরানন্দ দেখ লেন--রমণীর জ্ঞান আছে, কিন্ক '্ঠার সামনে কিছু গেতে লজ্জা বোধ কচ্ছেন। তখন ভিনি উধধের মাত্রা কতট! ভাবলে দিষ়ে শিশিটা এবং একটা ফিডিং কাপে কিছু্গল তার কাছে রেখে দরজার দিকে মুখ কিরিয়ে এসে

দাড়ালেন, মডিল! শালের দুড়ি হ'তে ছটি আঙ্গুল দিয়ে মুখ বার

৩৩২