পাতা:ওপারের কথা.pdf/৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ܝܠ ভাই-চিঠি পেয়েছি। এ মুখের সাধ-অসাধের বদলে তারই ইচ্ছা পূর্ণ হ’ক। তাল ইচ্ছা পূর্ণ ক’রতে হ’লে যা দাড়ায় তাই দাড়াকৃত-সমস্ত জগৎ বাহবা দেয় দিক, আর ‘দূর ছাই’ করে কারুক,-দুই সমান! তাল সাধ হয় মানুষ সুশিক্ষা পায়-তাই হ’ক । 呜 ও বোঝদার মহাশয়রা,-জান না কি, প্রত্যক্ষ করনি কি,- “ যে এ হাবাতে যদি নিজের সাধ রাখতো, তা হ’লে কত কি ? “বিতিকিচ্ছি। কাজ ক’রে ফেলতো। মানুষ এইভাবে চ’লে ‘হায় হায়’ বাণীগুলোকে হাওয়ার মত চিরসাখী ক’রে ফেলে নি কি ? তোমরা আত্মীয়-আত্মীয়া সেজেছ ব’লেই কি এ হাবাতের প্ৰাণে সাধের বাতাস বহাতে চাও? তা তোমরাই শুধু “মিষ্টিমুখী কর কেন! এ সব সেই “গোরবেটারই খেলা ! তা সে ‘মুখ-পােড়া’কে জানিও যে, সে কৰ্ম্মকৰ্ত্ত হ’য়ে এ খোলটাকে যা করাবে, তা শুধু ‘ম্যানেজারি? কেন,-“ম্যাথরগিরি' পৰ্যন্ত । হাসিমুখে এ মুর্থ ক’রবে-ক’বৃবে-নিশ্চয় ক’বৃবে। তবে সেন । শেষ কৰ্ম্মকৰ্ত্তা এটা প্রত্যক্ষ করা চাই। কথাটা বুঝলে ? তবে একটা কথা শোন :- দরজীকে শুদ্ধভাষায় বলে ‘মুচিকাধর’। কিন্তু শুধু ছচোতেই | তার ব্যবসা চলে না ; সুতোটা আগেই চাই, তার উপর গ চাই কঁচিখানা ও “আন্ধুস্থানা”। তখন যদি “টেলারিংসপ’ । খুলতে হয় তা হ’লে কাপড়ও রাখতে হয়। ব’লুতে ভুলে