পাতা:কমলা - আশুতোষ ভট্টাচার্য্য.pdf/১২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কমলা -ത്ത ৰলিলেন, “আমার তা বড়ই সঙ্কট, মা ! বিরাজকে ত কিছুতেই বিবাহে সন্মত ক’রতে পারছি না। -” । চূড়ামণি র্তাহার মুখের কথা কাড়িয়া লইয়া বলিলেন,-“এখন তোমার শ্বশুরের বংশটা যাতে থাকে, পিতৃপুরুষেরা এক গণ্ডািষ জল পান, তার তা একটা উপায় ক’রতে হবে ।” কমলা একটু চুপ করিয়া থাকিয়া নতমুখে ধীরে ধীরে বলিল,-“আমি কি ক’রলে তা হয় বলুন!” নীলকমল ; তুমি এতটা কাছে থাকলে, আর তোমার সঙ্গে পত্ৰ লেখালেখি থাকলে, বিরাজ কিছুতেই মন স্থির করতে পারবে না ! আদি বলি কি তুমি এখন দিনকতক কোথাও একটু দূরে গিয়ে লুকিয়ে থাক। তারপর সমাজ তোমাকে ক্ষমা করে, আমার না হয় দুই পুত্ৰবধু হৰে! DBDDBS DBB BBBBDD iBDD BB BDDB DBBDBD BDD DDD S বুঝে দেখ, এতে উভয় পক্ষেরই মঙ্গল। বিয়াজের পত্ৰ পাইবার পর হইতে কমলার ভবিষ্যৎগগন যে সব আশার অরুণ রাগে রঞ্জিত হইয়া উঠিতেছিল, তাহা যেন ইন্দ্ৰধনুর মত দেখিতে দেখিতে মিলাইয়া গেল -এই কয়েকদিন ধরিয়া সে নিজের মানসপটে যে সকল সুখের চিত্র অঙ্কিত করিয়াছিল, সব সন্ধ্যাগগনের সুবৰ্ণপয়োদচিত্রের ন্যায় নিরাশার অন্ধকারে ডুবিয়া গেল!-একটি একটি করিয়া আশার উপল কুড়াইয়া সে মনে মনে যে প্ৰকাণ্ড প্রাসাদ নিৰ্ম্মাণ করিয়া তুলিয়াছিল, তাহা যেন তাসের ঘরের মত এক নিঃশ্বাসে ভূমিসাৎ হইয়া গেল। এক একগাছি করিয়া কল্পনার সুক্ষ্ম সুত্র টানাইয়া সে যে “শাস্তির বিস্তৃত বিতান বয়ন করিতেছিল, তাহাও যেন প্রবল SS8