কমলা ত্যাগ করতে প্ৰস্তুত!—একদিন আমারও এমনই ছিল, কোথায় গেল? কেন গেল?—এখনও ত সেই সবই আছে; সেই তরুচ্ছায়াময় পল্লী তেমনই শান্তিপূর্ণ! সেই বাড়ী, সেই ঘর, তেমনই আদর অভ্যর্থনায় পূর্ণ, সেই মাতা পিতা তেমনই স্নেহময় ! তবে কেন আর বাড়ীর সে আকর্ষণ নেই ?—একজনই শুধু নেই ; সে কিছু চিরদিনই ছিল না। দুদিনের জন্যে এসে কেন সে আমার চিরজীবনের সুখ ভেঙ্গে দিয়ে গেল ? আর কি সে দিন ফিরে আসে না ?”-ঝড়ের মত একটা নিঃশ্বাস তাহার বক্ষঃস্থলকে আলোড়িত করিয়া সশব্দে প্ৰবাহিত হইল । বিরাজ কতক্ষণ সেই স্থানে দাড়াইয়া ভাবিত বলা যায় না, নরেন্দ্ৰ একখানা পত্ৰ আনিয়া দিয়া তাহার চিন্তা ভাঙ্গাইয়া চলিয়া গেল । বিরাজ সেইখানে দাড়াইয়াই পত্ৰখানা খুলিয়া পড়িল ; পড়িয়া সেখানাকে ছিড়িয়া পাকাইয়া দূরে ছুড়িয়া ফেলিয়া দিল। তারপরও কিছুক্ষণ অবনতমস্তকে অস্থিরপদে সেই স্থানে পাদচারণ করিয়া বাসায় ফিরিয়া আসিল এবং নরেন্দ্ৰকে ডাকিয়া বলিল, “নরেন ! আমার বাইরে যাবার তোরঙ্গটা ঠিক ক’রে রাখ! আমার দুই একখানা পত্র লিখতে আছে।” 举 米 崇 崇 বিরাজ কলিকাতা ছাড়িয়া যাইবার পর একদিন বেলা নয়টা দশটার সময়ে একখানা ঠিকাগাড়ী আসিয়া তাহাদের বাসাবাড়ীর সম্মুখে দাড়াইল। নরেন্দ্ৰ শব্দ পাইয়াই ছুটিয়া বাহিরে আসিয়া দেখে, BDBD BD BB D DDD DBDDDS BDD BDBSBDBD তোরঙ্গ মাথায় করিয়া বাড়ীর দিকে ; আসিতেছে, আর গাড়ীর নিকটে একটা "গ্ল্যাড ষ্টোন ব্যাগ” হাতে করিয়া সুধাংশু দাড়াইয়া AbY]
