পাতা:করুণা - রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়.djvu/১৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ

e-ఫిడ్లెకాళీఘ్రాణాళీక్ష*

মাতা ও পুত্র প্রবল বাত্য যেমন ঘনকৃষ্ণমেঘ খণ্ডবিখণ্ড করিয়া চারিদিকে "উড়াইয়া দেয়, সেইরূপ অগ্নিগুপ্তের ও গোবিন্দগুপ্তের রণনীতি কৌশলে কুণসেন। uBB SBBB BBBS BBBB B BBD DBB S BBBBBB BBBBBB তোরণ রক্ষার্থ মঙ্গবীর মহামনা মহাবলাধিকৃত অগ্নিগুপ্ত জীবন উৎসর্গ করিলে মাগধসেনা মনে করিয়াছিল যে, রণচণ্ডী মহাবলি গ্রহণ করিয়া প্রসন্না হইয়াছেন,--তৃণজাতি বিজিত হইয়াছে, যুদ্ধ শেষ হইয়াছে, এইবার স্বরাজ মগধে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিবেন । যাযাবর জাতির রণনীতিকুশল গোবিন্দগুপ্ত জানিতেন যে, প্রথম হ্রণ আক্রমণ,– হ্ণ যুদ্ধের প্রথম মেঘ, আবার হুণ আসিবে, আবার নদীতীর্থ রক্ষণ করিবার জন্ত দ্বিতীয় অগ্নিগুপ্তের আবশ্যক হইবে । মাগধসেনার প্রত্যাবৰ্ত্তনে বিলম্ব আছে। প্রথম তৃণসেন বিনষ্ট হইলে, বক্ষুর উভয়কূল অধিকৃত হইলেও প্রত্যাবৰ্ত্তনের আদেশ প্রচারিত হইল না দেখিয়া সৈন্তগণ ক্ষুব্ধ হইল । গোবিন্দগুপ্তের আদেশে পঞ্চসহস্ৰ অশ্বারোহী সমভিব্যাহারে যুবরাজ, স্কন্দগুপ্ত অগ্নিগুপ্তের ভস্মাবশেষ লইয়া পাটলিপুত্ৰাভিমুখে গমন করিলেন । বাহলীক ও কপিশার শকমণ্ডল তন্দ্রামগ্ন দেখিয়া বক্ষুপারে কুণগণ ভাবিয়াছিল যে সমগ্র আর্য্যাবৰ্ত্ত অনায়াসে বিজিত হইবে । দেবপুত্র যাইী যাহানুষাহী উপাধিধারী শকনরণতগণ হুণগণ কর্তৃক আক্রান্ত হইলে আত্মরক্ষার চেষ্টা না করিয়া অর্থ-প্রদানে হুণ-জাউলসমূহের অধিপতিগণকে বশীভূত করিতেন। জাউলপতিগণ কাপুরুষ শকনরপতিগণের 蟒 به نلا