পাতা:করুণা - রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়.djvu/২১৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ حه هم جکسوچصموچس দাবলিলন যুবরাজ ভট্টারক স্কন্দ গুপ্তকে বন্দী করিবার আদেশ লইয়া পাটলিপুত্ৰ তইতে সম্রাটের দূত যেদিন বালীকে পেছিল, সেই দিন হুণযুদ্ধের নবনিস্ক্ৰ সেনাপতি চন্দ্রসেন, সুদীর্ঘপথ অশ্বারোহণে অতিবাহিত করিয়া উদ্যানদেশের প্রান্তসামায় অবস্থিত নগরগরনগরে উপস্থিত হইলেন। নূতন পট্টমহাদেবী অনন্তাদেবীর দৃঢ় আদেশসত্ত্বেও চন্দ্রসেন পরদিন নগরহার পরিষ্ঠাগ করিতে সম্মত চক্টলেন না । তিনি অশ্বারোঙ্গণে অনভ্যাসবসতঃ অত্যন্ত শ্রান্ত হইয়াছিলেন, সেই জন্ত সপ্তাহকাল উদ্যানের রাজধানী নগরহারে বিশ্রাম করিলেন । তথা হইতে শিধিকারোহণে এক পক্ষের পথ এক মাসে অতিবাহিত করিয়া চন্দ্রসেন শৰ্ম্ম বাহুলীকনগরে উপস্থিত হইলেন । চন্দ্রেসনের আগমন-বাৰ্ত্তা শ্রবণ করিয়া স্কন গুপ্তের আদেশে ভানুমিত্র ও চক্রপালিত বাহুলীক হইতে পঞ্চক্রোশ দূরে তাহাকে অভ্যর্থনা করিলেন । নূতন সেনাপতি বালীকনগরে আসিয়া কাহারও সহিত সাক্ষাৎ করিলেন না, তিনি সপ্তাহকাল বাহুল্যকরাজের প্রাসাদে বিশ্রাম করিলেন। বিশ্রামান্তে নুতন মহাবলাধিকৃত মেদিন শিবিরে আসিলেন, সে দিন যুবরাজ স্কন্দ গুপ্ত ও র্তাহার সঙ্গিগণ তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিলেন । কৃষ্ণগুপ্তের পরামশে যুবরাজভট্টারক স্কন্দ গুপ্তের পদচুতি ও বন্ধনের আদেশ শিবিরে প্রকাশিত হয় নাই। সৈন্তগণ জানিত যে মহারাজপুত্রের অভাবে যুবরাজই তাঙ্গদিগের সেনাপতি । * , শিবিরে প্রবেশ করিয়া নুতন সেনাপতি জনৈক প্রচুরীকে জিজ্ঞাসা